এনায়েত শাওন ও রাজকুমার নন্দী
প্রকাশ : ১৭ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৭ জুন ২০২৩, ০৮:৫৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বিএনপি নির্বাচনে আসুক ছোট দলগুলো চায় না

বিএনপি নির্বাচনে আসুক ছোট দলগুলো চায় না

নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত অনেক ছোট দল চায় না আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও বিএনপি অংশগ্রহণ করুক। দশম সংসদের মতো এবারও বিএনপি নির্বাচন বর্জন করলে নানাভাবে সুফল নিজেদের ঘরে আসবে বলে তারা মনে করেন। বিএনপি না থাকলে সরকারের কাছে এসব দলের যেমন কদর বাড়ে, তেমনি অনেকের এমপি হওয়ারও সুযোগ সৃষ্টি হয়। এমন চিন্তা থেকে বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। তাদের অভিমত, বড় দল হিসেবে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে ভোটের রাজনীতিতে নিবন্ধিত ছোট দল গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে।

ছোট দলগুলোর ভিন্ন মনোভাব থাকলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ চায়, আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করুক। এতে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে বলে তারা মনে করেন। দলটির নেতারা বিএনপিকে আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বানও জানাচ্ছেন। পর্দার অন্তরালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির আলোচনা চলছে বলে সূত্র জানিয়েছে। অবশ্য শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছে বিএনপি। নির্বাচনকালীন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার দাবি আদায় করেই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যেতে চান তারা। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই গুঞ্জন রয়েছে যে—বিএনপি শেষ পর্যন্ত দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নিলে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক নিবন্ধিত কয়েকটি দল ভোটে চলে যাবে। তবে এমন সম্ভাবনাকে নাকচ করছে বিএনপি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফার ভিত্তিতে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন চলছে। শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার ব্যাপারে যুগপতের শরিকরা একমত। আন্দোলনে দাবি আদায় করেই আমরা নির্বাচনে যাব। তবে বিএনপি কোনো কারণে নির্বাচনে না গেলে আশা করব যুগপতের শরিকরাও বিএনপিকে অনুসরণ করবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপিকে বাইরে রেখে এবার আর সরকার নির্বাচন করতে পারবে না। কারণ, জনগণ এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে—এই সরকারকে তারা আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। সুতরাং এ সরকার পদত্যাগ করে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে বাধ্য হবে।

নির্দলীয় সরকারের অধীনে না হওয়ায় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচন বর্জন করে ভোট প্রতিহতে আন্দোলনে নামে বিএনপি ও এর নেতৃত্বাধীন জোট; কিন্তু ভোট ঠেকাতে ব্যর্থ হয়। ওই নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে কোনো ভোটই হয়নি। ওই নির্বাচনে মোট ১৭টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। ভোট নেওয়া হয় ১৪৭টি আসনে। আওয়ামী লীগ সর্বমোট ২৩৪টি আসন পায়। ৩৪টি আসন পায় জাতীয় পার্টি। আর ১৬ আসনে জয় পায় স্বতন্ত্র প্রার্থী। আওয়ামী লীগ ১৪ জোটের শরিকদের নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে। সংসদ নেতা নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা। বিরোধী দলের নেতা হন রওশন এরশাদ।

ওই নির্বাচনের পরও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে অটল থাকে বিএনপি; কিন্তু একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগ মুহূর্তে অবস্থান পরিবর্তন করে আন্দোনের অংশ হিসেবে ভোটে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় দলটি। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীনদের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখেই গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে শেখ হাসিনার অধীনে ভোটে যায় বিএনপি। তবে প্রার্থীদের ওপর হামলা, গ্রেপ্তারে নির্বাচনের আগেই মাঠছাড়া হয়ে যায় তারা। বিএনপির অভিযোগ, ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের আগের রাতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় ভোট ডাকাতি করা হয়েছে।

এরপর থেকে আবার শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে ভোটে না যাওয়ার ঘোষণা দেয় বিএনপি। এরপর সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তি, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফার ভিত্তিতে গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করে তারা। আন্দোলনে বিএনপিসহ ৩৯টি রাজনৈতিক দল সম্পৃক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৬টি নিবন্ধিত দল রয়েছে। সেগুলো হলো বিএনপি, এলডিপি, জেএসডি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, কল্যাণ পার্টি ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল)। এ ছাড়া নতুন নিবন্ধন পেতে নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক বাছাইয়ে থাকা ১২টি দলের মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে সম্পৃক্ত পাঁচটি দল রয়েছে। দলগুলো হলো গণঅধিকার পরিষদ, নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি), বাংলাদেশ লেবার পার্টি ও বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি (বিএমজেপি)। রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা রয়েছে, এদের মধ্যে কয়েকটি দল ভেতরে ভেতরে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। নিবন্ধন পেতে প্রয়োজনে তারা শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেও নির্বাচনে যেতে রাজি।

এদিকে শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে প্রস্তুতি নিচ্ছে যেসব নিবন্ধিত দল, তাদের মধ্যে অন্যতম—শেখ ছালাউদ্দিন ছালুর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি। নিবন্ধিত এ দলটির নেতৃত্বে গত ৭ জানুয়ারি ১৭টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে ‘গণতন্ত্র বিকাশ মঞ্চ’ নামে একটি নির্বাচনী জোট আত্মপ্রকাশ করে। বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে রাজপথে সক্রিয় রয়েছে এই জোট।

গণতন্ত্র বিকাশ মঞ্চের সমন্বয়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ ছালাউদ্দিন ছালু কালবেলাকে বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত ও নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে। এই ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত প্রতিহত করার লক্ষ্যে সংবিধান অনুযায়ী গণতন্ত্র বিকাশ মঞ্চ বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। একই সঙ্গে সাম্য ও সম্প্রীতির রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করার জন্য নির্বাচনে তারা ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। এর আগে একাদশ সংসদ নির্বাচনে এনপিপি ‘আম’ প্রতীকে ৮২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

অন্যদিকে, ইসির নিবন্ধন প্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় রয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএম। দলটির নেতারা বলছেন, নিবন্ধন পাওয়ার জন্য তিনটি শর্তের মধ্যে একটি পূরণ করতে হবে; কিন্তু তারা দুটি শর্ত পূরণ করেছেন। সূত্রমতে, নিবন্ধন পাওয়ার পর বিএনএমসহ পাঁচটি দলের সমন্বয়ে ‘নির্বাচনী জোট’ গঠনের প্রক্রিয়া গতিশীল হবে, যা এখন আলাপ-আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দুটি নিবন্ধিত দল এবং নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় থাকা তিনটি রাজনৈতিক দল রয়েছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা আছে, বিএনপি শেষ পর্যন্ত ভোটে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় থাকলে এই বিএনএমের ব্যানারেই তখন দলটির অন্তত অর্ধশত নেতা নির্বাচন করতে পারেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মধ্যম ও তার ওপরের সারির এসব নেতা এরই মধ্যে বিএনএমের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তলে তলে যোগাযোগ রাখছেন। বিএনপিতে দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয় ও পদবঞ্চিত এবং দলটির সাবেক অনেক এমপিও রয়েছেন এই তালিকায়।

বিএনএমের এক শীর্ষনেতা জানান, নির্বাচনী জোট হতে পারে। যারা ডাইনেস্টির (পরিবারতন্ত্র) বাইরে রাজনীতি করতে চায়, তাদের ৯০ শতাংশের নীতি-আদর্শ এক। সেক্ষেত্রে তাদের এক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। জোট হলে দুই প্রতিষ্ঠিত দলের (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) বাইরে যার যেখানে বিজয়ী হওয়ার মতো লোক থাকবে, তাদের সেখানে প্রার্থী করা হবে। তাহলে এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে বিএনএম।

আগামী সংসদ নির্বাচন থেকে সরিয়ে দিতে সরকার নানা ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ বিএনপির। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গত বৃহস্পতিবার বলেছেন, বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে স্থগিত থাকা মামলাগুলো আবারও সচল করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলাগুলো দ্রুত শেষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রার্থী যদি না থাকে, তখন নির্বাচন কি হবে? আজকে সেই লক্ষ্যে তারা নেমেছে। লক্ষ্য একটাই—আবারও বিনা ভোটে জোর করে, কারচুপি করে যেনতেনভাবে ক্ষমতা দখল করা।

তবে ক্ষমতাসীনরা চায় বিএনপি নির্বাচনে আসুক। ক্ষমতাসীন দলটি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে বিএনপিকে নির্বাচনে নিয়ে আসার। এমনকি নির্বাচন নিয়ে দল দুটির মধ্যে অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ চলছে বলেও জানা গেছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিলে বিএনপির সঙ্গে আলোচনায়ও বসবে আওয়ামী লীগ—এমন ইঙ্গিতও পাওয়া গেছে। তবে এ মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত নেই ক্ষমতাসীন দলের। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপির অনেক নেতা তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং এ জন্য বিভিন্ন জায়গায় দৌড়ঝাঁপ করছে জানিয়ে গতকাল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিও আসবে। অনেক দল আসবে। দলের অভাব হবে না। বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক, নির্বাচন এ দেশে হবেই। বিএনপির নিজেদের দলের ওপরই নিয়ন্ত্রণ নেই। বিভিন্ন সিটি নির্বাচনে তাদের নেতাকর্মীরা প্রার্থী হয়েছে। মির্জা ফখরুলের কথা শোনেনি। এখন তাদের অনেক নেতা আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে জায়গায় জায়গায় দৌড়ঝাঁপ করছে।

দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম কালবেলাকে বলেন, বিএনপির যদি এতই জনপ্রিয়তা থাকে, আমরা চাই তারা নির্বাচনে আসুক। কিন্তু তারা তা চায় না। কেননা, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, নেতৃত্ব তারেক রহমানের হাতছাড়া হবে, মূলত এসব অমীমাংসিত বিষয়ের কারণেই তারা নির্বাচনে আসতে চায় না। তা ছাড়া তারা জানে জনগণ তাদের ভোট দেবে না। যদিও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জ্যেষ্ঠ নেতাদের বেশিরভাগই চান নির্বাচনে যেতে।

সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের অংশীজনের অনেকে চায় না বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। বিএনপি নির্বাচনে না এলে ক্ষমতাসীনদের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোটে অংশীদারদের কদর বাড়ে—এ আশায় শরিকরা চায়, বিএনপি আবারও নির্বাচন বর্জন করুক।

তবে ১৪ দলীয় জোট শরিক তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী কালবেলাকে বলেন, ‘আমরা অবশ্যই চাই বিএনপি নির্বাচনে আসুক। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন গণতন্ত্র ও রাজনীতির জন্য মঙ্গলজনক।’

এদিকে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিতে গত ২৪ মে মার্কিন ভিসা নীতি ঘোষণার প্রেক্ষাপটে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিএনপিকে বাইরে রেখে সরকার দশম সংসদের মতো এবার একতরফা নির্বাচন করতে পারবে না বলে মনে করেন অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক। তাদের মতে, ২০১৪ সাল আর বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ ক্রমেই বাড়ছে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত দুই

মানুষ যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ করে, অথচ কুকুরদের খাওয়ালেই যত দোষ: শ্রীলেখা

টানা ৬ ঘণ্টা ধরে জবি ভিসি ট্রেজারার প্রক্টরসহ কর্মকর্তারা অবরুদ্ধ 

৫০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেবে পাকিস্তান

সাতক্ষীরায় প্রথমবারের মতো মেরুদণ্ডের জটিল অপারেশন সম্পন্ন

ফজলুর রহমানকে নিয়ে ছাত্রশিবিরের বিবৃতি, বিএনপির প্রতি আহ্বান

মিয়ানমারে ঐতিহাসিক রেলসেতু ভেঙে দিল বিদ্রোহীরা

রিল বানাতে গিয়ে স্রোতে ভেসে গেলেন ইউটিউবার

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে ভারি বর্ষণের শঙ্কা

নেপালকে হারিয়ে জয়ের পথে ফিরল বাংলাদেশের মেয়েরা

১০

ফ্যামিলি মেডিসিনের পথপ্রদর্শক প্রাভা হেলথের ৮ বছর পূর্তি উদযাপন

১১

কক্সবাজারে বাস-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আইনজীবীসহ নিহত ২

১২

কেজিএফ নয়, আয়ের রেকর্ড তৈরি করেছিল অন্য এক সিনেমা

১৩

ভ্রান্ত তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না : ধর্ম উপদেষ্টা

১৪

এবার নিজ জেলায় ফজলুর রহমানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৫

চাকসুর তফসিল ঘোষণার সময় জানাল প্রশাসন

১৬

ফজলুর রহমানকে নিয়ে ৯৭ সংগঠনের যৌথ বিবৃতি

১৭

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া বিপ্লব হবে অপূর্ণ : ডা. তাহের

১৮

স্মরণসভায় সাংবাদিকরা / গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ

১৯

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর

২০
X