ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ
প্রকাশ : ২৪ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৪ জুলাই ২০২৩, ০৬:৩০ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদের সাক্ষাৎকার

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জরিমানা কোনো সমাধান নয়

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জরিমানা কোনো সমাধান নয়

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্নের পর যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ইয়র্ক থেকে স্বাস্থ্য অর্থনীতিতে মাস্টার্স ও ইউনিভার্সিটি অব শেফিল্ড থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এম মুসা

কালবেলা: দেশের বর্তমান ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: ডেঙ্গু আমাদের দেশে প্রায় তিন দশকের পুরোনো একটি রোগ। ২০১৯ সালে দেশে ডেঙ্গুর একটি বড় বিস্তার হয়েছিল এবং সেটি মিডিয়া কাভারেজে এসেছিল। এই ডেঙ্গু মোকাবিলা করার জন্য কী করতে হবে, সে ব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ দেওয়া আছে; কিন্তু সেসব পরামর্শের কোনো কিছুই আমরা অনুসরণ করিনি। করোনা মহামারি চলাকালেও ডেঙ্গু ছিল। এমনকি করোনার সময় কে করোনা আক্রান্ত এবং কে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত সেটি চিহ্নিত করাও কঠিন হয়ে উঠেছিল। অর্থাৎ, ডেঙ্গু প্রতিবছরই একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিস্তার করে; কিন্তু এ বছরের পরিপ্রেক্ষিতে যেটা হয়েছে তা হলো—অন্য বছরের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গুর বিস্তার একটু আগেভাগেই এসেছে এবং প্রকোপটা অনেক বেশি।

এখন প্রশ্ন হলো, এমন একটি রিস্ক—যা আমরা আগে থেকেই জানি, সেটি আমরা মোকাবিলা করতে পারছি না কেন! করোনা আমাদের জন্য একটি অপরিচিত রিস্ক ছিল। সুতরাং সেটি মোকাবিলা করতে গিয়ে প্রথমদিকে আমরা যে ধাক্কা খেয়েছি, সেটি সবাই মেনে নিয়েছে। কারণ, এটি একটি বৈশ্বিক মহামারি ছিল; কিন্তু আমরা যেহেতু জানি প্রতিবছর এ সময়েই ডেঙ্গু হবে, একই সঙ্গে আমরা জানি এই ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে হলে সারা বছর ধরে কাজ করতে হবে। সেখানে শুধু এই ডেঙ্গুর মৌসুমে এসেই আমরা কিছু স্প্রে ছিটালে বা কিছু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করলে ডেঙ্গু প্রতিরোধ হবে না। সেই জায়গাগুলোতে যেহেতু আমরা কাজ করতে পারিনি; সুতরাং ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে সেখানে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

অর্থাৎ এই রোগকে প্রতিরোধ করার জন্য আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে, পারিবারিক জীবনে, সামাজিক ক্ষেত্রে এবং রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে যে ব্যবস্থাপনাগুলো দরকার সেটার কোনো জায়গায়ই আমরা ঠিকঠাক কাজ করতে পারিনি। সুতরাং বলা যায় ডেঙ্গুর এই প্রকোপ আমাদের নিজেদের হাতে গড়া একটি ফসল।

কালবেলা: ভারতের পশ্চিমবঙ্গ একই আবহাওয়ার হয়েও তারা কীভাবে ডেঙ্গুকে নিয়ন্ত্রণে এনেছে?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: ঢাকাকে ডেঙ্গু মুক্ত করার জন্য আগে আমাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করা প্রয়োজন। কলকাতা শহর ডেঙ্গু মুক্ত করার জন্য তারা কাজ করেছে। আমরা সেই জায়গায় নেই। আমরা যেটি বলি মুখে বলি, যতটুকু করি লোক দেখানো করি; কিন্তু আসলে ঢাকা ডেঙ্গু মুক্ত হোক বা না হোক সেটি নিয়ে আমরা ভাবিনি।

ডেঙ্গু মুক্ত হওয়ার জন্য প্রথমেই দরকার পরিকল্পিত নগর। আমাদের ঢাকা পরিকল্পিত নগরী না। আমরা এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়তে চাই না। আমরা কোনো স্পেস না রেখেই বিল্ডিংয়ের পর বিল্ডিং করছি। আমরা গৃহস্থালির বর্জ্যগুলো যেখানে সেখানে ফেলে রাখছি। তাই আমাদের শহরের পরিবেশ খারাপ করার জন্য আমরা নিজেরা দায়ী, আমাদের পরিবার দায়ী, সমাজ দায়ী, রাষ্ট্র দায়ী। তাই বলা যায়, ডেঙ্গু আমাদের সম্মিলিত অনাচারের ফল। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা নিশ্চয়ই এ জায়গাটাকে ওভারকাম করেছে। নিশ্চয়ই তারা মানুষকে সচেতন করেছে, সিটি করপোরেশন নিশ্চয়ই আরও তৎপর হয়েছে। তারা শুধুমাত্র মৌসুমে কাজ করছে না বরং সারা বছর ধরে তারা ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক পদক্ষেপগুলো পালন করে যাচ্ছে। সুতরাং, আমরা নিজেরা সচেতন না হলে কোনোভাবেই ডেঙ্গু মোকাবিলা করা সম্ভব হবে না।

কালবেলা: বাংলাদেশে ডেঙ্গু আগে ঢাকা শহরের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল; কিন্তু এখন সেটি গ্রামাঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়ছে। এটি কি মহামারি আকার ধারণ করতে পারে?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: প্রতিদিন দেশে ডেঙ্গুর কারণে ১৬ থেকে ১৭ জন মানুষ মারা যাচ্ছে। সবগুলো কেস তো রিপোর্টেড হয় না। অর্থাৎ, প্রকৃত সংখ্যাটা আরও অনেক বেশি হতে পারে। তাহলে এই সংখ্যাটাই তো অতিমারি বা মহামারি না হলেও তার কাছাকাছি চলে যাচ্ছে। ডেঙ্গুতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। আপনি হাসপাতালে গিয়ে দেখুন—সেখানে তিল ধরানোর জায়গা নেই। সব থেকে বড় সমস্যা হলো, আমরা ২০১৯ সালে লিখেছিলাম ‘মানসিক টেনশন’। সাধারণ জ্বর হলেও ডেঙ্গু আতঙ্কে হাসপাতালে দৌড়ানো, টেস্ট করাসহ ব্যাপক মানসিক টেনশনের শিকার হতে হয় আমাদের। তা ছাড়া ডেঙ্গু হলেও তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো পর্যাপ্ত হাসপাতাল ফেসিলিটিজ নেই। আমাদের সিস্টেমটা রেডি নয়।

কালবেলা: ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সমন্বয়ের কোনো অভাব লক্ষ করছেন কি?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: রাষ্ট্র একেবারে উদ্যোগ নিচ্ছে না এমনটি নয়। রাষ্ট্র উদ্যোগ নেয়; কিন্তু সেটি সুপরিকল্পিত নয়। এটাই মূল সমস্যা। রাষ্ট্র সুপরিকল্পিতভাবে উদ্যোগ নেয় না এটি আমাদের দীর্ঘদিনের সমস্যা। এর জন্য প্রথমে দরকার ছিল সুপরিকল্পিত নগর। যেটি আমরা করতে পারিনি। এমনকি এখনো যে নগরগুলো হচ্ছে তাও পরিকল্পিত নয়। নগরের ক্লিনিং, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পানি ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়গুলো আমরা পরিকল্পিত করতে পারিনি। এটার জন্য সিটি করপোরেশন দায়ী এবং যখন যারা সরকার পরিচালনা করেন তারাও দায়ী।

এরপর আসে মানুষের সচেতনতার বিষয়টি। এটি সারা বছর ধরেই করতে হয়। আমাদের সমস্যা হলো, আমরা এর সতর্কতাগুলো মনে রাখি না। এখন একটা সমস্যা হলে আমরা কয়েকদিন খুব আলোচনা করি; কিন্তু পরবর্তী কোনো সমস্যা আসলে আগেরটার কথা আমরা একেবারেই ভুলে যাই। আমরা যদি সময় থাকতে সচেতন হই, তাহলে ভারতের কলকাতার মতো আমরাও সফলভাবে এই ডেঙ্গু মুক্ত থাকতে পারব।

কালবেলা: ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা কেমন দেখছেন?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: ২০১৯ সালে প্রথমবার যখন বাংলাদেশে ডেঙ্গু ব্যাপক আকার ধারণ করে তখন আমরা এ বিষয়ে স্টাডি করেছিলাম এবং প্রথম আলোর সঙ্গে একটি রাউন্ড টেবিল আলোচনাও করেছিলাম। আমাদের সঙ্গে তখন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকও ছিলেন। সেখানে সবারই একটি কথা ছিল তা হলো ডেঙ্গু একা মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। এটা শুধু একটি সম্মিলিত প্রয়াসে এবং সারা বছর ধরে কার্যক্রম পরিচালনার ফলেই সম্ভব হবে। ২০১৯ সালের পর আমরা খুব জোর দিয়ে বললাম ডেঙ্গু মোকাবিলা করতে হবে। এরপর এলো করোনা মহামারি। ডেঙ্গু মোকাবিলার কথা ভুলে গিয়ে আমরা করোনা মোকাবিলা নিয়ে পড়লাম। সুতরাং ডেঙ্গুর কথা আমরা আর মনে করিনি। এ বছর আবার ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। সে জন্য আমরা আবার নতুন করে ভাবছি ডেঙ্গু মোকাবিলায় বড় কিছু করা দরকার। হয়তো এক্ষেত্রে রাজনৈতিক মহলের বা জনগণেরও ইচ্ছা আছে। কিন্তু দেখা যাবে পরের বছর নতুন কিছু নিয়ে আমরা ব্যস্ত হয়েগেছি। ডেঙ্গু বিস্তার করেছিল সে কথা হয়তো বা ভুলে যাব। এর এক দুই বছর পর হয়তো ডেঙ্গু আরও বড় আকারে ফিরে আসবে। একেকটা বিষয়কে ধরে ধরে সেটাকে যে বিনাশ করতে হবে সেই পরিকল্পনা আমাদের মধ্যে নেই। আমরা যা পরিকল্পনা করি তা হলো ইমিডিয়েট কিছু অ্যাকশন। তাই রোডম্যাপ করে একটি কাজ শেষ করব সেটা আমাদের হয় না। আমরা সে সময় রোগীর দিকে থেকে আর্থিক লোকসানের একটি হিসাব করেছিলাম। সে বছর ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৮৭,৯৫৩টি ডেঙ্গু কেইস রিপোর্টেড হয়েছিল এবং ৮১ জন ডেঙ্গু রোগী মারা গিয়েছিল। সেখানে আমরা কয়েক ধরনের খরচ হিসাব করেছিলাম। আমরা দেখেছি, এই রোগের চিকিৎসার জন্য স্থানীয় সরকারি হাসপাতালের এক জন ডেঙ্গু রোগীকে গড়ে প্রায় ১১ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। আর যেসব ডেঙ্গু রোগীকে ঢাকার কোনো সরকারি হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে তাদের গড়ে ২০ হাজার টাকার বেশি খরচ করতে হয়েছে। যেসব ডেঙ্গু রোগী এ ক্যাটাগড়ির বেসরকারি হাসপাতাল বা অভিজাত বেসরকারি হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করেছে তাদের গড়ে দুই লাখ টাকার অধিক খরচ করতে হয়েছে। অন্যদিকে যেসব রোগী বি-ক্যাটগড়ির বেসরকারি হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করেছে তাদের গড়ে ৪১ হাজার টাকার বেশি খরচ করতে হয়। ওই বছর ডেঙ্গু রোগীদের প্রত্যক্ষ খরচ, পরোক্ষ খরচ এবং লাইফ ইয়ার লসের খরচসহ প্রায় ৪শ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল। তাছাড়া, ডেঙ্গু রোগের জন্য সরকারের সিটি করপোরেশন এবং হাসপাতালও ব্যয় করছে। পাশাপাশি মানসিক টেনশনের কস্টও আছে এবং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যেটা তা হলো মানুষের জীবন হানি। এখানে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এক বছর যদি একজন ব্যক্তি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন পরবর্তী বছর তিনি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে অনেক বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে থেকে যায়।

কালবেলা: ডেঙ্গু মোকাবিলায় ব্যক্তি উদ্যোগ নাকি রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ বেশি দরকার?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: আমার স্বাস্থ্য আমিই প্রডিউস করি। এবং এটি আমরা আমাদের বাড়িতে বা আমরা যে পরিবেশে থাকি সেখান থেকেই করি। আর হাসপাতাল স্বাস্থ্য রিপেয়ার করে। এই স্বাস্থ্যকে সুরক্ষিত রাখতে ব্যক্তিগত পর্যায়েও যেমন কাজ করা দরকার তেমনি পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায় একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখা দরকার। কিছু বিষয় আছে ব্যক্তির হাতে, কিছু বিষয় পরিবারের হাতে, কিছু সমাজের হাতে এবং কিছু রাষ্ট্রের হাতে। এই চারটি উপাদান যখন একসঙ্গে কাজ করবে, তখনই একটি পূর্ণাঙ্গ ফলাফল পাওয়া সম্ভব। তখনই কেবল একটি ডিজিজ বা মহামারি মোকাবিলা করা সম্ভব।

কালবেলা: নির্দেশনা না মানায় বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে সিটি করপোরেশন জরিমানা করছে। এতে কি কোনো সমাধান হতে পারে?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: না, জরিমানা কোনো সমাধান নয়। জরিমানা থাকতে পারে; কিন্তু তার আগে শহরের সব এলাকায় মানুষকে বিভিন্নভাবে সচেতন করতে হবে। নির্দেশনাগুলো মানুষকে জানাতে হবে। মানুষ সবকিছু জানার পরও যদি না মানেন, তখন তাকে জরিমানা করা যেতে পারে।

কালবেলা: টেকসই প্রক্রিয়ায় কীভাবে ডেঙ্গু রোধ করা সম্ভব? আপনার পরামর্শ কী?

ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ: প্রথমত, আমাদের প্রত্যেককেই সচেতন হতে হবে। যেসব কারণে বা যেসব স্থানে এডিস মশা জন্মাতে পারে সেসব বিষয়গুলো মানুষের কাছে পরিষ্কারভাবে জানাতে হবে। সরকারের মনিটরিং সেল থাকবে—যারা এসব সচেতনতা মানবে না, তাদের যাতে বাধ্য করা যায়, সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সারা বছর জুড়ে এ সব কাজ চালিয়ে যেতে হবে। এটার জন্য কাজ করতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে, এটার জন্য কাজ করতে হবে সিটি করপোরেশনগুলোকে, এটার জন্য কাজ করতে হবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে এবং পুলিশসহ সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো, কীটতত্ত্ববিদদের পরামর্শ কাজে লাগানো। আমাদের দেশে বিশেষজ্ঞ বা প্রফেশনালদের সঙ্গে পরামর্শ ভিত্তিতে কাজের উদাহরণ খুব কম দেখা যায়। সব কিছুর ওপর অন্য বিষয়টি হলো, আমরা আসলেই ডেঙ্গু মোকাবিলা করতে চাই কি না, সে জায়গাটাতে আমাদের সিদ্ধহস্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আসছে বাহুবলি: দ্য এপিক

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে নিজের সেরা ইনিংস কোনটি, শচীনের উত্তর শুনে অবাক সবাই

নদীপাড়ের ফসলি জমিতে মাটি কাটার মহোৎসব

ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল দামেস্ক, ৬ সেনা নিহত

জেনে নিন যে ৫ ভুলে ফ্রিজ বারবার নষ্ট হচ্ছে

পাশের ঘরে বরকে অপেক্ষায় রেখে নববধূর কাণ্ড

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

বাগদান সারলেন টেইলর সুইফট

ফের চটলেন আলিয়া

সৌম্যের ব্যাটে তাণ্ডব, কিপটে মুস্তাফিজ : প্রস্তুতি ম্যাচে কে কেমন করলেন

১০

সুহানার ছবিতে শাহরুখের মন্তব্য, সরগরম নেটদুনিয়া

১১

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি

১২

‘নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় আপিল বিভাগ’

১৩

মেসির রেকর্ড ভাঙতে পারলেন না টেইলর সুইফট

১৪

আজ থেকে ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর

১৫

জনবল সংকটে কোটি টাকার হাসপাতাল, চিকিৎসাসেবা ব্যাহত

১৬

বায়ুদূষণে শীর্ষে কিনশাসা, ঢাকার অবস্থান কত?

১৭

আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু আজ

১৮

ছেলেদের জন্য কিছু স্টাইলিশ আউটফিট কম্বিনেশন

১৯

বুয়েট শিক্ষার্থীদের ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ আজ

২০
X