আঙ্গুর নাহার মন্টি
প্রকাশ : ২৭ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৭ জুন ২০২৩, ০৯:০৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

সংলাপের বার্তা নিয়ে আসছেন ডোনাল্ড লু

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। ছবি: সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। ছবি: সংগৃহীত

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ছয় মাস বাকি। সংবিধান অনুসারে নির্বাচন আয়োজনের অবস্থানে অঙ্গীকারবদ্ধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। অথচ বিএনপিসহ সরকারবিরোধী দলগুলো নির্বাচনকালীন সরকারের দাবিতে এখনো অনড়। এমন পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলো বিশেষ করে বড় দুই দলের মধ্যে সমঝোতায় মধ্যস্থতা করতে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সংলাপের আহ্বান আসছে বলে ঢাকা, ওয়াশিংটনসহ সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক সূত্রগুলো থেকে আভাস পাওয়া গেছে। সূত্র আরও জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সংলাপের বার্তা নিয়ে ফের ঢাকায় আসছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, জুলাইয়ে আরও সফরে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জিয়া এবং অর্থনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি জোসে ডব্লিউ ফার্নান্দেজ। সব ঠিক থাকলে ১০-১৩ জুলাই ঢাকায় থাকবেন উজরা জিয়া। তারই প্রতিনিধিদলে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু থাকায় সংশ্লিষ্টরা নড়েচড়ে বসেছেন। কারণ গত জানুয়ারিতে লুর সফরের পর ঢাকা-ওয়াশিংটন দূরত্ব কিছুটা কমেছিল। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ভিন্ন ভিন্ন ইস্যুতে মার্কিন এই কূটনীতিকদের ঢাকা সফরের সময় আলোচনায় প্রাধান্য পাবে জাতীয় নির্বাচন।

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে মার্কিন তৎপরতা ততই বাড়ছে। অন্যান্য পশ্চিমা দেশ নীরব থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। দেশটির কংগ্রেসম্যানরাও নির্বাচন ইস্যুতে ভূমিকা রাখতে চিঠির মাধ্যমে বাইডেন প্রশাসনকে আহ্বান জানাচ্ছেন বলে গণমাধ্যমে খবর আসছে। এ ছাড়া র‍্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে। এমন বাস্তবতায় ভারতীয় বংশোদ্ভূত কূটনীতিক উজরা জিয়া এবং দক্ষিণ-এশিয়া বিশেষজ্ঞ ও দিল্লিতে দুদফা মার্কিন কূটনীতিকের দায়িত্ব পালন করা ডোনাল্ড লুর বাংলাদেশ সফরকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বাংলাদেশের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক মহল।

জানা গেছে, দিল্লি হয়ে ঢাকা আসবেন মার্কিন এই অভিজ্ঞ দুই কূটনীতিক। তাদের সফরের ফোকাস রোহিঙ্গা ইস্যু হলেও দুদেশের মধ্যে মানবাধিকার, নির্বাচন ও গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কিন প্রতিনিধিদল ঢাকা সফরের সময় আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকও করতে পারে।

এদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপের বার্তা নিয়েই যে ডোনাল্ড লু ঢাকায় আসছেন—এমনটা বলে দেওয়া অনুমাননির্ভর হবে বলে মনে করেন সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ছয় মাসের ব্যবধানে আবার আসছেন লু। অনুমান করা যায়, তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বার্তা রয়েছে। ডোনাল্ড লুর এই সফরে দুদেশের সম্পর্ক ভালো করে ফেলাটা কঠিন কাজ। আমরা জানি, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের তাগিদ নিয়ে সরকারকে চাপে রাখছে যুক্তরাষ্ট্র।

তৌহিদ হোসেন আরও বলেন, সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আশ্বাসের পর সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে অঙ্গীকারে আস্থা রাখতে পারছে না কেউ। বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় আগামী নির্বাচন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা হচ্ছে। এমন অবস্থায় এবার যুক্তরাষ্ট্রকে কঠোর অবস্থানে দেখা যাচ্ছে। সরকারের ওপর এত চাপ দিয়ে তারা কী আদায় করতে চায়, সেটিও কোনো পক্ষই স্পষ্ট করছে না।

ঢাকা-ওয়াশিংটন সরকারের মধ্যে কোনো না কোনো পর্যায়ে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে উল্লেখ করে অভিজ্ঞ এই কূটনীতিক বলেন, ডোনাল্ড লুসহ মার্কিন প্রতিনিধিরা এবারও দিল্লি হয়ে ঢাকায় আসছেন। ওয়াশিংটনে অতিসম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের শীর্ষ পর্যায়ে বৈঠক হলো। অনুমান করা যায়, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যদিও কোনো পক্ষই এ ব্যাপারে মুখ খোলেনি। এবারও দিল্লিতে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ দিল্লি ও ওয়াশিংটন উভয়ের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশ।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ঢাকার মার্কিন দূতাবাস সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সবচেয়ে বেশি সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। রোহিঙ্গা নিয়ে মার্কিন কর্মসূচি দেখতেই মূলত উজরা জিয়া বাংলাদেশে আসছেন। তিনি কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের সরেজমিন দেখতে যাবেন। তবে তিনি যেহেতু নাগরিক নিরাপত্তা এবং গণতন্ত্রবিষয়কও দায়িত্ব পালন করেন, সেক্ষেত্রে তার সফরে নির্বাচন ও মানবাধিকার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হতে পারে। সফরসূচি ও আলোচনার এজেন্ডা চূড়ান্ত করার কাজ করছে দুদেশের কূটনৈতিক চ্যানেল।

সূত্র জানায়, উজরা জিয়ার সফরের পর মার্কিন অর্থনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি জোসে ডব্লিউ ফার্নান্দেজের বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে। তার সফরে দুই দেশ বাণিজ্য ও শ্রম ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির পর শ্রমিকের অধিকার, নিরাপত্তাসহ শ্রম খাতে বেশ কিছু অগ্রগতি হয়েছে। তৈরি পোশাকসহ বাংলাদেশি পণ্যের বড় রপ্তানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র শ্রম আইন ও শ্রমিকের অধিকার নিয়ে বরাবরই সরব।

ফার্নান্দেজের সফরের সময় ঢাকায় দুদেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের অর্থনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে। ওই সংলাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সংলাপে শ্রম ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রকে অবহিত করা হবে। এ ছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শ্রমবিষয়ক একজন উপদেষ্টারও ঢাকা সফরের কথা রয়েছে। তবে বাংলাদেশের শ্রম আইন সংশোধন হওয়ার পর তিনি সফরে আসবেন বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসনের হাই-প্রোফাইল সফরের সময় ওয়াশিংটনের সঙ্গে দূরত্ব কমিয়ে আনার চেষ্টা করবে ঢাকা। চীন-রাশিয়াসহ মার্কিন উদ্বেগগুলো এবং সরকার সম্পর্কে দেশি-বিদেশি অপপ্রচার নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কথা হবে। অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও নির্বাচন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে যেন দেয়াল হয়ে না দাঁড়ায়, সে ব্যাপারেও খোলামেলা আলোচনা করবে বাংলাদেশ।

জানা গেছে, মার্কিন ফরেন সার্ভিসে তিন দশকের বেশি সময় ধরে কর্মরত লু ২০১০ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ভারতে মার্কিন দূতাবাসে উপরাষ্ট্রদূত ছিলেন। এর আগে ১৯৯২ থেকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে পাকিস্তানের পেশোয়ার কনস্যুলেটে পলিটিক্যাল অফিসার, ১৯৯৬ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত নয়াদিল্লিতে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিশেষ সহকারী এবং ১৯৯৭ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত নয়াদিল্লিতে পলিটিক্যাল অফিসার ছিলেন।

এ ছাড়া কর্মজীবনের শুরুতে ডোনাল্ড লু মধ্য এশিয়া ও দক্ষিণ ককেশাস বিষয়ক অফিসের উপপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন ডোনাল্ড লু। শীর্ষস্থানীয় মার্কিন এই কূটনীতিক সাম্প্রতিককালে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর রাজনীতিতে আলোচিত নাম হয়ে উঠেছেন। গত বছরের এপ্রিলে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা ছাড়াও নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় নানা ইস্যুতে ডোনাল্ড লুর নাম এসেছিল।

রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং নির্বাচনী পরিবেশের মধ্যে তিনি ২০২১ সালের নভেম্বরে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী নারায়ণ খরকার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। তার এই সফরের তিন মাসের মধ্যে মিলেনিয়াম চ্যালেঞ্জ কো-অপারেশন প্রকল্প নেপালি পার্লামেন্টে অনুমোদন পায়, যা ২০১২ সাল থেকে স্থগিত ছিল। গত বছরের অক্টোবরে ডোনাল্ড লু অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটে বিধ্বস্ত শ্রীলঙ্কা সফর করেন এবং রনিল বিক্রমাসিংহে সরকারকে পূর্ণ সমর্থনের কথা জানান। তবে পাকিস্তানে ইমরান খানকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর তিনি সবচেয়ে বেশি আলোচিত হন। দক্ষিণ এশিয়ায় মার্কিন এজেন্ডা বাস্তবায়নে কূটনৈতিক দক্ষতার কারণে বাইডেন প্রশাসনে তার বেশ প্রভাব রয়েছে।

গত ২৪ মে ঘোষিত নতুন ভিসা নীতির আওতায় বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হতে বাধা দিলে অভিযুক্ত ব্যক্তি ও তাদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিধিনিষেধের মার্কিন এই কঠোর অবস্থানের নেপথ্যে ডোনাল্ড লুর কথা শোনা যায়। কারণ, ২৫ মে ভিসা নীতি নিয়ে একটি গণমাধ্যমে আলোচনায় অংশ নেন ডোনাল্ড লু। তাই তার সফরে সংলাপের বিষয়টি নির্বাচনী মার্কিন বার্তা হিসেবে আসছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

যদিও গত রোববার এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম স্পষ্টই বলেছেন, নির্বাচনসহ অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো বন্ধুদেশের হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ; তবে নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাবে। আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো চাপ অনুভব করছে না সরকার। এ ছাড়া নির্বাচন ঘিরে অতীতের ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী একটা স্বচ্ছ ও জবাবদিহি নির্বাচন নিশ্চিত করার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন বদ্ধপরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, তার সরকার এ বিষয়ে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবে।

সরকারের এমন অবস্থানের পর সংলাপে মধ্যস্থতায় নামছে যুক্তরাষ্ট্র, এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছে—এ প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, দেশের নির্বাচন ঘিরে প্রতিবারই দেশি-বিদেশি মধ্যস্থতায় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপের নজির রয়েছে। কোনোবারই সংলাপ সফল হতে দেখা যায়নি। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশের কূটনীতিকরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথাও বলছেন। ডোনাল্ড লুসহ মার্কিন প্রতিনিধিদের সফরেও হয়তো সংলাপের ডাক আসবে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনায় নিজেদের স্বার্থ আদায় করে নেওয়ার চেষ্টা করবে। সরকারকেও নির্বাচন নিয়ে চাপ দিয়ে কোনো সুবিধা আদায় করতে চাইবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝা দলের কোনো ভবিষ্যৎ নাই : আমীর খসরু 

জনগণের পাশে দাঁড়ানোই প্রকৃত রাজনীতি : শরীফ উদ্দিন 

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু

‘এশিয়া কাপ জিতবে ভারত’

মৎস্য রপ্তানি বাণিজ্যে ই-ট্রেসিবিলিটি : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নতুন দিগন্ত

যে যাকে ভালোবাসে হাশরের ময়দানে তাকে পাবে?

বন্ধ হচ্ছে কুমিল্লার সেই ইউটার্ন

দুর্ভিক্ষেও থেমে নেই ইসরায়েলের হামলা, আরও ১২ মৃত্যু

যে কারণে অভিনয় ছেড়ে জ্যোতিষী হলেন টিউলিপ

‘রাগিনী এমএমএস থ্রি’ সিনেমায় তামান্না ভাটিয়া (রিপিট)

১০

রিমান্ড শেষে মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির আদালতে 

১১

লাইনচ্যুত যমুনা এক্সপ্রেস রেলে উঠেছে, ঢাকা থেকে দেরিতে ছাড়ছে ট্রেন

১২

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

১৩

মেসিদের সফরে ভারতের বিশাল খরচ, কত টাকা লাগছে আর্জেন্টিনাকে আনতে?

১৪

আইটেম গানে নুসরাতের বাজিমাত

১৫

সৈকতে ভেসে এলো লাল কম্বল মোড়ানো অজ্ঞাত মরদেহ

১৬

বিয়ের আগে প্রবাসীর জীবনে নেমে এলো ভয়াবহ বিপর্যয়

১৭

গাজীপুরে অবৈধ গ্যাস সংযোগে রমরমা বাণিজ্য

১৮

ঢাকায় পৌঁছেছেন পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

১৯

অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন দুই ট্রেনের হাজারো যাত্রী

২০
X