ড. শাহনাজ বেগম নাজু
প্রকাশ : ২৯ জুন ২০২৪, ০২:০৭ এএম
আপডেট : ২৯ জুন ২০২৪, ০২:৩৮ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ

পলিথিন হটাও সোনালি আঁশ বাঁচাও

ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

ওজনে হালকা, দামে সস্তা, দীর্ঘ জীবন! পুড়িয়ে দিলে ধ্বংস করে বিশ্ব ভুবন!

যদি প্রশ্ন করি, কীসের কথা বলা হয়েছে? শতভাগ পাঠক সঠিক উত্তর দেবেন, এটা নিশ্চিত। পরিবেশ ধ্বংসকারী সেই পিলিথিন প্রসঙ্গে আলোকপাত করছি। রাসায়নিক ভাষায় পলিমারকরণ বিক্রিয়ায় ইথিন থেকে প্রাপ্ত পলিমারকে পলিথিন বলে। বিজ্ঞানী হান্স ফন পেখমান ১৮৯৮ সালে গবেষণাকালে দুর্ঘটনাক্রমে এ পলিথিন আবিষ্কার করেন বলে জানা যায়। তারপর বিভিন্নভাবে রিফাইন করে ১৯৪৪ সালে বাণিজ্যিকভাবে এ পলিথিনের ব্যবহার শুরু হয়। সেই থেকে পৃথিবীর মাটি, বায়ু, পানি বিষাক্ত হওয়া শুরু। কারণ পলিথিন দীর্ঘস্থায়ী, ক্ষয় নাই বরং ভেঙে গিয়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক নামের ক্ষুদ্রাংশে পরিণত হয়, এ মাইক্রোপ্লাস্টিক বাতাসের সঙ্গে মিশে শ্বাসের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে, যা স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়।

চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, পলিথিন ব্যাগ অবাধ ব্যবহারের ফলে চর্মরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্নায়ুজনিত রোগ, ক্যান্সার, কিডনি ড্যামেজসহ জটিল রোগে ভুগছে মানবজাতি। পাশাপাশি প্লাস্টিক উৎপাদনের কাঁচামাল ইথিলিন ও প্রোপিলিন পেতে জীবাশ্ম জ্বালানি (প্রায় ৯৯ শতাংশ প্লাস্টিক আসে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে), অপরিশোধিত তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস নিষ্কাশনের প্রয়োজন হয়। এই নিষ্কাশন প্রক্রিয়ার ফলে মাটি, বায়ু ও পানি মারাত্মকভাবে দূষণ হচ্ছে (তথ্য: আন্তর্জাতিক পরিবেশ আইন কেন্দ্র), ফলে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে মানুষ, পশুপাখি, জলজ প্রাণীসহ জীববৈচিত্র্যের ওপর। পরিসংখ্যান মতে, বিশ্বে প্রতি মিনিটে ১০ লাখেরও বেশি পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করা হয়।

জাতিসংঘের পরিবেশ প্রোগ্রামের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৮ মিলিয়ন টন প্লাস্টিক বর্জ্য প্রতি বছর সমুদ্রে প্রবেশ করে। অন্যদিকে প্লাস্টিক বর্জ্য পুড়িয়ে ফেলার ফলে কার্বন মনোঅক্সাইড গ্যাস বাতাসে মিশে বায়ুদূষণ ঘটছে। পলিথিনের ভয়াবহ কালো থাবা থেকে বাদ পড়েনি বাংলাদেশ, ১৯৮২ সালে সবুজে ঘেরা এ দেশটিতে পলিথিনের যাত্রা শুরু, তারপর থেকে প্রতিনিয়ত উচ্ছিষ্ট পলিথিন প্যাকেট, প্লাস্টিকের তৈরি পানি ও ড্রিঙ্কসের বোতল, কনটেইনার ইত্যাদি ডোবা-নালা, খাল-বিল, হ্রদ ও নদীর তলদেশে জমা হচ্ছে। শুধু ঢাকায় ১০০ কোটি পলিথিন ব্যাগ ভূপৃষ্ঠের নিচে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে (ঢাকা ওয়াসা, ২০২০), ফলে ভূগর্ভস্থ পানি ও অক্সিজেন প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে, জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে, ভূমির উর্বরতা কমে যাচ্ছে; ফলে উদ্ভিদের উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। অথচ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ইতিহাস বলে, আশির দশক পর্যন্ত এ পাট রপ্তানি করে বাংলাদেশ জিডিপির সিংহভাগ অর্জন করেছে। এ দেশের অর্থনীতিতে স্বমহিমায় উজ্জ্বল ছিল পাটশিল্প।

আরও একটু পেছনে ফিরে তাকাই, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের পরও আমরা দেখেছি হাটবাজারে চটের ব্যাগের প্রচলন। আমাদের বাবা-চাচারা চটের তৈরি ব্যাগে বাজার-সদাই করতেন। শুকনা খাদ্যদ্রব্য কাগজের প্যাকেট বা মোড়কে দেওয়া হতো। অধিকাংশ বাড়িতে পাট দিয়ে তৈরি পাপোশ, ম্যাট, মোড়া, দোলনা, শিকাসহ নানান শৌখিন দ্রব্যসামগ্রী, যা কি না দেশজ কুটিরশিল্প বাঁচিয়ে রেখেছিল এবং পরিবেশবান্ধব। সেই উজ্জ্বল সম্ভাবনার সোনালি আঁশ ছাপিয়ে মহামারি আকারে পলিথিনের প্রচলন এ দেশের কৃষকের আয়ের পথ বন্ধ করে দিল, দেশের বৃহত্তম পাটকলগুলো বন্ধ হয়ে গেল, ফলে প্রায় তিন দশক ধরে বাংলাদেশে রপ্তানি আয়ের ধস নামল।

সর্বোপরি বৈশ্বিক আবহাওয়ার ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে বিংশ শতাব্দীতে এসে বিশ্বের ৭২টি দেশ পলিথিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। রাখা হয়েছে নানারকম শাস্তির বিধান। যেমন—হাতে পলিথিন দেখলেই গ্রেপ্তার করা হবে; কেনিয়া সরকার। পলিথিন ব্যবহার করলে বাড়তি কর আরোপ করা হবে; আয়ারল্যান্ড, পর্তুগাল ও স্পেন সরকার। বিমানবন্দরে পলিথিনসহ দেখলেই গ্রেপ্তার করা হবে; উগান্ডা সরকার। নির্দিষ্ট পুরুত্বের বাইরে সব ধরনের পলিথিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা, আইন অমান্যকারীর জন্য ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানা; বাংলাদেশ সরকার (২০০২)। এ ছাড়া ২০২০ সালে ইউরোপের দেশগুলোতে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ করার আইন করেছে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট। এত সব আইন করেও পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করা যাচ্ছে না! হায় সেলুকাস!

জীবন নদীর মতো বহমান। বাতাসে নির্মলতা হারিয়ে গেলেও অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যেও আমরা বেঁচে থাকি, বেঁচে থাকতে হয়। নির্মল পরিবেশ ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে পরিবেশ বিপন্নকারী সর্বনাশা পলিথিন ব্যবহার নিরসনকল্পে বিকল্প পাটজাত দ্রব্যের উৎপাদন বৃদ্ধি ও বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। উল্লেখ্য, ২০১০ সালে বাংলাদেশ সরকার দ্বিতীয়বারের মতো ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন ২০১০’ প্রণয়ন করে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৫ সালে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের বিজ্ঞানী ড. মোবারক আহমেদ খান পাট থেকে সেলুলোজ সংগ্রহ করে এক ধরনের ব্যাগ তৈরি করেন, যা পচনশীল, পরিবেশবান্ধব ও দামে সাশ্রয়ী; এর নামকরণ করা হয় সোনালি ব্যাগ। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন (বিজেএমসি) সোনালি ব্যাগের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে। কিন্তু বাণিজ্যিক উৎপাদনে যে ধরনের যন্ত্র, প্রযুক্তি ও অর্থের প্রয়োজন তার জোগান ও সমন্বয়ের অভাবে সোনালি ব্যাগের বাণিজ্যিক উৎপাদন থমকে গেয়েছিল। ফলে বিকল্প পণ্য না থাকায় পলিথিনের ব্যবহার মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে।

গবেষণায় দেখা গেছে, এক টন পাট থেকে তৈরি থলে বা বস্তা পোড়ালে বাতাসে ২ গিগা জুল তাপ এবং ১৫০ কিলোগ্রাম কার্বন ডাইঅক্সাইড ছড়িয়ে পড়ে। অন্যদিকে এক টন পলিথিন ব্যাগ পোড়ালে বাতাসে ৬৩ গিগা জুল তাপ এবং ১৩৪০ টন কার্বন ডাইঅক্সাইড বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। এ তথ্য থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, পরিবেশ রক্ষায় পাট উৎপাদন বৃদ্ধির বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। পরিসংখ্যান মতে, বর্তমানে বছরে ৫০০ বিলিয়ন পচনশীল পলিব্যাগের বৈশ্বিক চাহিদা রয়েছে (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা খাদ্যশস্য ও চিনি মোড়কীকরণ করার জন্য পাটের বস্তা বা থলে ব্যবহারের সুপারিশ করেছে)। বিশ্বের এ চাহিদা কাজে লাগিয়ে পাটের সোনালি ব্যাগ উৎপাদন করতে পারলে বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে, রক্ষা পাবে পরিবেশ।

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, মৃত্তিকার ধরন পাট উৎপাদনের অনুকূলে, তাই বাংলাদেশ সরকার ফের পাট উৎপাদনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশনের (বিজেএমসি) আওতায় ২২টি, বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএসএ) আওতায় ৮১টি এবং বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আওতায় ৯৭টি, মোট ২০০টি পাটকল রয়েছে। দেশে পাটচাষি রয়েছেন ৪০ লাখ এবং মোট শ্রমশক্তির ১২ শতাংশ (১ লাখ ৫৬ হাজার ৫৪৯) মানুষ পাট উৎপাদনের কাজে জড়িত (বাংলাদেশ কৃষি তথ্য সার্ভিস)। ফলে জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টারের আওতায় বিশ্বের প্রায় ১৩৫টি দেশে বাংলাদেশের তৈরি ২৮২টি পাটজাত পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, বর্তমানে বাণিজ্যিকভাবে পাটকাঠি থেকে চারকোল উৎপাদন হচ্ছে, যা দিয়ে আতশবাতি, কার্বন পেপার, ফটোকপিয়ার মেশিনের কালি, মোবাইল ফোনের ব্যাটারিসহ অ্যাকটিভেটেড চারকোল থেকে অনেক প্রসাধন সামগ্রীও তৈরি হচ্ছে। পাট থেকে মন্ড ও কাগজ তৈরির ক্ষেত্রেও ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। শুকনো পাট পাতা থেকে অর্গানিক চা উৎপাদন শুরু হয়েছে। জুট জিওটেক্সটাইল বাঁধ নির্মাণ, ভূমিক্ষয় রোধ, পাহাড় ধস রোধে ব্যবহৃত হয়, যা পাট থেকে তৈরি। আমাদের দেশের উন্নত পাট এখন বিশ্বের অনেক দেশে গাড়ি নির্মাণ, কম্পিউটারের বডি, উড়োজাহাজের পার্টস, খেলাধুলার সামগ্রী তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে। বস্তুত দেশীয় কাঁচা পাট, পাটকাঠি, সোনালি আঁশ এক-একটি সোনালি সম্ভাবনা।

২০১৭-১৮ অর্থবছরের পর কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কমে গেলেও ২০২১-২২ অর্থবছরে কাঁচা পাট রপ্তানি হয়েছে ৮.০১ লাখ বেল এবং পাটজাত পণ্যের রপ্তানি হয়েছে ৫.৫৯ লাখ টন, যা বিগত বছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে কাঁচা পাট রপ্তানি বৃদ্ধি পেলেও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে, ফলে রপ্তানি আয় কমেছে ৩৭৮.৭১ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে (জুলাই ২৩-এপ্রিল ২৪) রপ্তানি আয় ফের কমেছে ৭ শতাংশ।

এ অবস্থায় পাট ও পাটজাতপণ্যের বাজার যে কোনো মূল্যে টিকিয়ে রেখে রপ্তানি আয় বাড়াতে হবে। পাটের উৎপাদন বৃদ্ধি, সুষ্ঠু বাজারজাতকরণ এবং বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে তা দেশের মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি অর্থনৈতিক কাঠামো শক্তিশালী করে দেশের জন্য বয়ে আনবে সম্মান ও বৈদেশিক মুদ্রা। এজন্য প্রয়োজন—

সরকারি ও বেসরকারি পাটকলগুলো পর্যায়ক্রমে উন্নত যন্ত্রপাতি সংযোজন করে আধুনিকায়ন করা। পাশাপাশি নতুন নতুন পাটকল স্থাপন করা। পাটজাত পণ্য আন্তর্জাতিক মানে উন্নীতকরণের লক্ষ্যে পাটশিল্পে দক্ষ শ্রমিক, পণ্য বৈচিত্র্যকরণ ও বিপণন কৌশলের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া। বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধান, অভ্যন্তরীণ বাজারে পাটের ব্যাগ বা বস্তা ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০’ বাস্তবায়ন করা। পাশাপাশি জনসচেতনতার জন্য রেডিও, টেলিভিশন, পত্রিকা, পোস্টার, অনলাইন মাধ্যম ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রাখা।

উন্নত জাতের পাট বীজ ও আধুনিক যন্ত্র উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে গবেষণা ও সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ প্রদান অপরিহার্য। পাটচাষিদের অর্থ সংকট লাঘবে সুদবিহীন ঋণ প্রদান। উৎপাদক বা চাষিদের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করা। উচ্চফলনশীল (উফশী) পাটবীজ উৎপাদন ও সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনায় বিএডিসির সক্ষমতা বাড়ানো। সোনালি ব্যাগ বাজারজাত করার লক্ষ্যে একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা, এজন্য দরকার সরকারি উদ্যোগ ও সুষ্ঠু পরিকল্পনা। বহুমুখী পাটশিল্পের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ‘জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার’কে একটি স্থায়ী কাঠামোতে আনা, পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের ভিত্তিতে পরিচালনা করা। পাট খাতের সার্বিক উন্নয়নে গৃহীত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচনে পাট সহায়ক ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে এবং অর্থকরী ফসল হিসেবে পাট খাত জাতীয় অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়।

ড. শাহনাজ বেগম নাজু: কৃষিবিদ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য আমরা লড়াই করেছি : মো. শাহজাহান

৫৫ লাখ টাকা চুরির মামলায় গৃহকর্মী-দারোয়ান রিমান্ডে 

স্ত্রীর সঙ্গে ভালো ব্যবহারকারী স্বামীকে নিয়ে হাদিসে যা বলা হয়েছে

এশিয়া কাপ হকির ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশ

গলায় ম্যাজিক বল আটকে শিশুর মৃত্যু

সন্তান-স্ত্রীসহ সাবেক এমপি সালাহ উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা 

প্রতিদিন কতটা হাঁটা স্বাস্থ্যসম্মত, ৭০০০ নাকি ১০০০০ পা?

জুলাই সনদের কয়েকটি দফা নিয়ে বিএনপির আপত্তি আছে : সালাহউদ্দিন

রাতে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

অল্পের জন্য রক্ষা পেল ট্রেনের হাজারো যাত্রী

১০

এআই ভিডিও দিয়ে অপপ্রচার, দাবি বিএফআইইউর প্রধানের

১১

মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ নারী-পুরুষকে হস্তান্তর বিএসএফের

১২

সেই রইস উদ্দিনের বাড়িতে অপু বিশ্বাস

১৩

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটরের পদত্যাগ

১৪

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে কিম জং উনের নতুন হুমকি

১৫

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ইরাবতী ডলফিন

১৬

এনবিআরের ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের খোঁজে দুদক

১৭

১৮০ টাকার জন্য পরীক্ষা দিতে দিলেন না প্রধান শিক্ষক

১৮

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ, যেভাবে জানা যাবে

১৯

ভুলেও প্রেসার কুকারে রান্না করবেন না যে ৫ খাবার

২০
X