ড. মো. আনোয়ার হোসেন
প্রকাশ : ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:২৯ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
চিঠি দিবস

চিঠির কালো অক্ষরগুলোয় কী মায়া, মমতা, মোহ, জাদু!

ডাকবক্স ও চিঠির গ্রাফিক্স। ছবি : সংগৃহীত
ডাকবক্স ও চিঠির গ্রাফিক্স। ছবি : সংগৃহীত

বিদেশ গিয়া বন্ধু তুমি আমায় ভুইলো না, চিঠি দিও পত্র দিও জানাইও ঠিকানা রে, জানাইও ঠিকানা। ঠক ঠক ঠক...কে? চিঠি। কার চিঠি এলো? এই যে কৌতূহল, আকুলতা— এই অনুভূতির কোনো ভাষা নেই। ‘প্রিয় মানুষের হাতে লেখা চিঠির কালো অক্ষরগুলোয় কী মায়া, কী মমতা, কী মোহ, কী জাদু!’ এই অনুভব চিঠির মধ্যে এক বিশেষ অনুভূতি প্রকাশ করে। শুধু চিঠিতে থাকা শব্দের ঘ্রাণ নিয়েই কত মানুষ কত রাত নির্জনে কাটিয়েছে, কত চোখ শুধু শব্দের পর শব্দের গাঁথুনির দিকে তাকিয়ে অশ্রু-সাগর বইয়ে দিয়েছে, তা চিঠির গভীরতা বোঝায়। চিঠি পাওয়ার ব্যাকুলতা এবং প্রিয় মানুষের হাতে লেখা অক্ষরের মধ্যে যে আবেগ, মায়া, ভালোবাসা থাকে, তা অন্য কোনো মাধ্যমে পাওয়া যায় না।

একটা সময় ছিল— মানুষের সুখ-দুঃখ, আবেগ-অনুভূতি, প্রেম-ভালোবাসা, পরিবেশ-পরিস্থিতি সবই চিঠিতে প্রকাশ করা হতো। প্রিয় মানুষের একটা চিঠির জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ সময় ধরে। খাম-পোস্টকার্ডে বড় বড় করে ঠিকানা লেখা থাকত। ডাকপিয়নরা সেই ঠিকানা ধরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে চিঠি পৌঁছে দিতেন। এখন এসব যেন অতীত।

আজ বিশ্ব চিঠি দিবস। প্রতি বছর ১ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী ‘আন্তর্জাতিক চিঠি দিবস’ পালিত হয়। এই দিনটি চিঠি লেখার গুরুত্ব এবং সেই ঐতিহ্যবাহী যোগাযোগ মাধ্যমের প্রতি মানুষের আগ্রহ ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য উদযাপন করা হয়। ইতিহাস থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালে সর্বপ্রথম অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক রিচার্ড সিম্পকিনের হাত ধরেই এই দিবসের প্রচলন শুরু হয়।

মূলত, চিঠি লেখার ঐতিহ্য একসময় ব্যক্তিগত, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল। একটি হাতের লেখা চিঠি ছিল ব্যক্তিগত স্পর্শের প্রতীক, যা আজকের ডিজিটাল বার্তায় পাওয়া যায় না। অপরদিকে প্রিয়জন ও পরিজনের কাছে লেখা প্রতিটি চিঠিই ছিল চিন্তাশীলতা ও ধীরগতি মিশ্রণ। চিঠি লেখার প্রক্রিয়াটি ছিল মন্থর এবং চিন্তাশীল। চিঠি লিখতে গেলে মানুষকে তার চিন্তাগুলোকে সুন্দরভাবে সাজাতে হতো। ধীরে ধীরে সেই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষের অভিজ্ঞতা এবং চিন্তাভাবনার গভীরতা ফুটে উঠতো। এছাড়া প্রাচীন চিঠিগুলো শুধু ব্যক্তিগত নয় বরং ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকেও মূল্যবান ছিল। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ চিঠি আদান-প্রদান করেছে, ইলিয়াডে তার উল্লেখ ছিল। হিরোডোটাস এবং থুসিডাইডিসের রচনাবলীতেও তা উল্লেখ করা হয়েছে।

চিঠিকে ঘিরে স্মরণীয়, বরণীয়, জগত বিখ্যাত ব্যক্তি এবং কবি-সাহিত্যিকদের অসংখ্য উক্তি ও ভাবনা রয়েছে, যেখানে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, আবেগ, চিন্তাভাবনা এবং সম্পর্কের প্রকাশ হিসেবে চিঠির গুরুত্ব অপরিসীম। চিঠির শব্দে যেমন ছিল মায়া-মমতা, তেমনি এর মাধ্যমে মানুষ একে অপরের কাছে পৌঁছাত।

‘ফ্রম হেল লেটার’ (জাহান্নাম থেকে চিঠি) একটি চিঠি ছিল যেটি ১৮৮৮ সালের অক্টোবরে হোয়াইটচ্যাপেল ভিজিল্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান জর্জ লুস্ককে একটি সংরক্ষিত অর্ধেক মানব কিডনির মধ্যে পাঠানো হয়েছিল। চিঠিতে লেখা আছে- জাহান্নাম থেকে জনাব লুস্ক, স্যার আমি একজন মহিলা থেকে নেওয়া কিডনির অর্ধেক অংশ আপনার জন্য পাঠিয়েছি, এর অন্য টুকরোটি আমি ভাজা করে খেয়েছি, এটি খুব দারুণ ছিল। আমি আপনাকে রক্তাক্ত ছুরিটি পাঠাতে পারি, যা এটি বের করে নিয়েছিল, যদি আপনি আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন। স্বাক্ষরিত, মিস্টার লুস্ক। যখন পারো তখন আমাকে ধরে নিয়ো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘ছিন্নপত্রে’ চিঠির কথা উল্লেখ করতে গিয়ে বলেছেন, ‘পৃথিবীতে অনেক মহামূল্য উপহার আছে, তার মধ্যে সামান্য চিঠিখানি কম জিনিস নয়। চিঠির দ্বারা পৃথিবীতে একটা নতুন আনন্দের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা মানুষকে দেখে যতটা লাভ করি, তার সঙ্গে কথাবার্তা কয়ে যতটা লাভ করি, চিঠিপত্র দ্বারা তার চেয়ে আরো একটা বেশি কিছু পেয়ে থাকি। আমার মনে হয়, যারা চিরকাল অবিচ্ছেদে চব্বিশ ঘণ্টা কাছাকাছি আছে, যাদের মধ্যে চিঠি লেখালেখির অবসর ঘটেনি, তারা পরস্পরকে অসম্পূর্ণ করেই জানে।’

এগারো বছরের এক কিশোরী চিঠি লেখে অ্যাব্রাহাম লিঙ্কনকে, তিনি দাড়ি রাখলে প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করবে। লিঙ্কন তার ছোট্ট বন্ধুটিকে চিঠির উত্তর দিলেও জানাননি তিনি কী করবেন, কিন্তু এক মাস পরে দেখা যায় তার বিখ্যাত গালময় দাড়ি, মাস ছয়েক পর যখন প্রেসিডেন্ট-ইলেক্টের সঙ্গে দেখা হয় গ্রেস বেডেল নামের সেই ছোট্ট চিঠির মাধ্যমে। লিঙ্কনকে লেখা গ্রেস বেডেল-এর সেই চিঠি আর তার উত্তর আজও মনে রেখেছি আমরা, দেড়শরও বেশি বছর অতিক্রম করে। চিঠি এমনই এক আশ্চর্য জিনিস।

এমনই আরেক চিঠির গুচ্ছ ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু তার কিশোরী কন্যা ইন্দিরা গান্ধীকে (পরবর্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী) লেখা, যা পরবর্তী সময়ে ‘লেটারস ফ্রম আ ফাদার টু হিজ ডটার’ বলে পরিচিত হয়েছে। নেহরু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে তখন এলাহাবাদ জেলে বন্দি। সে চিঠি নিরস তথ্যে ভরা নয় বরং যেন সামনে বসে বাবা তার মেয়েকে পড়াচ্ছেন। উদাহরণ দিলে বোঝা যাবে, যেমন জওহরলাল চিঠিতে লিখছেন “ Ò ÒPerhaps you remember a gentleman who came to see us in Geneva. His name is Sir Jagadish Bose. He has shown by experiments that plants have a great deal of life…” এইভাবে তিনি সহজ ভঙ্গিতে তার মেয়েকে বোঝান।

প্রেমপত্রের নজির সাহিত্যের ইতিহাসে কম নয়, সে কিটসের লেখা ফ্যানি ব্রাউনকেই হোক বা রিলকের লেখা লুই অ্যাদ্রিয়াস সালোমেকে। কিন্তু সমস্ত পত্রগুচ্ছর মধ্যেও যা সবচেয়ে দাগ কাটে তা হলো কাফকার লেখা মিলেনাকে চিঠি। ২৩ বছরের মিলেনা তার একটি গল্প জার্মান থেকে চেক ভাষায় অনুবাদ করার মাধ্যমে পরিচিত হন। কাফকা তাকে চিঠি লিখতে শুরু করেন এবং দ্রুতই চিঠি বদলে যায় প্রেমপত্রে। তাদের প্রেম টেকেনি, কিন্তু চিঠিগুলো রয়ে গেছে।

শফি ইমাম রুমীর চিঠি- মুক্তিযুদ্ধের দলিল, এমনই দেশপ্রেমের এক জ্বলন্ত চিঠি দেখি আমরা বাংলাদেশের তরুণ মুক্তিযোদ্ধা ‘শহীদ জননী’ হিসেবে খ্যাত জাহানারা ইমামের জ্যেষ্ঠ পুত্র শফি ইমাম রুমীর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তিনি তার মামাকে চিঠি লেখেন, যা তার সাহস ও স্বপ্নের রঙে উজ্জীবিত। জাহানারা ইমাম তার দিনলিপি ‘একাত্তরের দিনগুলি’-তে লিখে গেছেন তার এই তরুণ সন্তানের কথা। রুমী পাকিস্তানি সেনার হাতে ধরা পড়ার পরও তার মা ক্ষমা ভিক্ষা করেননি এবং তরুণ রুমীকে আর পাওয়া যায়নি। এই মর্মন্তুদ অথচ বীরত্বের কাহিনি যেমন জাহানারা ইমামের লেখায় পাওয়া যায়, তেমনই রুমীর লেখা ওই একখানা চিঠিও একই রকম উল্লেখযোগ্য দলিল।

মোতাহার হোসেনকে লেখা কাজী নজরুলের চিঠি— প্রিয় মতিহার, যেখানেই যাই, আর কেউ না পাক; তুমি খবর পাবে। বন্ধু, তুমি আমার চোখের জলের ‘মতিহার’। বাদল রাতের বুকের বন্ধু। যেদিন এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর আর সবাই আমায় ভুলে যাবে, সেদিন অন্তত তোমার বুক বিঁধে ওঠবে। ভিক্ষে যদি কেউ তোমার কাছে চাইতে আসে অদৃষ্টের বিড়ম্বনায়, তাহলে তাকে ভিক্ষে নাই দাও, কুকুর লেলিয়ে দিওনা। আঘাত করবার একটা সীমা আছে। সেটাকে অতিক্রম করলে আঘাত অসুন্দর হয়ে আসে; আর তক্ষুনি তার নাম হয় অবমাননা! ছেলেবেলা থেকেই পথে পথে মানুষ আমি। যে স্নেহে, যে প্রেমে বুক ভরে ওঠে কানায় কানায়, তা কখনো কোথাও পাইনি।

মলয় রায়চৌধুরীকে লেখা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের চিঠি— আমার কথা হল যে যে বন্ধু আছ, কাছে এসো, যে ভালো কবিতা লেখো কাছে এসো, যে যে বন্ধু নও, বাজে কবিতা লেখো, দূর হয়ে যাও কাছ থেকে। বয়সের ব্যবধান তোলা আমার কাছে অত্যন্ত ভালগার লাগে।

চিঠির সুতীব্র আবেদন রয়ে গেছে বাংলা সিনেমার অনেক কালজয়ী গানে। গানে গানে প্রকাশ পেয়েছে চিঠি না পাওয়ার বেদনা, পাওয়ার আনন্দ। এক সময় বাংলাদেশ বেতারের ‘অনুরোধের আসর গানের ডালি’ তে এসব গান বাজানো হতো স্রোতাদের অনুরোধে। সেই গানের সুরে মাতোয়ারা হতো নারী, পুরুষ, তরুণ-তরুণীরা। এই গানগুলি কোনো না কোনো সময় আপনি হয়তো শুনেছেন - ‘চিঠি এলো জেলখানাতে অনেক দিনের পর, হায়রে অনেক দিনের পর’— সত্যের মৃত্যু নেই সিনেমার এই গান। ‘চিঠি কেন আসে না/আর দেরি সহে না/ভুলেছো কি তুমি আমাকে/ভুলেছো কি নাম ঠিকানা’— প্রিয় শত্রু সিনেমার এই গানটি। ‘চিঠি লিখেছে বউ আমার ভাঙা ভাঙা হাতে’, বাংলার বউ সিনেমার এই গান। ‘ভালো আছি ভালো থেকো/আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো’, তোমাকে চাই সিনেমার এই গানটি। ‘যা কবুতর চিঠি নিয়ে যা, প্রেমগীত সিনেমার এই গান। ‘চিঠি আসবে জানি আসবে/বন্ধু আমার কেমন করে ভুলে থাকবে/চিঠি আসবে— আরাধনা সিনেমার এই গানটি। ‘একটা চিঠি লিখে দাও/তুমি সবারে জানাও/আসামি হয়েছে স্বামী চোখে দেখে যাও’, সন্ধি সিনেমার এই গানটি। ‘সে আমায় চিঠি দিয়েছে/সে আমার খবর নিয়েছে/সে যে আমারই ভালোবেসেছে’ শর্ত সিনেমায় এই গান। ‘চিঠি লিখলাম ও লিখলাম তোমাকে/পড়ে জবাব দিওগো আমাকে’— স্নেহ সিনেমার এই গানটি। ‘আমি চিঠি লিখে ফুলের কাছে দিয়েছি খবর’— তুমি স্বপ্ন তুমি সাধনা সিনেমায় এই গান। মনে করা যেতে পারে অনুরোধ সিনেমায় ‘চিঠি দিও প্রতিদিন/চিঠি দিও/’— গানটিও। এমন আরও অনেক গান রয়েছে বাংলা সিনেমার ভান্ডারে। এইসব গানের সঙ্গে ঠোঁট মিলিয়েছেন অনেকে।

এই ডিজিটাল যোগাযোগের যুগে সেই আবেদন এখনো কী রয়ে গেছে ? যেখানে মুহূর্তে প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলা যায়। হয়তো রয়েই গেছে। না হলে হঠাৎ করে চিঠি পাওয়া কেন এতো আনন্দের হয়ে উঠলো।

এই সমস্ত উদাহরণ মাথায় রাখলে মনে হয় চিঠির প্রয়োজন শুধু একে অপরের যোগাযোগের জন্য নয়, তা ছাড়িয়েও বৃহৎভাবে তা সময়, ইতিহাসকে চিনিয়ে দেয়। তাই বিশ্ব চিঠি দিবসে মানুষ হয়তো আবার কালি, কলম ও কাগজ নিয়ে বসবে, কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের মতো আবার কেউ লিখবে, ‘হেমন্তের অরণ্যে আমি পোস্টম্যান দেখেছি অনেক’।

একটা আর্জি দিয়ে শেষ করব- চিঠিরা বাঁচুক, শব্দেরা বাঁচুক। কালি-কলম-মন, এই তিনের মিলন হোক আবার, একটা বিপ্লব হোক- চিঠির বিপ্লব।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বুকে রড ঢুকিয়ে যুবককে হত্যা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে : বুলু

ইসরায়েলের তেলবাহী ট্যাংকারে ইয়েমেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহে ওয়াসাকে আহ্বান চসিক মেয়রের

স্বর্ণের দাম আবারও বাড়ল, ২২ ক্যারেট কত?

‘দেশের স্বাধীনতা ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম জেনারেল ওসমানী’

স্পেনের বিপক্ষে ফিনালিসিমার তারিখ নিয়ে ক্ষুব্ধ স্কালোনি

ডাকসুতে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের এজিএস প্রার্থী চট্টগ্রামের জাহেদ

বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠাই মূল লক্ষ্য : মঞ্জু

ডাকসু নির্বাচন / হাইকোর্টে রিটকারীকে ধর্ষণের হুমকি, ফরহাদের মন্তব্য

১০

বিদেশে বসে আদালতে সশরীরে হাজিরা দিচ্ছেন আসামি

১১

নির্বাচনের ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে : অমিত

১২

দলকে সিরিজ জিতিয়ে যা বললেন নাসুম

১৩

৩ গার্মেন্টস মালিকের বিরুদ্ধে ইন্টারপোল রেড নোটিশের উদ্যোগ

১৪

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এতিমদের খাওয়ালেন ছাত্রদল নেতা তারিক

১৫

রাকসু নির্বাচন / পঞ্চম দফায় মনোনয়ন উত্তোলনের তারিখ পরিবর্তন, আন্দোলনে সরব ছাত্রদল

১৬

র‍্যাবের অভিযানে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৭

সকালের নাশতায় কোন খাবারগুলো রাখা ভালো, জেনে নিন পুষ্টিবিদদের পরামর্শ

১৮

লড়াই করছি, সহজেই জিতব ধরে নিচ্ছি না : তাসনিম জারা

১৯

প্রেমের বিয়ের পর স্ত্রীর পরকীয়া জেনে যুবকের কাণ্ড

২০
X