ড. মইনুল ইসলাম
প্রকাশ : ১০ নভেম্বর ২০২৩, ০২:২৯ পিএম
আপডেট : ১০ নভেম্বর ২০২৩, ০২:৫১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ড. মইনুল ইসলাম

প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে বাংলাদেশ যেসব বিষয় শিখতে পারে

দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ও বিশ্ব বাজারের অবস্থা। ছবি: সংগৃহীত
দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ও বিশ্ব বাজারের অবস্থা। ছবি: সংগৃহীত

অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারতকে একটি আংশিকভাবে সফল দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যদিও গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের তুলনায় ভারতের উন্নয়ন উল্লেখযোগ্যভাবে পিছিয়ে রয়েছে। ১৯৪৯ সালে যখন চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব সম্পন্ন হয় তখন চীনের জনগণের জীবনযাত্রার মান ভারতের মতোই ছিল, কিন্তু পরের ৯ বছরে চীন অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভারতকে ছাড়িয়ে যায়। ১৯৫৮ সালে চীন যখন ‘গ্রেট লিপ ফরওয়ার্ড’ বাস্তবায়ন শুরু করে তখন ওই ভুল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কৌশলের জেরে তিন/চার বছর ধরে চীনে বেশ কয়েকটি বড় বড় দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ায় কয়েক কোটি মানুষ মৃত্যুর কবলে পতিত হয়। ওই পর্যায়ে ভারতে ব্যাপক খাদ্যাভাব সমস্যা থাকলেও কোনো উল্লেখযোগ্য দুর্ভিক্ষ ভারতে হয়নি। ফলে ওই পর্যায়ে ভারতীয়রা চীনের জনগণের চেয়ে খাদ্য নিরাপত্তা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের বিবেচনায় অনেকখানি অবাধ ও সুষ্ঠু জীবনযাপনের পরিবেশ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। প্রফেসর অমর্ত্য সেন দারিদ্র্য সম্পর্কিত তার বিশ্বখ্যাত বই ডেভেলপমেন্ট এজ ফ্রিডম-এ দাবি করেছেন, কোনো দেশে অবাধ গণতন্ত্র ও স্বাধীন গণমাধ্যম চালু থাকলে ওই দেশে দুর্ভিক্ষ হয় না। সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ৭৪ বছর পরও চীনে গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে জনগণ এখনো সত্যিকার স্বাধীনতার স্বাদ পায়নি, দেশটি এখনো একদলীয় শাসনের ‘ভয়ের রাজত্বই’ রয়ে গেছে। জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বহুদলীয় গণতান্ত্রিক দেশ ভারত থেকে বাংলাদেশের প্রথম ও সর্বাপেক্ষ গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষণীয় বিষয় হলো, কোনো অজুহাতেই প্রকৃত গণতন্ত্রকে বিঘ্নিত করা যাবে না, লাইনচ্যুত করা যাবে না। গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার কারণেই বাংলাদেশকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ করে এক নদী রক্ত ও দুই লাখ নারীর সম্ভ্রমের বিনিময়ে পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক শাসকদের কবল থেকে স্বাধীনতা ছিনিয়ে নিতে হয়েছিল। আবার, পনেরো বছরের সামরিক স্বৈরশাসনকে উৎখাত করার জন্য ১৯৯০ সালে একটি গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত করতে হয়েছে বাংলাদেশের জনগণকে। এ দেশের জনগণের সর্বাপেক্ষা বড় আমানত হলো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা।

বিংশ শতাব্দীর সত্তর দশকের শেষদিকে এসে ভারত খাদ্যশস্য উৎপাদনে স্বয়ম্ভরতা অর্জন করে। ২০২৩ সালের ভারত বিশ্বের শীর্ষ চাল রপ্তানিকারকে পরিণত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে চীনের সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন শুরুর পর্যায়ে চীন ও ভারতের অবস্থান অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেকখানি কাছাকাছি থাকলেও গত ৪৫ বছরে চীন এত দ্রুত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে সফল হয়েছে যে এখন চীনের মাথাপিছু জিডিপি ভারতের মাথাপিছু জিডিপির চারগুণেরও বেশি হয়ে গেছে। ২০১৪ সালে ক্রয়ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে চীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। ২০২৮ সালে তারা নমিনাল জিডিপির বিবেচনায়ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে অতিক্রম করে সবচেয়ে বড় অর্থনীতির তকমা অর্জন করার পথে অগ্রসর হচ্ছে। চীনের দক্ষিণাঞ্চলের জনগণের জীবনযাত্রার মান এখন উন্নত দেশগুলোর সমপর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। ১৯৯১ সালে ভারতেও ব্যাপক অর্থনৈতিক সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ফলে গত ৩২ বছরে ভারতের অর্থনীতিতেও প্রশংসনীয় গতিশীলতা সৃষ্টি হয়েছে। ২০২৩ সালে ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহৎ অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে এবং ২০৩০ সাল নাগাদ চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেছনে ভারত বিশ্বের তৃতীয়-বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠবে বলে প্রাক্কলন করা হচ্ছে। বাংলাদেশেও বিংশ শতাব্দীর নব্বইয়ের দশক থেকে প্রশংসনীয় অর্থনৈতিক গতিশীলতা সৃষ্টি হওয়ায় ২০২৩ সালে এসে বাংলাদেশ বিশ্বের দ্রুত-বর্ধনশীল পাঁচটি দেশের একটিতে পরিণত হয়েছে। ১৯৭২ সালে যে দেশটিকে আন্তর্জাতিক তলাবিহীন ঝুড়ি’ আখ্যা দেওয়া হয়েছিল, সে দেশকে জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল ২০২০ সালে ‘উন্নয়নের রোল মডেল’ ঘোষণা করেছেন। আইএমএফ ঘোষণা করেছে, ২০২১ সালে মাথাপিছু জিডিপির পরিমাপে বাংলাদেশ ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে। গড় আয়ু, শিশু মৃত্যুর হার, জেন্ডার সমতা এবং বাড়ির বাইরে কর্মরত নারীর অনুপাতের মতো অনেক সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ ভারতের চেয়েও অগ্রগামী। অবশ্য, এসব তথ্য নিয়ে আত্মতৃপ্তির অবকাশ নেই।

স্বীকার করতে হবে যে জীবনযাত্রার মানের বিচারে বাংলাদেশের জনগণ এখনো ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্যের জনগণের কাতারে উত্তীর্ণ হতে পারেনি। বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান আয়বৈষম্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফলকে প্রধানত সমাজের উচ্চবিত্ত গোষ্ঠীর করায়ত্ত করে ফেলেছে, যার ফলে সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠ নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত জনগণ আজও অর্থনৈতিক সচ্ছলতার সন্ধান পায়নি। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মান ভারতে বাংলাদেশের চেয়ে ভালো। এসব মৌল-প্রয়োজনীয় (বেসিক নিডস) জিনিসপত্র ও সেবার দাম সাধারণভাবে ভারতে বাংলাদেশের চেয়ে কম, ভারতে মূল্যস্ফীতির হারও বাংলাদেশের অর্ধেকের কম। বিশেষত, ভারতে সাধারণ জনগণের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মান বাংলাদেশের চেয়ে ভালো হলেও সেগুলো কম ব্যয়বহুল ও সহজলভ্য। দামে সুলভ হওয়া সত্ত্বেও মানের দিক থেকে ভারতের স্বাস্থ্যসেবা এরই মধ্যে বিশ্বে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে পৌঁছে গেছে। কেরালা, কর্নাটক ও তামিলনাড়ুর মতো কয়েকটি ভারতীয় রাজ্যের সকল জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা এবং সর্বজনীন শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে। সব ধরনের পরিবহন ব্যয়ও ভারতে অনেক কম। এমনকি, জমির দাম, বাড়ির দাম, বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ও বাড়িভাড়া ভারতে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক কম। সে জন্যই ক্রয়ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে এখনো ভারতের জনগণের মাথাপিছু জিএনআই বাংলাদেশের জনগণের চেয়ে বেশি। বিশ্বব্যাংকের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ইন্ডিকেটর্স মোতাবেক ২০২২ সালে ভারতের মাথাপিছু জিএনআই ছিল ৬,৯৫৪ পিপিপি ডলার আর বাংলাদেশে ৬,৫১১ পিপিপি ডলার। মোদ্দা কথায় বলা চলে, ভারতের সাধারণ জনগণের জীবন বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের জীবনের তুলনায় বেশি ব্যয়-সাশ্রয়ী রয়ে গেছে। অন্যদিকে, দক্ষিণ ভারতের রাজ্য কেরালা, তামিলনাড়–, কর্নাটক, অন্ধ্র, তেলেঙ্গানা এবং পশ্চিম ভারতীয় রাজ্য হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রের জনগণের মাথাপিছু জিএনআই বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি। অবশ্য, উত্তর ভারতের বিহার, ছত্রিশগড়, ঝাড়খন্ড, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের ‘সেভেন সিস্টার্স’ রাজ্যগুলোর জনগণের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণ অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করছে বলা যায়। এমনকি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চেয়েও অর্থনৈতিক উন্নয়নের অনেক সূচকে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। (ভারতে উত্তরের ও দক্ষিণের রাজ্যগুলোর মাথাপিছু আয়বৈষম্য ক্রমবর্ধমান, বাংলাদেশেও উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশের জেলাগুলোর জনগণ ঢাকা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিভাগ ও সিলেট বিভাগের তুলনায় অপেক্ষাকৃতভাবে অর্থনৈতিক পশ্চাৎপদতার শিকার)।

ভারতে তৃণমূল পর্যায়ে গণতন্ত্র সুদৃঢ় শিকড় গেড়ে বসেছে, যে জন্য সেখানে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা কার্যকর ও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছে গেছে। বিশেষত, কেরালা, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়– কর্নাটক ও মহারাষ্ট্রে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা খুবই প্রতিনিধিত্বশীল ও গণতান্ত্রিক। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে শিক্ষা নিতে পারে। ‘কেরালা মডেল’ বিশ্বে ‘জনগণের অংশগ্রহণমূলক উন্নয়নের’ আদর্শ ব্যবস্থা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক সুরক্ষা, বৈষম্যহীন স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা, বেকার ভাতা, রাজনৈতিক পরমতসহিষ্ণুতা ও জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতার বিষয়গুলোতে বাংলাদেশ নির্দ্বিধায় কেরালাকে অনুসরণ করতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের ‘অপারেশন বর্গা’ বাংলাদেশের জন্য কৃষি সংস্কারের আদর্শ মডেল হওয়ার দাবি রাখে। ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার এবং তা ক্রমবর্ধমান, যে জন্য ওখানে কোনো ডলার সংকট নেই। ভারতে অভিবাসীদের রেমিট্যান্স আসে বিশ্বের সব দেশের চেয়ে বেশি, প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার। ওখানেও হুন্ডি ব্যবস্থা (যেটাকে তারা ‘হাওয়ালা’ বলে) ক্রিয়াশীল, কিন্তু হাওয়ালা ব্যবসা ভারত থেকে বিদেশে পুঁজিপাচারে অপব্যবহৃত হয় না। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে পারে কিভাবে কঠোরহাতে পুঁজিপাচারকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা যায়। বর্তমানে এই হুন্ডি ব্যবসার দৌরাত্ম্যে বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে পাঠানো রেমিট্যান্স ক্রমেই কমে যাচ্ছে, কারণ হুন্ডি ব্যবস্থায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো অধিকাংশ বৈদেশিক মুদ্রা পুঁজিপাচারকারীরা বিদেশে পাচার করে দিচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত কমে যাচ্ছে, ডলার সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে এবং ডলারের বাজারে একাধিক দাম চালু রয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণেও ভারত বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি সফল। কিভাবে এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে সেটা ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকরা শিখে নিতে পারে।

ড. মইনুল ইসলাম : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, একুশে পদকপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ ও অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর, অর্থনীতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

জাকসু নির্বাচনের প্যানেল ঘোষণা করল ছাত্রদল

পাকিস্তানের পাঞ্জাবে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ১৫

১৭ কোটি টাকার জীবনরক্ষাকারী ওষুধ এনে প্রশংসায় ভাসছেন ইন্টার্ন চিকিৎসক 

গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার রায় ৪ সেপ্টেম্বর

আজ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা  / ইসির রোডম্যাপে যত পরিকল্পনা   

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ

‘ভারতে পরমাণু হামলা চালাও, ট্রাম্পকে হত্যা করো’ লেখা বন্দুক দিয়ে হামলা

এসএসসি পাসেই জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চাকরি

ইউআইইউতে রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সপ্তাহ অনুষ্ঠিত

১০

শহীদ কাদরী: নগরসভ্যতার অন্তরালে এক কবির অনন্ত যাত্রা

১১

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ১০ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদলের

১২

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি রিসার্চ সোসাইটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১৩

নববধূর আত্মীয়ের হাতে বরের মৃত্যু, আনন্দ প্রকাশেই ছুড়েছিলেন গুলি

১৪

জাতীয় পর্যায়ে কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাউফলের বুশরা

১৫

১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বুয়েটের সব পরীক্ষা স্থগিত

১৬

বিইউবিটিতে ‘সেরা শিক্ষক পুরস্কার ২০২৫’ প্রদান 

১৭

নামাজরত ব্যক্তির কতটুকু সামনে দিয়ে হাঁটা যাবে?

১৮

‘কমপ্লিট শাটডাউনে’ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলো

১৯

‘মঞ্চ ৭১’ অনুষ্ঠানে উত্তেজনা : লতিফ সিদ্দিকীসহ কয়েকজন আটক

২০
X