অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ সমর্থন করে না বাংলাদেশ : দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ সমর্থন করে না বাংলাদেশ : দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ। কোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদকে বাংলাদেশ প্রশ্রয় দেবে না বলেও জানান তিনি। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ভারতের দিল্লিতে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত সপ্তম জাতীয় উপদেষ্টা সম্মেলন কলম্বো নিরাপত্তা কনক্লেভে বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন তিনি।  উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ জাতীয় সার্বভৌমত্ব,
কায়সার কামালের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রলীগ নেত্রী
কায়সার কামালের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রলীগ নেত্রী
ওসি প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহালের রায় প্রকাশ
মেজর সিনহা হত্যা / ওসি প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহালের রায় প্রকাশ
শঙ্কা দূর না হলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয় : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
শঙ্কা দূর না হলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয় : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
পুলিশের উপর হামলা নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের হুঁশিয়ারি
পুলিশের ওপর হামলা চললে ঘরবাড়ি নিজেদেরই পাহারা দিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
‘মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয়ে আধুনিকভাবে শিক্ষিত হতে হবে’
‘মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয়ে আধুনিকভাবে শিক্ষিত হতে হবে’
‘৪১ বছর আগে জামায়াতের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধায়কের প্রথম প্রস্তাব দেওয়া হয়’
‘৪১ বছর আগে জামায়াতের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধায়কের প্রথম প্রস্তাব দেওয়া হয়’
  • গণতান্ত্রিক যাত্রায় তারেক রহমান

    বাংলাদেশের রাজনীতিতে এমন কিছু নাম আছে, যাদের উপস্থিতি দৃশ্যমান না হলেও প্রভাব অদৃশ্য শক্তির মতো বিস্তৃত। তারেক রহমান সেই নামগুলোর একটি। লন্ডনের দূরপ্রবাসে থেকেও তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, বিরোধী রাজনীতির ভাষা এবং গণতান্ত্রিক সংগ্রামের ধারাকে যেভাবে প্রভাবিত করেছেন—তা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বহুল আলোচিত। তাকে নিয়ে যে নিন্দুকরা অসত্য বিতর্কের সৃষ্টি করেনি তা কিন্তু নয়, তবে সব বিতর্ককে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তারেক রহমানকে উপেক্ষা করে আজকের গণতন্ত্রের পথরেখা আঁকা যায় না। আজ তারেক রহমান বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্র, আন্দোলন-সংগ্রাম, সাংগঠনিক রূপান্তর এবং বিপরীত রাজনৈতিক বাস্তবতায় একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে পরিণত হয়েছেন। স্বৈরশাসনের ছায়া থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের ইতিহাস

    আদর্শ রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতিকৃতি

    রাজনীতির ইতিহাসে দেশ ও দলের জন্য বাংলাদেশে যে কজন নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিত্ব অব্যাহতভাবে কাজ করে গেছেন, তাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনন্য। বিগত দিনগুলোতে দেশকে গণতন্ত্রের পথে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য যে মেধা-মনন-পরিশ্রম দিয়েছেন, তা এককথায় অবর্ণনীয়। সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষার ভেতর দিয়ে এই দীর্ঘযাত্রায় জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পথ চলেছেন। আর এজন্যই শুধু বিএনপির একটি নামমাত্র নয়, বরং গণতন্ত্রকামী সাধারণ মানুষের কাছে উজ্জ্বল এক আলোকবর্তিকা। জন-আস্থার একমাত্র দল বিএনপির মহান এক কান্ডারির নামও তারেক রহমান। তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতাই নন, বরং সমগ্র প্রজন্মের জন্য অনন্য এক আদর্শ; পথপ্রদর্শক এবং আশার বাতিঘর। তার ব্যক্তিত্ব ও কর্মের মধ্য দিয়ে

    যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

    চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত রাজনৈতিক নেতৃত্বের নাম নিঃসন্দেহে তারেক রহমান। যিনি দেশে না থেকেও আছেন। পাশে না থেকেও যার ছায়া ঘিরে আছে দলীয় নেতাকর্মীসহ দেশের আপামর মানুষকে। যার সাম্প্রতিক দৃষ্টান্ত যশোরের ‘শুভ্র বালিকা’ আফিয়া। অস্বাভাবিক গায়ের রঙের কারণে যার বাবা তাদের ছেড়ে চলে গিয়েছে। বছর তিনেকের কন্যাশিশুকে নিয়ে মা মনিরা যখন অকূলপাথারে, তখনই তাদের পাশে দাঁড়ান মানবিক রাজনীতিক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দায়িত্ব নেন শিশুটি আর তার মায়ের। শুধু দায়িত্বই নয়, শিশুটি সম্পর্কে তার বাবার ভ্রান্ত ধারণা যাতে নিরসন হয়; সে বিষয়টিও দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন দলীয় নেতাদের ওপর। তারেক রহমানের এমন অভিভাবকত্ব শুধু আফিয়া আর তার মা মনিরাকেই
  • উত্তর নেই, প্রশ্নের পাহাড়

    সব কূল রক্ষা করার লক্ষ্য নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা গত ১৩ নভেম্বর জাতির উদ্দেশে যে ভাষণ দিলেন, তাতে কি সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে গেল? শঙ্কা কেটে গিয়ে জনমনে কি স্বস্তি ফিরে এসেছে? কোনো কোনো রাজনৈতিক দল নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করা থেকে বিরত থাকবে? নির্বাচন কমিশন কি ইতিহাসের ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজনে সফল হবে, যার ঘোষণা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বারবার দিয়ে যাচ্ছেন? জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া গণভোটের পরিণতি কী হবে? কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অনলাইনে বিভিন্ন সময় ঘোষিত ‘লকডাউন’ বা ‘শাটডাউন’ কি আগামীতেও অব্যাহত থাকবে? ককটেল নিক্ষেপ, বাসে আগুন, মহাসড়ক অবরোধের মতো কর্মসূচি কীভাবে বন্ধ করা যাবে? সাধারণ মানুষের মনে এমন অসংখ্য

    নীল অর্থনীতি ও মৎস্য খাত

    বাংলাদেশের সম্ভাবনার এক বিশাল দরজা খোলা রয়েছে বঙ্গোপসাগরকে কেন্দ্র করে। নীল অর্থনীতি অর্থাৎ, সাগর ও সামুদ্রিক সম্পদনির্ভর টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন এখন শুধু গবেষণার বা আলোচনার বিষয় নয়; বরং দেশের দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক রূপকল্পের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ। বিশেষ করে মৎস্য খাত, যা দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা, কর্মসংস্থান ও রপ্তানি আয় নিশ্চিত করেছে, নীল অর্থনীতির যুগে এক নতুন সম্ভাবনার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তির পর বাংলাদেশ এখন প্রায় ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সামুদ্রিক জলসীমার অধিকার পেয়েছে, যা একটি পূর্ণাঙ্গ মেরিন রিসোর্সভিত্তিক অর্থনীতি গড়ে তোলার জন্য যথেষ্ট। বাংলাদেশে মোট প্রাণিজ প্রোটিনের প্রায় ৬০ শতাংশ আসে মাছ থেকে। এ খাত সরাসরি প্রায় ২০ লাখ

    তারেক রহমানের জীবন ও রাজনীতি

    অনেকেই হয়তো চিন্তা করে না কিংবা চিন্তা করার প্রয়োজনও অনুভব করে না যে, একজন তারেক রহমানের জীবন ও রাজনীতি কি খুব সহজ-সরল, শান্তিপূর্ণ? তারেক রহমানের জীবন ও রাজনীতি কি শৌখিন পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে শুরু হয়েছে, নাকি যথেষ্ট জটিল, বন্ধুর ও ভয়ানক কষ্টপীড়িত অবস্থার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল? বাংলা আধুনিক গানের একটি পঙক্তি এরকম—‘ওরে নিন্দুক তুই কী পরেছিস চোখে, সবাই যখন চাঁদ দেখে তুই দেখিস কলঙ্ককে’। চোখের দৃষ্টি যদি নিরপেক্ষ না হয়, পক্ষপাত দোষে দুষ্ট হয় তখন ওই চক্ষু যুগল দিয়ে সত্য ও বাস্তবতা দেখার সৌভাগ্য ও সুযোগ হয় না। তারা সত্য ও বাস্তবতা দেখার দিশা হারিয়ে ফেলে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে
  • মাতারবাড়ীর দুরবস্থা

    দেশের অন্যতম বড় জ্বালানি প্রকল্প মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বড় ধরনের প্রযুক্তিগত বিপর্যয়ের কারণে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন ক্ষমতা অর্ধেকে নেমে গেছে। এরই মধ্যে সহস্রাধিক কোটি টাকার ক্ষতিসাধনও হয়ে গেছে। আরও হতাশার বিষয় হচ্ছে, সংশ্লিষ্টদের মধ্যে এ যান্ত্রিক ত্রুটি ও আর্থিক ক্ষতির দায় স্বীকার নিয়ে যে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে, তা উদ্ভূত সমস্যার সমাধান যে আরও অনিশ্চয়তার মধ্যে পতিত হবে এবং আরও ক্ষতির সম্ভাবনার পথ সুগম হবে, বিরাজমান জটিলতা তারই ইঙ্গিত। বুধবার কালবেলায় ‘মাতারবাড়ীর বয়লারে ছাই, ক্ষতি ১১৬৯ কোটি টাকা’ শীর্ষক প্রধান প্রতিবেদনে বিষয়টির বিস্তারিত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি বছরের শুরু থেকেই মাতারবাড়ী কেন্দ্রের বয়লারে

    জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় উপেক্ষিত শৌচসুবিধা

    সাধারণভাবে মনে হতেই পারে যে, যে দেশ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় থাকা পৃথিবীর শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে একটি, যে দেশের প্রায় ৪৫ শতাংশ মানুষ নিয়মিত খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এবং যে দেশের ১০ শতাংশেরও বেশি মানুষ চরম পুষ্টিহীনতার শিকার (জাতিসংঘ প্রতিবেদন, আগস্ট ২০২৫), সে দেশের সাধারণ মানুষ খাদ্যগ্রহণ সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকবে—সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা ও পুষ্টিঘাটতিতে ভোগা দেশগুলোরই বরং বেশি করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত, যেন কম খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমেও তারা টিকে থাকতে পারে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান শুধু পশ্চাৎসারিতেই নয়; পশ্চাৎপদদের মধ্যেও আবার অধিকতর পশ্চাৎপদ। উদাহরণস্বরূপ স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার (ল্যাট্রিন) ব্যবহারের কথাই

    কূল নাই কিনার নাই

    ‘নদীর কূল নাই, কিনার নাই রে/ আমি কোন কূল হতে কোন কূলে যাবো/ কাহরে শুধাই রে.../’ কবি জসীমউদদীনের লেখা ও প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী আব্বাসউদ্দীন আহমদের গাওয়া একটি আধ্যাত্মিক গান। গানটিতে এই জগৎ-সংসারকে কূল-কিনারাহীন নদীর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এই ভবনদী পাড়ি দিয়ে কীভাবে একজন মানুষ সৃষ্টিকর্তার সান্নিধ্যে পৌঁছতে পারবে, তারই আকুতি ফুটে উঠেছে গানটির প্রতিটি পঙ্ক্তিতে। শুধু তাই নয়, বাস্তব জীবনেও মানুষ এমন কূল-কিনারাহীন অবস্থায় পড়ে যায়। সে ত্রিশঙ্কু অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার পথ খুঁজে তখন সে হয়রান হয়। কখনো পথের দিশা পায়, কখনো না পেয়ে আবার দয়াল-মুর্শিদের শরণাপন্ন হয়—‘পথের দিশা দাও গো মুর্শিদ, পথের দিশা দাও’ গান গেয়ে। পথের দিশাও
  • ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৮ এএম
    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৬,১৪৭ জন
    মোট ভোটারঃ ৬,১৪৭
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইনকিলাবকে হারিয়ে কালবেলার দ্বিতীয় জয়

স্কুলশিক্ষার্থীদের নিয়ে লায়ন কল্লোলের হাইজিন ক্যাম্পেইন শুরু

খেজুর গাছ থেকে পড়ে শিবির নেতার মৃত্যু

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে

কায়সার কামালের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রলীগ নেত্রী

সাভারে তারেক রহমানের জন্মদিনে মানবিক সেবা

আবারও ‘জেন-জি’ বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, কারফিউ জারি

‘মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয়ে আধুনিকভাবে শিক্ষিত হতে হবে’

টুর্নামেন্টে নিম্নমানের পুরস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

শঙ্কা দূর না হলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয় : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১০

অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ সমর্থন করে না বাংলাদেশ : দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দশমবার শপথ নিলেন নীতিশ কুমার

১২

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১৩

সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব

১৪

হাজিরা দিতে এসে ছাত্রদল নেতা রক্তাক্ত 

১৫

মেজর সিনহা হত্যা / ওসি প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহালের রায় প্রকাশ

১৬

আরও ১ নেতাকে ‘সুখবর’ দিল বিএনপি

১৭

সন্তানের কোন কোন আমলে মৃত মা-বাবার গোনাহ মাফ হয়? জেনে নিন

১৮

শিক্ষিকা স্ত্রীর মামলায় শিক্ষক স্বামী কারাগারে

১৯

রাঙামাটিতে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত, হরতালও প্রত্যাহার

২০
তিন বিধিতে ঝুলে আছে শিক্ষা ক্যাডারের ‘বিধি’
ক্যাডার সার্ভিসের সবচেয়ে বড় ব্যাচ শিক্ষা ক্যাডার। সাড়ে ১৬ হাজার কর্মকর্তার এই ক্যাডারে পদোন্নতি নিয়ে এখন ঘোর অনিশ্চয়তায়। আত্তীকৃত শিক্ষকদের চাকরি-সংক্রান্ত জটিলতা দূর করতে ১৯৮১, ২০০০ এবং ২০১৮ সালে তিনটি
আপিল না করলে গ্রেপ্তার হলেই শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের বিরুদ্ধে নির্ধারিত সময়ে (৩০ দিনের মধ্যে) আপিল না করলে গ্রেপ্তার হলেই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন
মাতারবাড়ীর বয়লারে ছাই, ক্ষতি ১১৬৯ কোটি টাকা
দেশের অন্যতম বড় জ্বালানি প্রকল্প মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। সম্প্রতি বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে বড় ধরনের প্রযুক্তিগত বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। কেন্দ্রটির বয়লারে ছাই জমে বিদ্যুৎ উৎপাদন অর্ধেকে নেমে এসেছে। এর ফলে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ
প্যানেল গোছাতে হিমশিম ছাত্র সংগঠনগুলো
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে প্যানেল চূড়ান্ত করতে হিমশিম খাচ্ছে ক্যাম্পাসের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশিরভাগ সংগঠন এখন পর্যন্ত আংশিক
অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ সমর্থন করে না বাংলাদেশ : দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ সমর্থন করে না বাংলাদেশ : দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ। কোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদকে বাংলাদেশ প্রশ্রয় দেবে না বলেও জানান তিনি। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ভারতের দিল্লিতে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত সপ্তম জাতীয় উপদেষ্টা সম্মেলন কলম্বো নিরাপত্তা কনক্লেভে বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন তিনি।  উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ জাতীয় সার্বভৌমত্ব, সমতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা এবং অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতিকে সমর্থন করে। তিনি বলেন, দেশটি উন্মুক্ত, শান্তিপূর্ণ, সুরক্ষিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ভারত মহাসাগরের নীতি ও মূল্যবোধকেও সমর্থন করে। এজন্য আন্তর্জাতিক বিরোধের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তি এবং আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদে বর্ণিত নীতির প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।  এ সময় টেকসই উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা, মানবিক পদক্ষেপ এবং মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতার জন্য আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। সম্প্রতি বাংলাদেশ ভুয়া ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্যের (মিসইনফরমেশন ও ডিসইনফরমেশন) হুমকির মুখে পড়েছে উল্লেখ করে নিরাপত্তা উপদেষ্টা আরও বলেন, দেশের অঙ্গীকার হলো নিজস্ব সাইবারস্পেস, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো এবং প্রযুক্তিকে সুরক্ষিত রাখা। এটি কেবল নাগরিকদের নিরাপত্তা, গোপনীয়তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্যই নয়; বরং এটা নিশ্চিত করা যে, বাংলাদেশ থেকে কোনো কর্মকাণ্ড আঞ্চলিক বা বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের জন্য হুমকিস্বরূপ হবে না। এর আগে, গতকাল বুধবার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও রোহিঙ্গাবিষয়ক উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের জন্য ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালকে আমন্ত্রণ জানান। গত বছরের আগস্টে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি দ্বিতীয় কোনো উপদেষ্টার দিল্লি সফর। এর আগে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইন্ডিয়া এনার্জি উইকে অংশ নিতে জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান ভারত সফর করেছিলেন।
৪৬ মিনিট আগে

নাশকতাকারীদের গুলি করার নির্দেশ নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে তাপমাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে : বদিউল আলম মজুমদার

৪ ঘণ্টা আগে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন ঠিক করবে পরবর্তী সংসদ : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

৪ ঘণ্টা আগে
কায়সার কামালের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রলীগ নেত্রী
কায়সার কামালের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রলীগ নেত্রী
বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামালের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বনানী থানা শাখার ছাত্রীবিষয়ক সম্পাদক মবিনা জান্নাত।  বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশনে (ক্র্যাব) সংবাদ সম্মেলন করে ক্ষমা চান তিনি। মবিনা জান্নাত বলেন, ‘একটি ভুল শব্দচয়ন—একটি অনিচ্ছাকৃত ‘স্লিপ অব টাঙ’। যা একজন সম্মানিত মানুষের প্রতি অন্যায় অপমানের পরিস্থিতি তৈরি করেছে। আর এ কারণেই আমি আজ আমার ভুলের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইছি।’ তিনি বলেন, ‘আমার একটি ভুল শব্দ—একজন সম্মানিত আইনজীবীর মানহানির মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করায় আমি গভীরভাবে দুঃখিত। ভুল তথ্য যাচাই না করে মন্তব্য করা যে মারাত্মক দায়িত্বহীনতা—আমি তা উপলব্ধি করেছি এবং সেই ভুলের জন্য আবারও আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাইছি।’ গত ২৮ মে বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামালকে জড়িয়ে গণমাধ্যমে মিথ্যা ও মানহানিকর বক্তব্য প্রচারের অভিযোগে মবিনা জান্নাতের বিরুদ্ধে মামলা করেন এক আইনজীবী। পরে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আইনজীবী সমিতির সদস্য জিল্লুর রহমান মামলাটি করেন। তখন তিনি সাংবাদিকদের জানান, রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামালের বিরুদ্ধে মিথ্যা, মানহানিকর ও ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য প্রচার করেছেন ছাত্রলীগ নেত্রী মবিনা জান্নাত। গত ২৫ মে এক সংবাদ সম্মেলনে মবিনা জান্নাত দাবি করেছিলেন, ‘আইনজীবী কায়সার কামালের সহায়তায় ৫ মে জামিনে মুক্তি পান মোকাদ্দেস হানিফ।’ অথচ যে মামলায় শুনানির কথা উল্লেখ করে আসামি মবিনা জান্নাত এ তথ্য প্রচার করেন, সেটি ছিল মিথ্যা। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব কায়সার কামাল ওই মামলায় অংশ নেননি।
২২ মিনিট আগে
আরও ১ নেতাকে ‘সুখবর’ দিল বিএনপি
আরও ১ নেতাকে ‘সুখবর’ দিল বিএনপি
তারেক রহমানের জন্মদিনে ড্যাবের দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে ড্যাবের দোয়া মাহফিল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল নিয়ে জামায়াতের প্রতিক্রিয়া
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল নিয়ে জামায়াতের প্রতিক্রিয়া
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব : আমীর খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব : আমীর খসরু
আট দলের ৭ কর্মসূচি ঘোষণা
আট দলের ৭ কর্মসূচি ঘোষণা

ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কমেছে স্বর্ণের দাম

আন্তর্জাতিক বাজারে বৃহস্পতিবার স্বর্ণের দাম কমেছে। শক্তিশালী ডলারের চাপ এবং ডিসেম্বরে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা কমে আসায় আজ স্বর্ণের দামে পতন ঘটে। রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, আজ লেনদেনের মাঝামাঝিতে স্পট গোল্ড ০.৪% কমে প্রতি আউন্সে ৪,০৬৩.৮১ ডলারে দাঁড়িয়েছে। ডিসেম্বর ডেলিভারির জন্য মার্কিন স্বর্ণের ফিউচার ০.৫% কমে প্রতি আউন্সে ৪,০৬৩.৬০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ বিনিয়োগকারীরা স্বর্ণ নির্ভরতা থেকে সরে এসে ডলারের দিকে ঝুঁকেছেন। তবে তারা মার্কিন প্রতিবেদনের দিকেও তাকিয়ে আছেন। যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো আর্থিক নীতির পরিবর্তন স্বর্ণের বাজার অস্থির করে তুলতে পারে।  বাজার বিশ্লেষক কেলভিন ওং বলেছেন, গত দুই সপ্তাহে সুদের হার কমানোর আশঙ্কা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাসের কারণেই স্বর্ণের দাম এখন কমছে।   এদিকে দেশের বাজারে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা বিক্রি হবে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

রিটার্ন দাখিলে সময় বাকি ১০ দিন, অনলাইনে জমা দেবেন যেভাবে

স্বাভাবিক ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের জন্য আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন অনলাইনে দাখিল করা বাধ্যতামূলক করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের এ বছরও আয়-ব্যয় তুলে ধরে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যেই। এ সময়সীমা শেষ হতে আর মাত্র বাকি ১০ দিন। এখন দেশে টিআইএনধারীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১৫ লাখ। যাদের করযোগ্য আয় রয়েছে, তাদের জন্য রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অনুরোধ করেছে যে সবাই যেন ২০২৫-২৬ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে দাখিল করেন। তবে চলুন কীভাবে আপনি নিজেই আয়কর রিটার্ন অনলাইনে জমা দিতে পারেন— ধাপ ১ : টিআইএন (TIN) নম্বর থাকলে তবেই শুরু রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য প্রথমেই আপনার ই-টিআইএন (e-TIN) থাকতে হবে। যদি না থেকে থাকে, তাহলে [https://etaxnbr.gov.bd](https://etaxnbr.gov.bd) ওয়েবসাইটে গিয়ে কয়েক মিনিটেই রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারেন। ধাপ ২ : অনলাইনে রিটার্ন জমার ওয়েবসাইটে যান অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে গেলে যেতে হবে এই ঠিকানায়: [https://etaxnbr.gov.bd](https://etaxnbr.gov.bd) এই ওয়েবসাইটেই আপনি রিটার্ন ফরম পূরণ, জমা দেওয়া, এবং রিসিপ্ট ডাউনলোড—সব কিছু করতে পারবেন। ধাপ ৩ : অ্যাকাউন্ট খুলুন প্রথমবার হলে আপনাকে সাইটে একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এখানে আপনার কিছু তথ্য লাগবে: - টিআইএন নম্বর - জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর - মোবাইল নম্বর - ইমেইল এসব দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে অ্যাকাউন্ট খুলে নিন। এরপর লগইন করুন। ধাপ ৪: আয়কর রিটার্ন ফরম পূরণ করুন লগইন করার পর রিটার্ন ফরম আসবে। এখানে আপনাকে কিছু সহজ তথ্য দিতে হবে: - আপনার মোট আয় (যেমন বেতন, ব্যবসা, ফ্রিল্যান্সিং ইত্যাদি) - কর কাটা হয়েছে কি না - কোনো কর ছাড় (যেমন চিকিৎসা খরচ, দান, বীমা ইত্যাদি) - আপনার সম্পদের বিবরণ চাকরিজীবীদের জন্য তথ্য দেওয়া অনেক সহজ—শুধু বেতন স্লিপ হাতে রাখলেই হবে। ধাপ ৫: দরকার হলে কাগজপত্র যুক্ত করুন সব সময় নয়, তবে কারও কারও ক্ষেত্রে কিছু স্ক্যান করা কাগজপত্র যুক্ত করতে হতে পারে। যেমন: - ব্যাংক স্টেটমেন্ট - বেতন স্লিপ - পুরোনো রিটার্ন কপি ইত্যাদি এসব পিডিএফ আকারে আপলোড করতে হবে। ধাপ ৬: ফরম ভালো করে দেখে সাবমিট করুন সব তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করার পর একবার ভালো করে দেখে নিন—কোনো ভুল আছে কি না। সব ঠিক থাকলে Submit বাটনে ক্লিক করে দিন। ধাপ ৭: রিসিপ্ট ডাউনলোড করে রেখে দিন রিটার্ন জমা দেওয়ার পর একটা Acknowledgement রিসিপ্ট পাবেন। এটাকে PDF আকারে ডাউনলোড করে কম্পিউটারে বা মোবাইলে রেখে দিন। ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। এর আগে,  ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১৭ লাখ ১২ হাজার ৪৯২ জন করদাতা অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন।

আজ থেকে নতুন দামে স্বর্ণ বিক্রি শুরু, ভরি কত

দেশের বাজারে আজ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা বিক্রি হবে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। সবশেষ গত ১৮ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ৬ হাজার ৯০৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৭ হাজার ৪৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৯১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৭৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ১৯ নভেম্বর থেকে। এ নিয়ে চলতি বছর মোট ৭৯ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ৫৪ বার, আর কমেছে মাত্র ২৫ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার। স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৯ বার সমন্বয় করা হয়েছে রুপার দাম। এর মধ্যে বেড়েছে ৬ বার, আর কমেছে মাত্র ৩ বার। আর গত বছর সমন্বয় করা হয়েছিল ৩ বার।
৭ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে নতুন দামে স্বর্ণ বিক্রি শুরু, ভরি কত

দেশের বাজারে ফের বেড়েছে স্বর্ণের দাম

দুই দফা কমার পর দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। এবার ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করেছে সংগঠনটি। বুধবার (১৮ নভেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। সবশেষ গত ১৮ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ৬ হাজার ৯০৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৭ হাজার ৪৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৯১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৭৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ১৯ নভেম্বর থেকে। এ নিয়ে চলতি বছর মোট ৭৯ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ৫৪ বার, আর কমেছে মাত্র ২৫ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার। স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৯ বার সমন্বয় করা হয়েছে রুপার দাম। এর মধ্যে বেড়েছে ৬ বার, আর কমেছে মাত্র ৩ বার। আর গত বছর সমন্বয় করা হয়েছিল ৩ বার।
১৯ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে ফের বেড়েছে স্বর্ণের দাম

খাদ্য নিরাপত্তা / কৃষি উৎপাদনে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ

জলবায়ু পরিবর্তন, যুদ্ধ, অর্থনৈতিক সংকট, খাদ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও কৃষিজমি হ্রাস— সব মিলিয়ে বিশ্ব খাদ্যনিরাপত্তাকে হুমকিতে ফেলেছে। এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তাও চ্যালেঞ্জের মুখে। খাদ্য বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠছে শক্তিশালী ব্যবসায়ীদের অবৈধ সিন্ডিকেট। প্রতিনিয়ত বাড়ছে খাদ্যপণ্যের দাম। পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে জিনিসপত্রের দাম বাড়ার ঘটনা নতুন নয়। ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ে। এ অবস্থায় খাদ্য নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলতে কৃষি উৎপাদন বাড়ানো, এ খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, নীতিগত সহায়তা প্রদান, বাজেটে ভর্তুকি বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।  তারা বলছেন, সবার জন্য খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে কৃষিতে উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে। এজন্য কৃষিতে অগ্রসর প্রযুক্তির প্রয়োগ ও উদ্ভাবনে জোর দেওয়া প্রয়োজন। আর টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন বৈশ্বিক সহযোগিতা ও অংশীদারত্ব বাড়ানো। তবে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে কৃষক, গবেষক, সরকার, ব্যবসায়ী, তরুণ ও ভোক্তা— সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।  গত কয়েক দশকে কৃষি উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও জলবায়ু পরিবর্তন, কৃষিজমি হ্রাস, সরবরাহ ব্যবস্থার দুর্বলতা, আমদানি নির্ভরতা ও মূল্যস্ফীতির কারণে বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা, আসন্ন রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রস্তুতি, খাদ্যপণ্য আমদানিতে এলসি খোলা সহজীকরণ, ডলারের মূল্য ও বাজার তদারকিতে সরকার ও ব্যবসায়ীদের করণীয় এবং কৌশল নির্ধারণ নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন ল্যাবএইড গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিফ শামীম, অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষক মাসরুর রিয়াজ ও এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক আবদুর রহিম খান।  তাদের মতে, নানা কারণে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের মুখে। তবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের এখনই প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। কৃষি খাত বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত্তি। দেশের খাদ্যনিরাপত্তার জন্য একমাত্র অবলম্বন কৃষি খাত। বর্তমানে দেশের জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ১২ শতাংশ। মোট রফতানিতে কৃষিজাত পণ্যের অংশীদারত্ব প্রায় ৩ শতাংশ। এর সঙ্গে হিমায়িত মৎস্য ও পাটজাত দ্রব্য যোগ করা হলে মোট রফতানিতে কৃষির হিস্যা প্রায় ৭ শতাংশ। এখনো দেশের শতকরা প্রায় ৪০ শতাংশ শ্রমিক কৃষি খাতে নিয়োজিত। শিল্প ও সেবা খাতের অগ্রগতি বহুলাংশে নির্ভরশীল কৃষি খাতের অগ্রগতির ওপর। এমতাবস্থায় দেশের খাদ্যনিরাপত্তা ও সার্বিক উন্নয়নের জন্য জাতীয় বিনিয়োগ বিবেচনায় কৃষি খাত অগ্রাধিকার পাওয়ার দাবি রাখে।  ব্যবসায়ী নেতা সাকিফ শামীম বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে ২০৩০ সাল নাগাদ দেশের খাদ্য ও পুষ্টি সমস্যার সমাধান করতে হলে কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি হতে হবে ৪-৫ শতাংশ। গত চার বছর এ খাতে অর্জিত গড় প্রবৃদ্ধির হার ছিল বার্ষিক ৩ দশমিক ২ শতাংশ। এ হার বাড়ানো দরকার। এ জন্য প্রযুক্তি নির্ভর এবং নতুন ধারণা প্রয়োগ করে কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা বৃদ্ধি করতে হবে।  তিনি বলেন, কৃষি যোগ্য জমি দিনকে দিন নগরায়ণ রূপান্তর হওয়ার ফলে আমাদের কৃষি জমির পরিমাণও কমে যাচ্ছে, তাই আমাদের বিশ্বের উন্নত দেশগুলোকে অনুসরণ করে কৃষি খাতের নতুন উদ্ভাবন সৃষ্টি করতে হবে। যেমন ভার্টিক্যাল ফার্মিং (Vertical Farming) হলো একটি আধুনিক কৃষি পদ্ধতি। যেখানে ফসলকে উল্লম্বভাবে স্তরে স্তরে বা তাকের মতো কাঠামোতে চাষ করা হয়। এই পদ্ধতিতে সাধারণত নিয়ন্ত্রিত অভ্যন্তরীণ পরিবেশে চাষাবাদ করা হয়, যা কম জায়গায় বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করে।  তিনি আরও বলেন, ভার্টিক্যাল ফার্মিং হলো টেকসই ও স্থান-সাশ্রয়ী একটি পদ্ধতি, যা ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তা এবং শহুরে কৃষির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ বাড়াতে হবে। সাকিফ শামীম বলেন, কৃষিখাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। এজন্য সরকারি নীতি সহায়তা ঘোষণা করতে হবে। আমাদের মৎস্য, পোল্ট্রিখাত ও গবাদিপশু উৎপাদনে জোর দেওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে খামার তৈরিতে ভার্টিক্যাল ফার্মিংয়ের বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে।  আবুধাবির অ্যামিরেটস এয়ারলাইনসের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আবুধাবি মরুভূমির দেশ হওয়াতে এবং কৃষি জমি না থাকায় তারা উদ্ভাবনী উপায় অবলম্বন করে এই কোম্পানি বছরে ১০ কোটি উড়োজাহাজ যাত্রীকে নিজেদের উৎপাদিত খাবার খাওয়াচ্ছে। আমাদের এই ধরনের কৃষি পণ্য উৎপাদনে কোনো রকম বড় গবেষণা এখনো হয় নাই। সর্বোপরি কৃষি খাতকে এগিয়ে নিতে একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকতে হবে। বিএসটিআই, ভোক্তা অধিদপ্তর ও খাদ্য নিরাপত্তা অধিদপ্তরকে আরও যুগোপযোগী ও শক্তিশালী করতে হবে।  সাকিফ শামীম বলেন, খাদ্য আমদানির জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের ওপর নির্ভরশীল না থেকে নতুন নতুন বাজার খুঁজতে হবে। এজন্য স্বল্পমেয়াদি চুক্তির পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করা যেতে পারে।  অর্থনীতিবিদ মাসরুর রিয়াজ বলেন, বর্তমানে প্রধান তিনটি সংকট হচ্ছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ক্রমহ্রাসমান রিজার্ভ ও দুর্বল ব্যাংকিং খাত। সাধারণ মানুষের কথা বিবেচনা করে আগামীতে মূল্যস্ফীতি কমানোকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য বিচ্ছিন্ন নীতি পদ্ধতির পরিবর্তে একটি সমন্বিত কৌশল জরুরি। এই কৌশলের মধ্যে কঠোর রাজস্ব শৃঙ্খলা, পরিমিত মুদ্রানীতি এবং কাঠামোগত সরবরাহ-পার্শ্ব সংস্কারের একটি ত্রিমাত্রিক সমন্বয় অন্তর্ভুক্ত থাকা আবশ্যক।  তিনি আরও বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এজন্য দেশের কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থায় ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন। এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক আবদুর রহিম খান বলেন, রমজান মাসে কীভাবে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখা যায়, আমরা সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই কাজ শুরু করেছি। ওই সময় সরকারের একার পক্ষে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখা সম্ভব নয়। এ জন্য সরকার, বেসরকারি খাত ও গণমাধ্যমকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।  তিনি বলেন, অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নেবে। তবে আমরা এফবিসিসিআই থেকে অনুরোধ করছি, আপনারা ব্যবসায়ীরা বাজার স্বাভাবিক রাখুন। নিত্যপণ্যের বাজার অসহনীয় করে তুলবেন না।  তিনি জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, টিসিবি, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে। আশা করছি, রমজানে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক থাকবে। সাকিফ শামীম আরও বলেন, পবিত্র রমজান মাস আসন্ন। এই মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার স্বাভাবিক রাখা অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এজন্য নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক রাখতে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ও তদারকির প্রয়োজন। বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজ, চিনি, ছোলা, খেজুর, সবজি এবং ডিমের মতো অত্যাবশ্যকীয় পণ্যগুলোর মূল্য ও সরবরাহের উপর নজর রাখার তাগিদ দেওয়া হচ্ছে।  তিনি বলেন, পবিত্র রমাদান মুসলিম বিশ্বের জন্য ইবাদত, সংযম ও আত্মশুদ্ধির মাস। এই মাসে মানুষের ভোগ-ব্যবহারে স্বাভাবিকভাবেই একটি পরিবর্তন আসে। ইফতার ও সেহরিকে কেন্দ্র করে ছোলা, ডাল, চিনি, খেজুর, মশলা, তেল, দুগ্ধজাত পণ্য, সবজি ও মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। যদি আমরা বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের অভিজ্ঞতা দেখি, দেখা যায় যে সৌদি আরব, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত কিংবা তুরস্ক-রমাদান মাসকে কেন্দ্র করে আগে থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করে।  তিনি বলেন, সরকারি ও বেসরকারি খাতের যৌথ উদ্যোগে বিপুল পরিমাণ পণ্য ভর্তুকি দিয়ে বাজারে আনা হয়, বড় সুপারমার্কেটগুলো বিশেষ রমাদান অফার চালু করে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে শক্তিশালী মনিটরিং চলতে থাকে। মিসরে ‘আহলান রমাদান’ নামে বিশেষ মেলার মাধ্যমে সুলভ মূল্যে খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করা হয় এবং সেখানে সেনাবাহিনী পর্যন্ত বাজার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় রোজার সময়ে প্রতিদিন বিকেলে বিশেষ রমাদান বাজার বসে, যেখানে জনগণের ক্রয়ক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভর্তুকিযুক্ত পণ্য সরবরাহ করা হয়। এসব উদাহরণ দেখায় যখন আগাম পরিকল্পনা ও দৃঢ় বাজার ব্যবস্থাপনা থাকে, তখন রমাদানের বাজারকে স্বাভাবিক রাখা একদমই সম্ভব। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বাজার অস্থিরতার প্রধান কারণ হলো আগেভাগে প্রস্তুতির ঘাটতি। চাহিদা বাড়লেও সরবরাহ প্রক্রিয়া শক্তিশালী না হওয়ায় পণ্যের ওপর চাপ পড়ে। এ কারণে বাংলাদেশের বাজারে রমাদান শুরুর আগেই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। অথচ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে এই পরিস্থিতি সহজে নিয়ন্ত্রণে রাখা যেত। এ জন্য সাম্প্রতিক দিনে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক নিত্যপণ্য আমদানির ক্ষেত্রে এলসি খোলার ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন কমানোর নির্দেশ দিয়েছে, যাতে প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য দ্রুত দেশে আনা সম্ভব হয়। একই সঙ্গে সাপ্লায়ার্স ও বায়ার্স ক্রেডিট সুবিধার মাধ্যমে ৯০ দিন পর্যন্ত বাকিতে পণ্য আমদানির সুযোগ রাখায় আমদানিকারকদের কিছুটা স্বস্তি এসেছে। বাজারে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, পণ্য খালাসের ঝামেলা কমানো এবং পরিবহনে হয়রানি বন্ধ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টিসিবির ভর্তুকিযুক্ত কার্যক্রমও সম্প্রসারণ করা হচ্ছে, যা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বড় সহায়তা।  বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, রমাদানে নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য। ল্যাবএইড গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিফ শামীম বলেন, রমাদান মাসে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজার ব্যবস্থাপনা বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশেও সমন্বিত প্রয়াস নিতে হবে বলেও জানান এই ব্যবসায়ী নেতা।
১৯ ঘণ্টা আগে
কৃষি উৎপাদনে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ
খেজুর গাছ থেকে পড়ে শিবির নেতার মৃত্যু
খেজুর গাছ থেকে পড়ে শিবির নেতার মৃত্যু
সাভারে তারেক রহমানের জন্মদিনে মানবিক সেবা
সাভারে তারেক রহমানের জন্মদিনে মানবিক সেবা
শঙ্কা দূর না হলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয় : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
শঙ্কা দূর না হলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয় : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
হাজিরা দিতে এসে ছাত্রদল নেতা রক্তাক্ত 
হাজিরা দিতে এসে ছাত্রদল নেতা রক্তাক্ত 
শিক্ষিকা স্ত্রীর মামলায় শিক্ষক স্বামী কারাগারে
শিক্ষিকা স্ত্রীর মামলায় শিক্ষক স্বামী কারাগারে
‘মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয়ে আধুনিকভাবে শিক্ষিত হতে হবে’
‘মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয়ে আধুনিকভাবে শিক্ষিত হতে হবে’
রাঙামাটিতে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত, হরতালও প্রত্যাহার
রাঙামাটিতে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত, হরতালও প্রত্যাহার
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

আবারও ‘জেন-জি’ বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, কারফিউ জারি

আবারও জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে পড়েছে নেপাল। এজন্য দেশটির কয়েকটি এলাকায় কারফিউ জারি করা হয়েছে। দেশটিতে গত সেপ্টেম্বরের গণঅভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির পতনের পর এটি সবচেয়ে বড় সংঘর্ষের ঘটনা।  বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেপালের বারা জেলায় জেন-জি বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কেপি ওলি নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপাল-ইউনিফাইড মার্কসিস্ট লেনিনিস্ট (সিপিএন-ইউএমএল) সমর্থকদের তীব্র সংঘর্ষ হয়েছে। এরপর সেখানে সবধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। এর আগে বুধবার (১৯ নভেম্বর) বারা জেলার সিমারা এলাকায় দুই পক্ষ আলাদা বিক্ষোভ শুরু করলে পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি ঘটে। বিমানবন্দরের কাছাকাছি এলাকাতেও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরপরই কর্তৃপক্ষ কারফিউ জারি করে। তবে গুরুতর আহতের খবর নেই বলে জানিয়েছে নেপাল পুলিশের মুখপাত্র অভি নারায়ণ কাফলে। এদিকে নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি দেশের জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সব রাজনৈতিক দলকে অযাচিত উসকানি থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ২০২৬ সালের ৫ মার্চের নির্বাচনের আগে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আস্থা রাখতে হবে। কার্কি জানান, শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে তিনি স্বরাষ্ট্র প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও সংযমের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি সব দলের নেতাদের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করা এবং একটি অবাধ ও ভয়মুক্ত নির্বাচনী পরিবেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন। বুধবার তিনি ১১০টিরও বেশি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তিনি বলেন, আমরা চাই এই দেশ নতুন প্রজন্মের হাতে গড়ে উঠুক এবং দূরদর্শী নেতৃত্বে এগিয়ে যাক।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দশমবার শপথ নিলেন নীতিশ কুমার
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দশমবার শপথ নিলেন নীতিশ কুমার
ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কমেছে স্বর্ণের দাম
ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কমেছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনিদের সুখবর দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
ফিলিস্তিনিদের সুখবর দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
দিনেও হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল, একের পর এক বিস্ফোরণ
দিনেও হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল, একের পর এক বিস্ফোরণ
দুবাই এয়ারশোতে রাশিয়ার স্টেলথ ফাইটারের তাক লাগানো প্রদর্শনী
দুবাই এয়ারশোতে রাশিয়ার স্টেলথ ফাইটারের তাক লাগানো প্রদর্শনী
রোবটের নাচ দেখে চমকে গেলেন পুতিন
রোবটের নাচ দেখে চমকে গেলেন পুতিন
শাহরুখের সিনেমার নকল শাকিবের ‘সোলজার’?
শাহরুখের সিনেমার নকল শাকিবের ‘সোলজার’?
আমার খুব কান্না আসছে : মিথিলা
আমার খুব কান্না আসছে : মিথিলা
শাহরুখের ‘লাকি’ ভাই এখন কোথায়?
শাহরুখের ‘লাকি’ ভাই এখন কোথায়?
ফের ধানুশের নায়িকা হতে চলেছেন সাই পল্লবী
ফের ধানুশের নায়িকা হতে চলেছেন সাই পল্লবী
ঢাকার সিনেমায় শয্যাদৃশ্য নিয়ে তুমুল বিতর্কে পড়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী
ঢাকার সিনেমায় শয্যাদৃশ্য নিয়ে তুমুল বিতর্কে পড়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী
গয়না খুলে কয়েদির পোশাকে মাধুরী!
গয়না খুলে কয়েদির পোশাকে মাধুরী!
তোপের মুখে রাম চরণের স্ত্রী
তোপের মুখে রাম চরণের স্ত্রী
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বিপিএল : বড় চমক দেখাল ঢাকা ক্যাপিটালস
বিপিএল : বড় চমক দেখাল ঢাকা ক্যাপিটালস
দেশে ফিরে বাংলাদেশকে নিয়ে অভিযোগ ভারতের, অস্বীকার ফেডারেশনের
দেশে ফিরে বাংলাদেশকে নিয়ে অভিযোগ ভারতের, অস্বীকার ফেডারেশনের
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইনকিলাবকে হারিয়ে কালবেলার দ্বিতীয় জয়
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইনকিলাবকে হারিয়ে কালবেলার দ্বিতীয় জয়
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন টিম ইনকিলাবকে হারিয়ে ডিআরইউ মিডিয়া কাপ ক্রিকেটে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে কালবেলা। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত ফরচুন বরিশাল ডিআরইউ মিডিয়া ক্রিকেট আসরের দ্বিতীয় ম্যাচে ইনকিলাবকে ৮ রানে হারিয়েছে দৈনিক কালবেলা।  বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে এই ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ম্যাচটিতে ইনকিলাবকে হারিয়ে গ্রুপ পর্বের ফাইনালে উঠেছে দৈনিক কালবেলা। 
মুশফিক-লিটনের শতকে ৪৭৬ রানে থামল বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের শতকে ৪৭৬ রানে থামল বাংলাদেশ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের জন্য অস্ট্রেলিয়ার একাদশ ঘোষণা
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের জন্য অস্ট্রেলিয়ার একাদশ ঘোষণা
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X