আজ ৬ সেপ্টেম্বর (শনিবার), বাংলাদেশ সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী দেশজুড়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন হচ্ছে। হিজরি বর্ষের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়ালের ১২ তারিখে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশি মুসলিমরা এই দিনকে ঈদে মিলাদুন্নবী বলে অভিহিত করেন। অপরদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিমদের কাছে এই দিন নবী দিবস নামে পরিচিত।
ঈদে মিলাদুন্নবী, মাওলিদু এন-নাবীয়ী, মাওলিদ আন-নাবী, কখনো কখনো সহজভাবে বলা হয় মাওলিদ। এ ছাড়া মেভলিদ, মেভলিট ও মুলুদসহ আরও অসংখ্য উচ্চারণ আছে।
মিলাদ হচ্ছে শেষ নবী মোহাম্মদ (সা.)-এর জন্মদিন হিসেবে মুসলমানদের মাঝে পালিত একটি উৎসব। অনেক মুসলিমকে এ দিনটি বেশ উৎসবের সাথে পালন করতে দেখা যায়। তবে, উৎসব পালন নিয়ে ইসলামি পণ্ডিতদের মাঝে অনেক বিতর্ক রয়েছে।
ঈদে মিলাদুন্নবী প্রায় সব ইসলামি দেশেই পালন হয়। এ ছাড়া ইথিওপিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, নাইজেরিয়া, কোট ডিলভোয়ার, ইরাক, ইরান, মালদ্বীপ, মরক্কো, জর্ডান, লিবিয়া, রাশিয়া ও কানাডায়ও এই উৎসব পালন করা হয়। একমাত্র ব্যতিক্রম হলো কাতার ও সৌদি আরব। এই দেশ দুটিতে এটি সরকারি ছুটির দিন নয় এবং নিষিদ্ধ।
কোকোস (কিলিং) দ্বীপপুঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবী একটি সরকারি ছুটির দিন। তবে, বিংশ শতকের শেষের দশকে মিলাদুন্নবীকে ‘নিষিদ্ধ এবং না জায়েজ’ করার একটি প্রবণতা দেখা দিয়েছে। তুরস্কে মিলাদুন্নবী ব্যাপকভাবে পালন হয়। এটিকে তুর্কি ভাষায় মেভলিড কান্দিলি বলা হয়। দেশটিতে এই দিনে মুহাম্মাদ (সা.)-এর জীবন সম্পর্কিত ঐতিহ্যবাহী কবিতাগুলো পাবলিক মসজিদ এবং সন্ধ্যায় বাড়িতে আবৃত্তি করা হয়।
প্রায়ই কিছু দেশে সুফি তরিকা দ্বারা আয়োজিত হয় মিলাদুন্নবী। এটি উদযাপনে রাস্তায় বড় শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় এবং বাড়ি বা মসজিদ সজ্জিত করা হয়। এ ছাড়া দাতব্য ও খাবার বিতরণ করা হয় এবং শিশুদের কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে মুহাম্মাদের (সা.) জীবন সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়। পাকিস্তানের মিলাদুন্নবীর সময় কেন্দ্রীয় রাজধানীতে ৩১ বন্দুকের স্যালুট এবং প্রাদেশিক রাজধানীতে ২১ বন্দুকের স্যালুটের মাধ্যমে দিনটি শুরু হয় এবং দিনের বেলা ধর্মীয় স্তব গাওয়া হয়।
ইন্দোনেশিয়ার অনেক অংশে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ‘গুরুত্ব, প্রাণবন্ততা ও জাঁকজমকতা’ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দুটি সরকারি ইসলামি ছুটির দিনকে ছাড়িয়ে গেছে। তিউনিসিয়ার কায়রাওয়ানে মুসলমানরা মুহাম্মাদকে (সা.) তাঁর জন্মের সম্মানে স্বাগত জানিয়ে তাঁর প্রশংসায় নাশিদ আবৃত্তি করে। এছাড়াও, সাধারণত তিউনিসিয়ায় লোকেরা প্রচলিতভাবে মিলাদুন্নবী উদযাপনের জন্য আসিদাত জগগুউ প্রস্তুত করে।
অমুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ভারত মওলিদ উৎসবের জন্য বিখ্যাত। বিশেষ করে দেশটির হায়দ্রাবাদ,তেলেঙ্গানা জমকালো মিলাদ উৎসবের জন্য পরিচিত। এসব এলাকায় মিলাদুন্নবী উপলক্ষে ধর্মীয় সভা, রাতব্যাপী প্রার্থনা, সমাবেশ, কুচকাওয়াজ এবং বিভিন্ন ধরনের সাজসজ্জা করা হয়।
প্রচলিত মিলাদুন্নবী নিয়ে বিতর্ক
প্রচলতি ঈদে মিলাদুন্নবী একটি বিতর্কিত বিষয়। অনেকে এটাকে বিদআত মনে করেন, আবার কতক এর পক্ষে যুক্তি দেন। ঈদে মিলাদুন্নবীর সমর্থকদের যুক্তি, এই দিনটি উদযাপন করার মূল ভিত্তি হিসেবে সাহাবায়ে কেরাম কর্তৃক নবী (সা.)-এর জন্মোৎসব ও তাঁর প্রশংসা আলোচনা করে আনন্দ প্রকাশ এবং দরূদ সালাম পেশ করাকে উল্লেখ করা হয়। এটি রাসুল (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা প্রদর্শনের একটি উপায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
নবীজির (সা.) ‘জন্মের সময়কাল’কে আরবিতে ‘মিলাদ’ বা ‘মাওলিদ’ বলা হয়। সে হিসেবে ‘মিলাদুন্নবী’-র অর্থ দাঁড়ায় ‘নবীর জন্ম মুহূর্ত’। নবীর জন্মের বিবরণ, কিছু ওয়াজ এবং নবীর রূহের আগমন কল্পনা করে তাঁর সম্মানে উঠে দাঁড়িয়ে ‘ইয়া নাবী সালামু আলায়কা’ বলা ও সবশেষে জিলাপী বিতরণ— এই সব মিলিয়ে ‘মিলাদ মাহফিল’ ইসলাম প্রবর্তিত দুটি বার্ষিক ঈদ উৎসবের বাইরে ‘ঈদে মিলাদুন্নবী’ নামে তৃতীয় আরেকটি অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।
রাসুল (সা.)-এর মৃত্যুর ৫৯৩ বা ৬১৪ বছর পরে তৎকালীন ইরাকের ‘এরবল’ এলাকার গভর্নর আবু সাঈদ মুযাফফরুদ্দীন কুকুবুরী (৫৮৬-৬৩০ হি.) সর্বপ্রথম (কারো মতে ৬০৪ হিজরি ও কারও মতে ৬২৫ হিজরি) মিলাদের প্রচলন ঘটান। এই দিন তারা মিলাদুন্নবী উদযাপনের নামে চরম স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত হতেন। গভর্নর নিজে তাতে অংশ নিতেন।
এই অনুষ্ঠানের সমর্থনে তৎকালীন আলেম সমাজের মধ্যে সর্বপ্রথম এগিয়ে আসেন আবুল খাত্ত্বাব ওমর বিন দেহিইয়াহ (৫৪৪-৬৩৩ হি.)। তিনি মিলাদের সমর্থনে বহু জাল ও বানাওয়াট হাদিস জমা করেন।
ফুক্বাহায়ে কেরামের ভাষ্য
ফুক্বাহায়ে কেরাম বলছেন, প্রচলিত ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন একটি সুস্পষ্ট বিদআত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি আমাদের শরিয়াতে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত’। (বোখারি : ২৬৯৭, মুসলিম : ১৭১৮)
রাসুলুল্লাহ (সা.) আরও বলেন, ‘তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাকো। নিশ্চয়ই প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদআতই গোমরাহী। জাবের (রা.) হতে অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘এবং প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম জাহান্নাম।’
ইমাম মালেক (রহ.) স্বীয় ছাত্র ইমাম শাফেঈকে বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবিদের সময়ে যেসব বিষয় ‘দ্বীন’ হিসেবে গৃহীত ছিল না, বর্তমান কালেও তা ‘দ্বীন’ হিসেবে গৃহীত হবে না। যে ব্যক্তি ধর্মের নামে ইসলামে কোনো নতুন প্রথা চালু করল, অতঃপর তাকে ভালো কাজ বা ‘বিদআতে হাসানাহ’ বলে রায় দিল, সে ধারণা করে নিল যে, আল্লাহর রাসুল (সা.) স্বীয় রিসালাতের দায়িত্ব পালনে খেয়ানত করেছেন।
আল-ক্বাওলুল মুতামাদ গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, চার মাজহাবের সেরা ইমামগণ সর্বসম্মতভাবে প্রচলিত মিলাদ অনুষ্ঠান বিদআত হওয়ার ব্যাপারে একমত হয়েছেন।
তাঁরা বলেন, এরবলের গভর্নর কুকুবুরী এই বিদআতের হোতা। তিনি তার আমলের আলেমদের মিলাদের পক্ষে মিথ্যা হাদিস তৈরি করার ও ভিত্তিহীন ক্বিয়াস করার হুকুম জারি করেছিলেন।
মুজাদ্দিদে আলফে ছানী শায়খ আহমাদ সারহিন্দী, আল্লামা হায়াত সিন্ধী, রশীদ আহমাদ গাংগোহী, আশরাফ আলী থানভী, মাহমূদুল হাসান দেউবন্দী, আহমাদ আলী সাহারানপুরী প্রমুখ ওলামায়ে কেরাম ছাড়াও আহলে হাদিস বিশারদগণ সবাই এক বাক্যে প্রচলিত মিলাদ অনুষ্ঠানকে বিদআত ও গুনাহের কাজ বলেছেন।
জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাব মতে, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঠিক জন্মদিবস হয় ৯ রবিউল আউয়াল সোমবার। ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার ছিল তাঁর মৃত্যুদিবস। অথচ ১২ রবিউল আউয়াল রাসুলের মৃত্যুদিবসেই তাঁর জন্মবার্ষিকী বা ‘মিলাদুন্নবী’র অনুষ্ঠান করা হচ্ছে।
মিলাদ উদযাপনকারীদের ভাষ্য
মিলাদ উদযাপনকারীরা বলে থাকেন যে, মিলাদ বিদআত হলেও তা ‘বিদআতে হাসানাহ’। অতএব জায়েজ তো বটেই বরং করলে সাওয়াব আছে। কারণ এর মাধ্যমে মানুষকে কিছু বক্তব্য শুনানো যায়।
তাদের উত্তরে বলা চলে যে, সালাত আদায় করার সময় পবিত্র দেহ পোশাক, স্বচ্ছ নিয়ত সবই থাকা সত্ত্বেও সালাতের স্থানটি যদি কবরস্থান হয়, তাহলে সে সালাত কবুলযোগ্য হয় না।
কারণ এরূপ স্থানে সালাত আদায় করতে আল্লাহর নবী (সা.) নিষেধ করেছেন। রাসুল (সা.)-এর স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সালাত আদায়ে কোনো ফায়দা হবে না। তেমনি বিদআতী অনুষ্ঠান করে নেকি অর্জনের স্বপ্ন দেখা অসম্ভব। হাড়ি ভর্তি দুধে এক কাপ গো-চনা ঢাললে যেমন পানযোগ্য থাকে না, তেমনি সৎ আমলের মধ্যে সামান্য শিরক-বিদআত সব আমল বরবাদ করে দেয়। সেখানে বিদআতকে ভালো ও মন্দ দুই ভাগে ভাগ করা যে আরেকটি গোমরাহি তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এ দেশে দুই ধরনের মিলাদ চালু আছে। একটি ক্বিয়ামযুক্ত, অন্যটি ক্বিয়ামবিহীন। ক্বিয়ামকারীদের যুক্তি হলো, তারা রাসুলের ‘সম্মানে’ উঠে দাঁড়িয়ে থাকেন। এর দ্বারা তাদের ধারণা যদি এই হয় যে, মিলাদ মাহফিলে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রুহ মুবারক হাজির হয়ে থাকে, তবে এই ধারণা সর্বসম্মতভাবে কুফরি। হানাফি মাজহাবের কিতাব ‘ফাতাওয়া বাযযারিয়া’-তে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি ধারণা করে যে, মৃত ব্যক্তিদের রুহ হাজির হয়ে থাকে, সে ব্যক্তি কাফের।’
অনুরূপভাবে ‘তুহফাতুল কুযাত’ কিতাবে বলা হয়েছে, ‘যারা ধারণা করে যে, মিলাদের মজলিসগুলোতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রুহ মুবারক হাজির হয়ে থাকে, তাদের এই ধারণা স্পষ্ট শিরক।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) স্বীয় জীবদ্দশায় তাঁর সম্মানার্থে উঠে দাঁড়ানোর বিরুদ্ধে কঠোর ধম্কি প্রদান করেছেন। অথচ মৃত্যুর পর তাঁরই কাল্পনিক রুহের সম্মানে দাঁড়ানোর উদ্ভট যুক্তি ধোপে টেকে কি?
মিলাদ অনুষ্ঠানে প্রচারিত বানাওয়াট হাদিস-গল্প
১. (হে মুহাম্মাদ!) আপনি না হলে আসমান-জমিন কিছুই সৃষ্টি করতাম না।
২. আমি আল্লাহর নূর হতে সৃষ্ট এবং মুমিনগণ আমার নূর হতে।
৩. নূরে মুহাম্মাদী’ হতেই আরশ-কুরসী, বেহেশত-দোজখ, আসমান-জমিন সব কিছু সৃষ্টি হয়েছে।
৪. আদম সৃষ্টির সত্তর হাজার বছর পূর্বে আল্লাহ পাক তাঁর নূর হতে মুহাম্মাদের নূরকে সৃষ্টি করে আরশে মুআল্লায় লটকিয়ে রাখেন।
৫. আদম সৃষ্টি হয়ে উপরের দিকে তাকিয়ে জ্যোতির্ময় নক্ষত্ররূপে মুহাম্মাদের নূর অবলোকন করে মুগ্ধ হন।
৬. মেরাজের সময় আল্লাহ পাক তাঁর নবীকে জুতাসহ আরশে আরোহন করতে বলেন, যাতে আরশের গৌরব বৃদ্ধি পায় (নাউযুবিল্লাহ)।
৭. রাসুলের জন্মের খবরে খুশী হয়ে আঙুল উঁচু করার কারণে ও সংবাদ দানকারিণী দাসী ছুওয়াইবাকে মুক্ত করার কারণে জাহান্নামে আবু লাহাবের হাতের মধ্যের দুটি আঙুল পুড়বে না। এছাড়াও প্রতি সোমবার রাসুলের (সা.) জন্ম দিবসে জাহান্নামে আবু লাহাবের শাস্তি মওকুফ করা হবে বলে হজরত আব্বাস (রা.)-এর নামে প্রচলিত তাঁর অমুসলিম অবস্থার একটি স্বপ্নের বর্ণনা।
৮. মা আমেনার প্রসবকালে জান্নাত হতে বিবি মরিয়ম, বিবি আসিয়া, মা হাজেরা সকলে দুনিয়ায় নেমে এসে সবার অলক্ষ্যে ধাত্রীর কাজ করেন।
৯. নবীর জন্ম মুহূর্তে কাবার প্রতিমাগুলো হুমড়ি খেয়ে পড়ে, রোমের অগ্নি উপাসকদের ‘শিখা অনির্বাণ’গুলো দপ করে নিভে যায়। বাতাসের গতি, নদীর প্রবাহ, সূর্যের আলো সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায় ইত্যাদি...।
অথচ আল্লাহপাক ইরশাদ করছেন, ‘যে বিষয়ে তোমার নিশ্চিত জ্ঞান নেই, তার পিছনে ছুটো না। নিশ্চয়ই তোমার কান, চোখ ও বিবেক সবকিছুকে (কিয়ামতের দিন) জিজ্ঞাসিত হতে হবে।’ (বনি ইসরাইল : ১৭/৩৬)
আল্লাহর নবী (সা.) হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইচ্ছাপূর্বক আমার নামে মিথ্যা হাদিস রটনা করে, সে জাহান্নামে তার ঘর তৈরি করুক।’ তিনি আরও বলেন, ‘তোমরা আমাকে নিয়ে বাড়াবাড়ি কর না, যেভাবে নাছারাগণ ঈসা (আ.) সম্পর্কে বাড়াবাড়ি করেছে।... বরং তোমরা বল যে, আমি আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসুল।’
যে সব ইসলামিক কিতাব হতে উপভোক্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে : কিতাবের নাম, হাদিসের রেফারেন্স নম্বর এবং পৃষ্ঠা নম্বরসহ দেওয়া হয়েছে-
সূত্র ১. আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ (দারুল ফিকর-১৯৮৬) পৃ. ১৩/১৩৭। ২. মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১৪০। ৩. আবুদউদ হা/৪৬০৭। ৪. আহমাদ, আবুদাউদ, তিরমিজি, মিশকাত হা/১৬৫, নাসাঈ হা/১৫৭৯ (‘ঈদায়েন-এর খুতবা অধ্যায়)। ৫. আল-ইনছাফ, পৃ. ৩২। ৬. আবু ছাঈদ মোহাম্মাদ, মিলাদ মাহফিল (ঢাকা ১৯৬৬), পৃ. ১৭। ৭. মিলাদে মুহাম্মাদী-পৃ. ২৫, ২৯। ৮. তিরমিজি, আবু দাউদ, মিশকাত হা/৪৬৯৯ (আদব অধ্যায়)।
লেখক : প্রাবন্ধিক, কথাসাহিত্যিক এবং প্রেসিডেন্ট, আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী সংগঠন ফ্রিডম ইন্টারন্যাশনাল এন্টি অ্যালকোহল।
মন্তব্য করুন