ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত দ্য রাইট অনারেবল দ্য ব্যারোনেস উইন্টারটন অব ডনক্যাস্টার, ডিবিই।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরুল বাড্ডা ক্যাম্পাসে তাকে স্বাগত জানান ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারপারসন তামারা হাসান আবেদ এবং ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার।
এই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র লিডারশিপ টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে দ্য রাইট অনারেবল দ্য ব্যারোনেস উইন্টারটন অব ডনক্যাস্টার, ডিবিইর সফরসঙ্গী ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক; ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বসসহ ব্রিটিশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা।
সফরকালে ব্রিটিশ বানিজ্য দূত ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির পুরো ক্যাম্পাস ঘুরে দেখেন। পরিবেশবান্ধব ও জ্বালানি সাশ্রয়ী অবকাঠামোতে নির্মিত এই ক্যাম্পাস আধুনিক শিক্ষার সুযোগ ও পরিবেশ সচেতনতার একটি অনন্য উদাহরণ।
বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন শেষে দ্য রাইট অনারেবল দ্য ব্যারোনেস উইন্টারটন অব ডনক্যাস্টার, ডিবিই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেন। আলোচনায় তিনি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ও সোয়াস ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের মধ্যে চলমান শিক্ষা সহযোগিতার প্রতি তার গভীর সমর্থন ব্যক্ত করেন। এ বছরের জুন মাসে যৌথভাবে পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু করেছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ও সোয়াস ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, যা বিশ্ববিদ্যালয় দুটির বৈশ্বিক গবেষণা, জ্ঞানবিনিময় এবং একাডেমিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করেছে।
দ্য রাইট অনারেবল দ্য ব্যারোনেস উইন্টারটন অব ডনক্যাস্টার ডিবিইর এই সফর বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা খাতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা তুলে ধরা এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে একাডেমিক ও গবেষণা সহযোগিতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করার দারুণ সুযোগ তৈরি করেছে।
আলোচনায় অংশ নেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার অরিফুল ইসলাম; রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ডাউল্যান্ড; স্কুল অব আর্কিটেকচার অ্যান্ড ডিজাইনের ডিন প্রফেসর ফুয়াদ হাসান মল্লিক; বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন, প্রফেসর আরশাদ মাহমুদ চৌধুরী; সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিসের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মঞ্জুর হাসান; অফিস অব কমিউনিকেশনসের ডিরেক্টর খায়রুল বাশার এবং অপারেশনস অফিসের ডিরেক্টর মোহাম্মদ সাজেদুল করিম চৌধুরী।
মন্তব্য করুন