এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ‘কারিগরি ক্রটি’, খালেদা জিয়ার লন্ডন ফ্লাইটে বিলম্ব হতে পারে

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ‘কারিগরি ক্রটি’, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রায় দেরি হতে পারে

রাজধানীর এভারকেয়ারে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিতে কিছুটা বিলম্ব হতে পারে। কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা থাকলেও ‘কারিগরি ক্রটি’র কারণে ফ্লাইট বিলম্ব হতে পারে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। এছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত
মান্নাকে ইসলামী ব্যাংকের চূড়ান্ত নোটিশ, আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি
মান্নাকে ইসলামী ব্যাংকের চূড়ান্ত নোটিশ, আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি
সাবেক বিচারপতি-হুইপসহ ১৫৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যা / সাবেক বিচারপতি-হুইপসহ ১৫৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট
ইসলামের বিষয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইসলামের বিষয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশে এল তারেক রহমানের বুলেটপ্রুফ গাড়ি
দেশে এল তারেক রহমানের বুলেটপ্রুফ গাড়ি
ডিসেম্বরেই তিনশ আসনে মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে এনসিপি : সারজিস
ডিসেম্বরেই তিনশ আসনে মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে এনসিপি : সারজিস
  • হামজা ও মিরাজের সঙ্গে এক স্বর্ণালী সন্ধ্যায়

    প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেল প্রেমিসিসে যখন পৌঁছালাম, সুনসান নীরবতা চারপাশজুড়ে। কিন্তু হোটেল লবিতে ঢুকতেই চোখে পড়ল ভিন্ন চিত্র। লবিজুড়ে উৎসবের আমেজ। বিভিন্ন জায়গায় তিন-চারজনের দল বসে কফি কাপে চুমুকের সঙ্গে তুমুল আড্ডা জমিয়ে তুলুছে। বাইরের প্রকৃতিতে ছড়িয়ে পড়েছে কুয়াশার প্রলেপ। মৃদুমন্দ শীতল সমীরণ। আড্ডার যুৎসই পরিবেশ সম্ভবত একেই বলে। অথচ আমার দলে আমি একা। লবির মাঝখানে বড় একটা সোফা খালি দেখে এগিয়ে গিয়ে বসলাম। আশেপাশে চোখ বুলিয়ে পরিচিত কাউকে পেলাম না। অগত্যা পকেট থেকে মোবাইল ফোন বের করলাম। স্ক্রলিং করছি, হঠাৎ কে যেন ‘মিলটন ভাই’ বলে ডেকে উঠল। ফিরে তাকাতেই দেখি জনি ভাই। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তা। অত্যন্ত বিনয়ী, ভদ্র মানুষ।

    শিক্ষা নিয়ে ছেলেখেলা নয়

    দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১৮৬ জাল সনদধারী শিক্ষককে শনাক্ত করা হয়েছে। জাতির কারিগর হিসেবে যারা খ্যাতি ও মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, সেই শিক্ষক যদি পেশাজীবন শুরুই করেন অসদুপায় কিংবা জালিয়াতির মাধ্যমে, তা জাতি হিসেবেই আমাদের জন্য বড় লজ্জা ও হতাশার। পাশাপাশি এ ঘটনা যে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিপ্রবণতা ও ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতারই সাক্ষ্য বহন করে, তা নিঃসন্দেহ। বুধবার কালবেলায় প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, সম্প্রতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাল সনদধারী শিক্ষকদের বিরুদ্ধে যে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ), সেই অভিযানে এ বিরাটসংখ্যক ভুয়া সনদধারী শিক্ষককে শনাক্ত করা হয়। এর মধ্যে চার শতাধিক শিক্ষকের সনদ

    রমেশচন্দ্র মজুমদার

    রমেশচন্দ্র মজুমদার শিক্ষাবিদ ও ইতিহাসবিদ। তিনি ১৮৮৮ সালের ৪ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলার খন্দরপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আর সি মজুমদার নামে সমধিক পরিচিত। রমেশচন্দ্র ১৯০৯ সালে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইতিহাসে স্নাতক এবং ১৯১১ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন ১৯১৩ সালে। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক নিযুক্ত হন। ১৯২৪ সালে তার ‘Early History of Bengal’ নামক গ্রন্থ প্রকাশিত হয় এবং ১৯২৭ সালে ‘Ancient India’ নামক গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। ঢাকায় অবস্থানকালে তিনি তিন খণ্ডে বাংলার পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস রচনার পরিকল্পনা করেন। প্রথম খণ্ড নিজে সম্পাদনা করেন এবং দ্বিতীয় ও
  • কাজী আবদুল বাসেত

    কাজী আবদুল বাসেত বাঙালি চিত্রশিল্পী ও শিক্ষক। তিনি ১৯৩৫ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। কাজী আবদুল বাসেত ঢাকা সরকারি আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে চারুকলায় স্নাতক (১৯৫৬) কোর্স সমাপ্ত করেন। ১৯৫৭ সালে ঢাকা সরকারি আর্ট ইনস্টিটিউটে লেকচারার পদে যোগ দেন। এ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার সময়ে (১৯৬৩-৬৪) তিনি ফুলব্রাইট ফেলোশিপের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে চিত্রশিল্পে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করন। তিনি চারুকলা ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। জলরং, তেলরং, প্যাস্টেল প্রভৃতি মাধ্যমে চিত্র রচনা করেছেন। অন্যদিকে ব্যবহার করেছেন ছাপচিত্রের বিভিন্ন মাধ্যমকেও (লিথোগ্রাফ, সেরিগ্রাফ)। রেখাচিত্রেও দেখিয়েছেন পারদর্শিতা। বাংলাদেশে বিমূর্ত প্রকাশবাদী ধারার শিল্প রচনায় যারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন, তিনি তাদের অন্যতম।

    এরশাদের পতন ও দেশনেত্রীর আপসহীন ভূমিকা

    আজ ঐতিহাসিক ৪ ডিসেম্বর। নব্বইয়ের গণআন্দোলনের এই দিনে সামরিক স্বৈরাচারী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ অনেকটা নাটকীয়ভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। তার এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে দেশে ৯ বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে। এদিন বিটিভির রাত ১০টার ইংরেজি সংবাদের মাঝে সম্প্রচার করা হয় এরশাদের পদত্যাগ ঘোষণা। এ ঘোষণার পরই গভীর রাতে সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন শহর ও নগরে হাজার হাজার মানুষ কারফিউ উপেক্ষা করে রাস্তায় রাস্তায় বিজয় উৎসবে মেতে ওঠে। পরদিন ৫ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সারা দেশের সর্বত্রই চলে উল্লাস আর বিজয় উদযাপন। স্বৈরাচারের পতনের আনন্দ আর আন্দোলনে নিহতদের বেদনার স্মৃতি এদিন ভোর থেকেই সারা দেশে এক অভিনব ও বিচিত্র শব্দচিত্রের জন্ম দেয়। অগণিত মানুষের মিছিলে

    সম্প্রীতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক বেগম খালেদা জিয়া

    সম্প্রীতি এমনই এক সূক্ষ্ম অথচ অনিবার্য উপাদান, যা চোখে দেখা না গেলেও মনশ্চক্ষু বা অন্তরাবলোকন দিয়ে গভীরভাবে অনুভব করা যায়। এটি কেবল শান্ত বা নীরব থাকার নাম নয়; এটি আসলে পরিচ্ছন্ন চিন্তাধারা, উভয়ের প্রতি নীতি ও আদর্শগত সাম্য এবং সর্বোপরি এক গভীর মানবিক বিবেচনাবোধের সম্মিলিত ফল। প্রতিটি মানুষের মধ্যে যখন সহযোগিতা, আস্থা ও বিশ্বাসের হাত প্রসারিত হয় এবং সেই হাতগুলো অটুটভাবে আবদ্ধ হয়, তখনই একটি সমাজ বা রাষ্ট্রে সত্যিকারের সম্প্রীতির আবহ গড়ে ওঠে। এ আবহ জাগতিক নিয়মে এককভাবে তৈরি হয় না—এটি নিজের পরিবার থেকে শুরু হয়ে গ্রাম, সমাজ, জেলা, বিভাগ পেরিয়ে অবশেষে সমগ্র বিশ্ব দরবারে জাতির পরিচয় বহন করে। আগামীর বাংলাদেশ
  • স্বচ্ছ ও সুশৃঙ্খল নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীই নির্ভরতার প্রতীক

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে জোর প্রস্তুতি চলমান রয়েছে। দেশ আজ নির্বাচনের মহাসড়কে, রাজনৈতিক দল ও তাদের মনোনীত প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচারণায়। বহু বছর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারা সাধারণ ভোটারদের মধ্যেও রয়েছে ব্যাপক উৎসাহ। তারা অপেক্ষা করছেন একটি উৎসবমুখর, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য। শান্তিপূর্ণ সর্বজনীন ভোটাধিকারের মাধ্যমে দেশ এগিয়ে যাবে— এটাই এখন জাতির প্রত্যাশা। কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে গণভোট ইস্যু নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে দেখা দিয়েছে দ্বিধা ও অবিশ্বাস। প্রকৃত গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে এই সংকট আত্মতৃপ্তির কোনো সুযোগ রাখছে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও সবসময় সন্তোষজনক পর্যায়ে নেই। রাজনৈতিক বিভক্তি নতুন নতুন জটিলতার জন্ম দিচ্ছে। তপশিল ঘোষণার

    কখন আসবেন তারেক রহমান

    রাষ্ট্র রাজনীতির ৪৩ বছরের মহীয়সী কিংবদন্তি বেগম খালেদা জিয়া ১২ দিন শুয়ে আছেন এভারকেয়ারের শুভ্র বিছানায়। সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ-পরিচর্যায় তাকে সারিয়ে তোলার প্রাণান্ত চেষ্টায় ব্রত দেশি-বিদেশি চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা। আর পুরো বাংলাদেশের সব ধর্মমতের অষ্টপ্রহর কাটছে তার শুশ্রূষা কামনা-প্রার্থনা, প্রণতিতে। একান্ত স্বজনের বিয়োগ শঙ্কায় হৃদয়তন্ত্রী ছিঁড়ে যাচ্ছে মানুষের। যেন আকাশ কাঁদছে, বাতাসে রোনাজারি, জলের ঊর্মি কোলাহলেও ভেসে যাচ্ছে তার জন্য রোদন।  দেশের সর্বময় প্রাণের স্পন্দন হয়ে উঠেছেন তিনি। প্রতিজন কান পেতে আছেন তার মঙ্গল খবরের শ্রবণাকাঙ্ক্ষায়। সুস্থতার অসীম আকুতিতে প্রতীক্ষায় প্রহর কাটছে মানুষের। জায়নামাজে কাঁদছেন পল্লি-জনপদের মানুষ। আল্লাহর দরবারে তাদের ’দেশনেত্রী’র প্রাণভিক্ষা চাচ্ছেন। গ্রাম-গঞ্জ-নগর-বন্দন-মফস্বল হতে দলে দলে মানুষ আসছেন ঢাকায়। তাদের চোখে মুখে

    ত্রুটিপূর্ণ নীতিমালা ও অপরিকল্পিত নগরায়ণ : আতঙ্কিত ঢাকার গল্প

    ভূমিকম্প থেকে অগ্নিকাণ্ড প্রতিটি দুর্যোগই অতিমাত্রায় ভুগিয়েছে ঢাকার বাসিন্দাদের। সামান্যতম দুর্যোগও এ নগরে যে মৃত্যুর মিছিলের সৃষ্টি হয় তা মেনে নিয়েই টিকে আছে নগরের প্রতিটি প্রাণ। সম্ভাব্য ভূমিকম্পের আতঙ্কে ভীত-সন্ত্রস্ত জীবনযাপন করছে গোটা জনপদ। ঢাকার সরু গলি ও ভবনগুলো নিয়ে কতশত নাগরিক সাহিত্য, নাটক, উপাখ্যান লিখা হলেও ধীরে ধীরে তা হয়ে উঠেছে ভীতিকর আলোচনার বিষয়বস্তু। তবুও মানুষ আশ্চর্যজনকভাবেই তার জীবনের সব সহায়-সম্বল, পরিজনকে আঁকড়ে ধরে পড়ে আছে অপরিকল্পিত ঢাকায়। কিন্তু ঢাকার প্রতিটি ভবন, সড়ক ও প্রান্তর তো মৃত্যুভীতির কেন্দ্র না হয়ে উঠতে পারত নিরাপদ আশ্রয়।  আনুমানিক ২২ লাখ ভবনের ওপর টিকে থাকা এ নগরের প্রতিটি ভবনের বাসিন্দারা কেন এত অনিরাপদ বোধ করে? সে
  • ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৮ এএম
    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৮,৮৩৫ জন
    মোট ভোটারঃ ৮,৮৩৫
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দোনবাস না ছাড়লে রাশিয়া শক্তি দিয়ে দখল করবে : পুতিন

দক্ষিণ সিরিয়ায় ইসরায়েলের আবারও হামলা

সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা কমাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র   

আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৪২ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ

 ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘তুই’ বলায় তুমুল সংঘর্ষ, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা বর্জন

আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিকল্প নেই : গণতন্ত্র মঞ্চ 

চার দেশে বন্যায় ১৫০০ মৃত্যুর পর নতুন আতঙ্ক

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত

শাহজালালে ‘এয়ারপোর্ট মিনি ফায়ার এক্সারসাইজ-২০২৫’ সম্পন্ন

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম

১০

ইউএনও হলেন লাক্স সুন্দরী সোহানিয়া

১১

তারেক রহমানের ৩১ দফায় বদলে যাবে শরীয়তপুর : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু

১২

এরশাদ-হাসিনা কারও সঙ্গেই আপস করেননি খালেদা জিয়া : মিল্লাত

১৩

মান্নাকে ইসলামী ব্যাংকের চূড়ান্ত নোটিশ, আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি

১৪

সব দল ইসলামের পতাকাতলে সমবেত হবে ইনশাআল্লাহ : অধ্যাপক মুজিবুর

১৫

মনোনয়নের খবর শুনে উচ্ছ্বাস, কিছুক্ষণ পর বিএনপি নেতার মৃত্যু

১৬

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যা / সাবেক বিচারপতি-হুইপসহ ১৫৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট

১৭

ইসলামের বিষয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৮

ববি উপাচার্য দপ্তরে ‘মুলা’ ঝুলিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ

১৯

ধেয়ে আসছে তীব্র শীত, দফায় দফায় শৈত্যপ্রবাহ

২০
দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে পাচ্ছে না কমিটি ‘পছন্দের’ ৪ বিষয়ে ঘুরপাক!
রাজধানী ঢাকায় মেট্রোরেলের খুঁটি ও উড়ালপথের মাঝে থাকা বিয়ারিং প্যাড খসে পড়ে পথচারী যুবক প্রাণ হারানোর ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়। ওই সময় নিহত যুবকের ওপর পড়া বিয়ারিং প্যাডটির সন্ধান পাওয়া
চার হাজারে ভাসানচর ছাড়ার ‘টিকিট’ পাচ্ছে রোহিঙ্গারা
হত্যা-নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের একটি অংশকে নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তর করে গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। যদিও নানা সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হয়ে তারা সেখান থেকে পালিয়ে ছড়িয়ে
প্রার্থী মনোনয়নে জামায়াতের নতুন কৌশল, নতুন মুখ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভিন্ন এক রণকৌশলে অগ্রসর হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। দলটি সংসদ সদস্য (এমপি) প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে কৌশলে নতুন মুখ তুলে আনছে। গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে এবার
ঢাকায় চোখ রাখছে এনসিপি
রাজধানী ঢাকাকে বলা হয় দেশের রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু। দেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ২০টি ঢাকা জেলায়। এমন কথা প্রচলিত আছে যে, ঢাকা যার, দেশ তার। স্বভাবতই ঢাকার কান্ডারি কারা হচ্ছেন, সেই
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৪২ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৪২ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ
প্রাথমিক শিক্ষক আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদসহ ৪২ শিক্ষককে মধ্যরাতে বদলির আদেশ জারির পর কর্মসূচি স্থগিত করার ঘোষণা এসেছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে তাদের বদলি আদেশ দেওয়া হয়। পরে প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘তিন দফা দাবি আদায় বাস্তবায়ন পরিষদ এবং সংগঠন ঐক্য পরিষদ’-এর সমন্বয়ক শামসুদ্দিন মাসুদ জানান, প্রাথমিক স্কুলের সহকারী শিক্ষকদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন তারা। তিনি বলেন, নৈতিকতা, মানবিকতা ও শিশু শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে রবিবার থেকে পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়া না পর্যন্ত সারা দেশে শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে। রোববার থেকে সব শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা চলবে। গতকালও দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য শাটডাউন কর্মসূচি পালন করেন। তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য শাটডাউন কর্মসূচি শুরু করলেও বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সেই কর্মসূচি স্থগিত করেন। শিক্ষকদের অভিযোগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিন দফা দাবি বাস্তবায়নে ২২ দিন অতিবাহিত হলেও দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় তারা বাধ্য হয়ে এই কঠোর কর্মসূচিতে গেছেন। কর্মবিরতি, বার্ষিক পরীক্ষা বর্জন এবং সবশেষে কমপ্লিট শাটডাউন শুরু। এদিকে অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বছরের এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে কর্মবিরতি ও তালাবদ্ধ কর্মসূচিতে শিশুদের পড়াশোনায় ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে এবং তারা মানসিক চাপের মধ্যে রয়েছে। দ্রুত সমস্যার সমাধান করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্বাভাবিক করার দাবি জানিয়েছেন তারা। কিছু জায়গায় অভিভাবকরা ক্ষুব্ধ হয়ে স্কুলের তালা ভেঙেছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জরুরি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে শিক্ষকদের অবিলম্বে পরীক্ষায় ফেরার চূড়ান্ত নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে কর্মবিরতি বা শাটডাউন অব্যাহত থাকলে সরকারি চাকরি আইন, আচরণবিধি ও ফৌজদারি আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার সতর্কবার্তাও দেওয়া হয়। তার আগে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ায় পরিষদের চারজন আহ্বায়কসহ কয়েকজন শিক্ষককে শোকজ করা হয়। শিক্ষক নেতারা বলছেন, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। তারা দ্রুত প্রতিশ্রুত দাবি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়ে অচলাবস্থা নিরসন করে শিক্ষকদের শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন।  বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক খায়রুন নাহার লিপি বলেন, আমাদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কর্মসূচি থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ নেই।  বাস্তবায়ন পরিষদের অন্যতম আহ্বায়ক মু. মাহবুবর রহমান বলেন, গতকালও শিক্ষকরা সর্বাত্মক কমপ্লিট শাটডাউন করেছেন। তিন দফা দাবি পূরণের প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে।  
৪ ঘণ্টা আগে

নিবন্ধন পেতে যাচ্ছে ২ রাজনৈতিক দল

৮ ঘণ্টা আগে

পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে

তারেক রহমান এসএসএফের নিরাপত্তা পাবেন কিনা, জানালেন রিজওয়ানা 

৯ ঘণ্টা আগে

খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় শুক্রবার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে প্রার্থনা

১০ ঘণ্টা আগে

আইজিপিকে সরাতে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ

১১ ঘণ্টা আগে
আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিকল্প নেই : গণতন্ত্র মঞ্চ 
আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিকল্প নেই : গণতন্ত্র মঞ্চ 
দেশের সংকট উত্তরণে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতারা। বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা নিয়ে তারা বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব বাড়তে দেয়া সমীচীন হবে না।  বৃহস্পতিবার (০৪ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে ‘বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, নির্বাচন ও গণতন্ত্রের সংগ্রাম’- শীর্ষক আলোচনা সভায় মঞ্চের নেতারা এসব কথা বলেন। সভার শুরুতেই বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনা করা হয় এবং এ জন্য দেশের মানুষের কাছে দোয়া প্রার্থনা করা হয়।  জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন- নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় নির্বাচন হবে, তাতে কারো সন্দেহ নেই। এই নির্বাচনে আমরা বিএনপির সাথে যুগপৎ ধারায় আসন সমঝোতা করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবো। যদিও বিএনপির সাথে এখনো আমাদের এই ব্যাপারে চূড়ান্ত কোনো আলোচনা হয়নি। তবে আসন সমঝোতা নিয়ে বিএনপির চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর আমরা মঞ্চগতভাবে সিদ্ধান্ত নিব যে- নির্বাচন তাদের সাথে করবো, নাকি আমরা মঞ্চগতভাবে করবো। তবে আমাদের তিনশ আসনে নির্বাচন করার প্রার্থী প্রস্তুত করা আছে।  এ সময়ে তিনি মঞ্চের সাথে কোনো রকম আলোচনা ছাড়াই বিএনপির এককভাবে প্রার্থী ঘোষণা করার সমালোচনা করেন।  একটি বিশেষ দল ও গোষ্ঠী নির্বাচনকে প্রলম্বিত-বানচাল করতে নানামুখী তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে বলে অভিযোগ করেছেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে বেশিরভাগ দলের মতামত উপেক্ষা করে আরপিও সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করেছে। এটা বিশেষ কোনো দলকে বাড়তি সুবিধা দেওয়ার জন্যই করা হয়েছে কিনা, সেই প্রশ্ন উঠেছে । সরকারও এখনো পর্যন্ত নিরপেক্ষতার প্রমাণ দিতে পারেনি।  তিনি আরও বলেন, সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটা বোঝাপড়া থাকা দরকার। তা না হলে আগামী নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। আগামী নির্বাচন যদি প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তাহলে দেশ ও দেশের রাজনীতিতে নতুন সংকট তৈরি হবে।  বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দল যখন তাদের বন্ধু ও মিত্র বাড়াতে খুলনার কৃষ্ণ নন্দী পর্যন্ত চলে গেছে, বিএনপি তখন তার যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের সাথে অপ্রয়োজনীয় মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব তৈরি করছে। এভাবে চলতে থাকলে এই মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব একসময়ে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে রাজনৈতিক দূরত্বে পর্যবসিত হতে পারে, এটা সমীচীন হবে না। জোনায়েদ সাকি বলেন, দেশের এই পরিস্থিতিতে দ্রুত একটা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন ছাড়া সমাধান হবে না। নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকার ও নির্বাচন কমিশনের। বিএনপির সাথে আমাদের আসন সমঝোতা যাই হোক- আমাদের নিজেদের মতো করে, নিজেদের শক্তির উপর দাঁড়িয়েই নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। আমরা আমাদের তিনশ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করবো।  শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে জামায়াতে ইসলামী ব্যাপক অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তারা মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশকে রাজাকারের বাংলাদেশ বানাতে চায়। গণতন্ত্র মঞ্চ এবং মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে থাকতে তাদের এই অপতৎপরতা, স্বাধীনতাবিরোধী ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড  কখনো বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না।  সভাপতির বক্তব্যে শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ এখন একটি দক্ষিণপন্থি এবং নতুন করে নব্য লুটপাটকারিদের দখলে চলে গেছে। তারা দেশে স্থিতিশীলতা চায় না, নির্বাচন চায় না। বিএনপিও গণতন্ত্র মঞ্চের সাথে যুগপতের শরিক হিসেবে অভ্যুত্থানের পূর্বের অবস্থান থেকে সরে যাচ্ছে কিনা, সেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ।  তিনি যে কোনো পরিস্থিতি গণতন্ত্র মঞ্চকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলা করার আহ্বান জানান।  জেএসডির সহ-দপ্তর সম্পাদক ফারহান হাবীবের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন- নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান, ভাসানী  জনশক্তি পার্টির মহাসচিব আবু ইউসুফ সেলিম, জেএসডির সহ-সভাপতি তৌহিদ হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া।
৫ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমানের ৩১ দফায় বদলে যাবে শরীয়তপুর : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু
তারেক রহমানের ৩১ দফায় বদলে যাবে শরীয়তপুর : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু
এরশাদ-হাসিনা কারও সঙ্গেই আপস করেননি খালেদা জিয়া : মিল্লাত
এরশাদ-হাসিনা কারও সঙ্গেই আপস করেননি খালেদা জিয়া : মিল্লাত
মান্নাকে ইসলামী ব্যাংকের চূড়ান্ত নোটিশ, আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি
মান্নাকে ইসলামী ব্যাংকের চূড়ান্ত নোটিশ, আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি
সব দল ইসলামের পতাকাতলে সমবেত হবে ইনশাআল্লাহ : অধ্যাপক মুজিবুর
সব দল ইসলামের পতাকাতলে সমবেত হবে ইনশাআল্লাহ : অধ্যাপক মুজিবুর
ডিসেম্বরেই তিনশ আসনে মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে এনসিপি : সারজিস
ডিসেম্বরেই তিনশ আসনে মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে এনসিপি : সারজিস
দেশে এল তারেক রহমানের বুলেটপ্রুফ গাড়ি
দেশে এল তারেক রহমানের বুলেটপ্রুফ গাড়ি

আজও কমলো স্বর্ণ ও রুপার দাম

এশিয়া ও ইউরোপের শেয়ারবাজারে উত্থানের কারণে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে স্বর্ণের প্রতি চাহিদা কিছুটা কমে গেছে। ফলে বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম সামান্য হ্রাস পেয়েছে। আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠক ও গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক তথ্য প্রকাশের আগে বিনিয়োগকারীরা অপেক্ষার নীতি গ্রহণ করায় বাজারে এই ধীর গতির প্রভাব পড়েছে। খবর রয়টার্সের।  বৃহস্পতিবার দুপুর ১১টা ৪১ মিনিট জিএমটি পর্যন্ত স্পট গোল্ডের দাম ০.২ শতাংশ কমে দাঁড়ায় আউন্সপ্রতি ৪,১৯৯.০৬ ডলার। ফেব্রুয়ারি ডেলিভারির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্ণ ফিউচারও ০.১ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪,২২৯ ডলারে লেনদেন হয়। অ্যাকটিভট্রেডস বিশ্লেষক রিকার্ডো এভানজেলিস্তা বলেন, ‘আগামীকাল প্রকাশিত হতে যাওয়া পিসিই মূল্যস্ফীতি সূচকের আগে স্বর্ণবাজারের ক্রেতারা অপেক্ষা করছেন। শেয়ারবাজারে ঝুঁকি নেওয়ার মানসিকতা বাড়ায় স্বর্ণের ঊর্ধ্বমুখী গতি সীমিত হয়েছে।’ এদিকে রুপার বাজারেও মূল্যপতন দেখা গেছে। রুপার দাম ১.৭ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৫৭.৫ ডলারে নেমে এসেছে। যদিও বুধবার রুপার দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৫৮.৯৮ ডলারে পৌঁছেছিল। চলতি বছর এখন পর্যন্ত রুপার দাম বেড়েছে ১০১ শতাংশ। বাজার থেকে তারল্য সরে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে প্রবাহিত হওয়া, রুপাকে যুক্তরাষ্ট্রের জরুরি খনিজ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা এবং দীর্ঘমেয়াদি সরবরাহ ঘাটতির আশঙ্কা—এসব কারণে রুপার বাজারে শক্তিশালী উত্থান দেখা যাচ্ছে।

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা বিক্রি হবে। সর্বশেষ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ১ হাজার ৪৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে সবশেষ গত ১ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১২ হাজার ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ২ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ২ ডিসেম্বর থেকে। এদিকে দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।

আজ বাজারে আসছে নতুন নোট, আসল-নকল চিনবেন যেভাবে

দেশে প্রথমবারের মতো গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর স্বাক্ষরিত নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট প্রচলন করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে এ নোট বাজারে আসবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে, মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন ডিজাইন ও সিরিজের সব মূল্যমানের (১০০০, ৫০০, ২০০, ১০০, ৫০, ২০, ১০, ৫ ও ২ টাকা) নতুন নোট মুদ্রণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ১০০০, ১০০, ৫০ ও ২০ টাকা মূল্যমানের নোট বাজারে প্রচলনে দেওয়া হয়েছে। এ পর্যায়ে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর স্বাক্ষরিত নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট ৪ ডিসেম্বর থেকে প্রথমবারের মতো বাজারে প্রচলনে দেওয়া হবে। নোটটি এদিন প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে এবং পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ডিজাইন ও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য হলো— ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ডিজাইন ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ডিজাইন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটটির আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫২ মি.মি. x ৬৫ মি.মি.। নোটের সম্মুখভাগের বাঁ পাশে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকার ছবি ও মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা ও কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলার ছবি এবং নোটের পেছনভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি মুদ্রিত আছে। নোটে জলছাপ হিসেবে ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ’, এর নিচে উজ্জ্বল ইলেকট্রোটাইপ জলছাপে ‘500' এবং ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম’ রয়েছে। নোটটিতে সবুজ রঙের আধিক্য রয়েছে। নোটটিতে মোট ১০ ধরনের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা হয়েছে। নোটের সম্মুখভাগের ডানদিকে কোনায় মুদ্রিত মূল্যমান ‘500’ রং পরিবর্তনশীল উন্নত মানের নিরাপত্তা কালি দ্বারা মুদ্রিত; নোটটি নাড়াচাড়া (Tilt) করলে এর রং সবুজ থেকে নীল রঙে পরিবর্তিত হয় এবং মূল্যমানের ভেতরে কোনাকুনিভাবে মুদ্রিত ‘৫০০’ লেখাটি দৃশ্যমান হয়। নোটটির সম্মুখভাগের বাঁ পাশে ৪ মি.মি. চওড়া লাল রং এবং উজ্জ্বল স্বর্ণালি বারের সমন্বয়ে পেঁচানো (Twisted) নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটটি নাড়াচাড়া (Tilt) করলে লাল অংশ সবুজ রঙে পরিবর্তিত হবে, যাতে ‘৫০০ টাকা' খচিত রয়েছে, যা আলোর বিপরীতে ধরলে দৃশ্যমান হবে এবং স্বর্ণালি বার অংশ একটি উজ্জল রংধনুর রঙের বারে রূপান্তরিত হয়ে ওপর থেকে নিচে চলতে দেখা যাবে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নোটের সম্মুখভাগের ডানদিকে নিচে ৫টি ছোট বৃত্ত রয়েছে, যা হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হয়। নোটটিতে ইন্টাগ্লিও কালিতে মুদ্রিত অংশগুলো হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভব করা যাবে। ইন্টাগ্লিও কালিতে মুদ্রিত অংশগুলোর মধ্যে রয়েছে নোটের সম্মুখভাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকার ছবি, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক’ ও ‘প্রতিশ্রুত বাক্য’ (Guarantee clause), বাংলা ও ইংরেজিতে নোটের মূল্যমান, ডানদিকে আড়াআড়িভাবে মুদ্রিত ৬টি লাইন এবং নোটের পেছনভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি, সব মূল্যমান (অঙ্কে ও কথায়), বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম, ‘BANGLADESH BANK' ইত্যাদি। নোটের সম্মুখভাগে নিরাপত্তা সুতার বামপাশে ও ‘BANGLADESH BANK' লেখাটির নিচে Microprint হিসেবে উলম্বভাবে ‘BANGLADESH BANK' পুনঃপুনঃ মুদ্রিত রয়েছে। এ ছাড়া নোটের পেছনভাগে বাঁ দিকের ওপরে ‘৫০০' এবং নিচে ‘500' লেখার ব্যাকগ্রাউন্ডে ‘BANGLADESH BANK' পুনঃপুনঃ মুদ্রিত রয়েছে; যা শুধু Magnifying Glass দিয়ে দেখা যাবে। নোটের সম্মুখভাগে মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে মুদ্রিত পাতা ও কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলা UV fluorescence (Magenta) ink দ্বারা মুদ্রিত যা UV detector মেশিন দ্বারা দৃষ্টিগোচর হবে। নোটটিতে গভর্নর স্বাক্ষরের ডান পাশে See Through image হিসেবে '৫০০' মুদ্রিত রয়েছে, যা আলোর বিপরীতে ধরলে ‘৫০০' লেখা দৃশ্যমান হবে। নোটের সম্মুখভাগে নিচের দিকের বর্ডারের মাঝখানে সবুজ ডিজাইন অংশে গুপ্তভাবে ‘500' লেখা আছে; যা নোটটি অনুভূমিকভাবে ধরলে দেখা যাবে। নোটের কাগজে লাল, নীল ও সবুজ রঙের অসংখ্য fiber রয়েছে, যা UV detector মেশিন দ্বারা দৃশ্যমান হবে। নোটটির উভয় পৃষ্ঠে UV curing varnish সংযোজন করা হয়েছে; ফলে নোটটি চকচকে (Glossy) অনুভূত হবে। নতুন ডিজাইন ও বৈশিষ্ট্যের ৫০০ টাকা মূল্যমান নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলিত সব কাগুজে নোট এবং ধাতব মুদ্রাও যথারীতি চালু থাকবে। এ ছাড়া মুদ্রা সংগ্রাহকদের চাহিদার বিষয়টি বিবেচনা করে নিয়মিত নোটের পাশাপাশি ৫০০ টাকা মূল্যমান নমুনা (Specimen) নোট (যা বিনিময়যোগ্য নয়) মুদ্রণ করা হয়েছে; যা টাকা জাদুঘর বিভাগ, মিরপুর থেকে নির্ধারিত মূল্যে সংগ্রহ করা যাবে।
২২ ঘণ্টা আগে
আজ বাজারে আসছে নতুন নোট, আসল-নকল চিনবেন যেভাবে

উপদেষ্টা পরিষদে উঠছে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত অধ্যাদেশ

বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা প্রদান করার উদ্দেশ্যে সারা দেশে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত স্থাপন করতে যাচ্ছে সরকার। ব্যবসা-বাণিজ্যে গতিশীলতা আনতে বাণিজ্যিক বিরোধগুলো দ্রুত ও কার্যকরভাবে নিষ্পত্তির বিধান থাকছে এই অধ্যাদেশে। অধ্যাদেশের অধীনে উদ্ভূত যে কোনো বাণিজ্যিক বিরোধ মধ্যস্থতার মাধ্যমে নিষ্পত্তিতে জোর দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কোনো মামলার চূড়ান্ত শুনানি শুরু হওয়ার পর থেকে ৯০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির বিধান রাখা হয়েছে। কোনো পক্ষের ইচ্ছাকৃত কর্ম, কর্মবিরতি বা গাফিলতির কারণে এই নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কোনো মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব না হলে বাণিজ্যিক আদালতকে সংশ্লিষ্ট পক্ষের ওপর উপযুক্ত পরিমাণ খরচ আরোপ করতে পারবেন মর্মে বিধান রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আরোপিত ওই খরচ পরিশোধ না করা পর্যন্ত সেই পক্ষ মামলার বিচারিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে না বলেও বিধান রাখা হয়েছে। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অধ্যাদেশটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উত্থাপন করা হচ্ছে। এর আগে আন্তঃমন্ত্রণালয় সংক্রান্ত যাচাই-বাছাই কমিটি অধ্যাদেশটির খসড়া চূড়ান্ত করে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর সারা দেশে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠাসংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সুপ্রিম কোর্ট থেকে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের তত্ত্বাবধানে এই অধ্যাদেশের একটি খসড়া প্রস্তুত করেও পাঠানো হয়। আইন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানোর আগে অংশীজনের মতামত নেওয়া হয় ওই খসড়ার ওপর। সুপ্রিম কোর্টের প্রস্তাবে, ব্যবসায়ী, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বণিকদের সাধারণ লেনদেন থেকে শুরু করে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম, বিমান ও নৌপরিবহন, নির্মাণ ও অবকাঠামোগত প্রকল্প, ফ্র্যাঞ্চাইজ চুক্তি, বিতরণ ও লাইসেন্সিং, প্রযুক্তি উন্নয়ন, ট্রেডমার্ক, কপিরাইট, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ডোমেইন নাম, ভৌগোলিক নির্দেশক, বীমা এবং অংশীদারত্ব চুক্তি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, পরিষেবা খাত এবং শেয়ারহোল্ডার বা যৌথ উদ্যোগ-সম্পর্কিত বিরোধকে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালতের এখতিয়ারভুক্ত করার কথা বলা হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওই খসড়া প্রস্তাবের আলোকে মন্ত্রণালয় থেকে বাণিজ্যিক আদালত অধ্যাদেশ-২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়। চূড়ান্ত খসড়ায় বলা হয়েছে, বাণিজ্যিক আদালত, বাণিজ্যিক বিরোধ সংক্রান্ত মোকদ্দমার বিচারকার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে দেওয়ানি কার্যবিধি-এর বিধানাবলি অনুসরণ করবে।) এই অধ্যাদেশের অধীন আনীত কোনো মোকদ্দমায় চূড়ান্ত শুনানির পূর্বে যে কোনো পক্ষ উপযুক্ত কারণ প্রদর্শনপূর্বক সর্বোচ্চ তিনবার সময় আবেদন করতে পারবে এবং বাণিজ্যিক আদালত সন্তুষ্ট হলে যুক্তিসংগত খরচ নির্ধারণ করে ওই আবেদন মঞ্জুর করতে পারবে। যে তারিখে মামলাটিকে চূড়ান্ত শুনানির জন্য নির্ধারণ করবে, সেই তারিখ থেকে পরবর্তী ৯০ (নব্বই) দিনের মধ্যে, কোনো প্রকার ব্যতিক্রম ব্যতিরেকে, চূড়ান্ত শুনানি সম্পন্ন করতে হবে। যেক্ষেত্রে বাণিজ্যিক আদালত মনে করে, উভয়পক্ষের দাখিলি এফিডেভিটকৃত বক্তব্য, দালিলিক প্রমাণ ও শুনানির ওপর ভিত্তি করে কোনো মোকদ্দমার রায় প্রদান সম্ভব, সেক্ষেত্রে বাণিজ্যিক আদালত মৌখিক সাক্ষ্য গ্রহণ ব্যতিরেকেই রায় প্রদান করতে পারবে। চূড়ান্ত খসড়ায় বলা হয়েছে, বাণিজ্যিক আদালতের রায়ে কোনো পক্ষ সংক্ষুব্ধ হলে সেই রায় প্রদানের ৬০ দিনের মধ্যে হাইকোর্ট বিভাগে আপিল আবেদন দায়ের করতে পারবেন। এসব রায় বা আদেশের বিরুদ্ধে আপিল ও রিভিশন শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতি হাইকোর্ট বিভাগে এক বা একাধিক বাণিজ্যিক আপিল বেঞ্চ গঠন করবেন। বাণিজ্যিক আদালতের বিচারক হবেন জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ। এ ছাড়া এ ধরনের আদালতের সীমানা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে নির্ধারণ করবেন। মধ্যস্থতা সম্পর্কিত বিশেষ বিধান রাখা হয়েছে এই অধ্যাদেশে। এতে বলা হয়েছে, এই অধ্যাদেশের অধীন কোনো মোকদ্দমায় কোনো জরুরি অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিকার জড়িত না থাকলে, মামলা দায়েরের পূর্বে বাদীকে সরকার কর্তৃক প্রণীত বিধি অনুসরণ করে মামলা দায়েরের পূর্বেই মধ্যস্থতা পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। মামলা দায়েরের পর রায়ের পূর্বে যে কোনো পর্যায়ে, উভয়পক্ষ সম্মত হলে বাণিজ্যিক আদালত মধ্যস্থতার মাধ্যমে মামলা নিষ্পত্তির অনুমতি প্রদান করতে পারবে এবং এরূপ ক্ষেত্রে প্যানেল মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে কিংবা পক্ষগণের সম্মতি ও আদালতের অনুমতিক্রমে অন্য যে কোনো উপযুক্ত মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করে বিরোধ নিষ্পত্তি করা যাবে। তবে শর্ত থাকে যে, মধ্যস্থতা কার্যক্রম ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মধ্যস্থতা কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে বিষয়টি আদালতে উপস্থাপিত হবে এবং এক্ষেত্রে বাণিজ্যিক আদালত উপযুক্ত মনে করলে মধ্যস্থতার জন্য অতিরিক্ত ৩০ (ত্রিশ) দিন সময় বর্ধিত করতে পারবেন। পক্ষগণ মধ্যস্থতার মাধ্যমে কোনো সমঝোতায় উপনীত হলে, সেক্ষেত্রে তা লিখিত চুক্তি আকারে প্রণীত হবে এবং বিরোধের সকল পক্ষ এবং মধ্যস্থতাকারী এতে স্বাক্ষর করবেন। স্বাক্ষরিত ওই চুক্তিনামা এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে উপস্থাপিত হবে এবং ওই আপসনামা দ্বারা তৃতীয় পক্ষের কোনোরূপ স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয় নাই মর্মে বাণিজ্যিক আদালত সন্তুষ্ট হলে ওই আপসানামা একটি ডিক্রি হিসাবে গণ্য হবে ও বাণিজ্যিক আদালত কর্তৃক কার্যকর করা যাবে। অধ্যাদেশে এ ধরনের বিরোধের সংক্ষিপ্ত বিচারের বিধান রাখা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, এই অধ্যাদেশের অধীন বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিবাদীর প্রতি সমন জারি করার পর মোকদ্দমার যে কোনো পক্ষ, ইস্যু গঠন করে সংক্ষিপ্ত বিচারের মাধ্যমে রায় প্রদানের জন্য বাণিজ্যিক আদালতের কাছে আবেদন করতে পারবে। বাণিজ্যিক আদালত, উক্ত আবেদন গ্রহণযোগ্য মনে করলে আবেদন দাখিলের তারিখ হতে ১৫ দিনের মধ্যে শুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করবে। শুনানি সম্পন্ন হওয়ার পর যদি আদালতের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, মোকদ্দমায় বাদীর প্রতিকার প্রাপ্তির কিংবা বিবাদীর নিজ দাবি প্রমাণের কোনোরূপ সম্ভাবনা নেই; এবং বিরোধ নিষ্পত্তিতে কোনো মৌখিক সাক্ষ্য গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা নেই; তাহলে বাণিজ্যিক আদালত উভয়পক্ষের লিখিত আরজি-জবাব, দাখিলি দালিলিক প্রমাণ বিবেচনা করে রায় প্রদান করতে পারবে।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
উপদেষ্টা পরিষদে উঠছে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত অধ্যাদেশ

ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা 

এককভাবে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।  সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, যদি ব্যবসায়ীরা শাস্তিযোগ্য কোনো অপরাধ করে থাকেন, আমরা দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেব। আমাদের কাছে যে সকল আইনসঙ্গত ব্যবস্থার সুযোগ আছে, তা সবই প্রয়োগ করা হবে। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেও সরকার তা জানত না। এর আগে যখন ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়েছিল, সরকার তা মেনে নেয়নি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে প্রায় আড়াই মাস আগের দামে। তবে দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কোনো কারণ থাকলে সেটি নিয়ে আলোচনা করা হবে। ব্যবসায়ীদের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ আছে কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রণ আছে। নিয়ন্ত্রণের পরিধি ও কার্যকারিতা আমাদের পদক্ষেপের মাধ্যমে বোঝা যাবে।  এদিকে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান সময় সংবাদকে বলেছেন, সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়া ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছে, যা আইনের পরিপন্থি। তিনি বলেন, দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সম্প্রতি বাজার তদারকি শিথিল হওয়ায় দ্রুত বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি। সম্প্রতি কোনো ঘোষণা ছাড়াই ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। লিটারে দাম বেড়েছে ৯ টাকা। নতুন করে বাজারে আসা পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৬৫ টাকায়, যেখানে আগের দাম ছিল ৯২২ টাকা। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগের ১৮৯ টাকার দামের তুলনায় বেশি। 
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা 
 ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘তুই’ বলায় তুমুল সংঘর্ষ, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা বর্জন
 ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘তুই’ বলায় তুমুল সংঘর্ষ, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা বর্জন
ইউএনও হলেন লাক্স সুন্দরী সোহানিয়া
ইউএনও হলেন লাক্স সুন্দরী সোহানিয়া
তারেক রহমানের ৩১ দফায় বদলে যাবে শরীয়তপুর : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু
তারেক রহমানের ৩১ দফায় বদলে যাবে শরীয়তপুর : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু
এরশাদ-হাসিনা কারও সঙ্গেই আপস করেননি খালেদা জিয়া : মিল্লাত
এরশাদ-হাসিনা কারও সঙ্গেই আপস করেননি খালেদা জিয়া : মিল্লাত
সব দল ইসলামের পতাকাতলে সমবেত হবে ইনশাআল্লাহ : অধ্যাপক মুজিবুর
সব দল ইসলামের পতাকাতলে সমবেত হবে ইনশাআল্লাহ : অধ্যাপক মুজিবুর
মনোনয়নের খবর শুনে উচ্ছ্বাস, কিছুক্ষণ পর বিএনপি নেতার মৃত্যু
মনোনয়নের খবর শুনে উচ্ছ্বাস, কিছুক্ষণ পর বিএনপি নেতার মৃত্যু
সাবেক বিচারপতি-হুইপসহ ১৫৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যা / সাবেক বিচারপতি-হুইপসহ ১৫৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট
ইসলামের বিষয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইসলামের বিষয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

দোনবাস না ছাড়লে রাশিয়া শক্তি দিয়ে দখল করবে : পুতিন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যদি দোনবাস অঞ্চল থেকে সেনা না সরায়, তাহলে রাশিয়া জোর করে পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেবে। বর্তমানে অঞ্চলটির প্রায় ৮৫% রাশিয়ার দখলে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি আগেই বলেছেন, কোনোভাবেই তারা ভূখণ্ড ছাড়বেন না। এই মন্তব্য এসেছে এমন সময়, যখন যুক্তরাষ্ট্র নতুন একটি শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনা করছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ট্রাম্পের দূত স্টিভ উইটকফ মস্কোতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। শিগগিরই তিনি ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলবেন। তবে বৈঠকের পর রুশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখনও কোনো সমঝোতা হয়নি। প্রথম খসড়া শান্তি পরিকল্পনায় দোনবাসের ইউক্রেন নিয়ন্ত্রিত অংশগুলো পুতিনের হাতে চলে যেতে পারে—এমন প্রস্তাব ছিল। পরে পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তন এনে রাশিয়াকে দেখানো হয়, কিন্তু পুতিন বলেছেন, তিনি নতুন সংস্করণটি আগে দেখেননি, তাই বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা করতে হয়েছে। কিছু প্রস্তাবে রাশিয়ার আপত্তিও আছে। এদিকে ইউক্রেন বলছে, রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে আলোচনায় সময় নিচ্ছে, যাতে আরও এলাকা দখল করা যায়। ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্তব্য করেছেন, পুতিন বিশ্বের সময় নষ্ট করছেন। ইউরোপের নেতারাও যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। হোয়াইট হাউস বলছে, তারা দুপক্ষের মতামত নিয়ে এমন একটি শান্তিচুক্তি তৈরি করতে চাইছে, যা স্থায়ী ও বাস্তবসম্মত হবে। এদিকে দক্ষিণ-পূর্ব ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর ধীরগতির অগ্রগতি এখনও চলছে, যদিও লড়াই অত্যন্ত তীব্র।
দক্ষিণ সিরিয়ায় ইসরায়েলের আবারও হামলা
দক্ষিণ সিরিয়ায় ইসরায়েলের আবারও হামলা
সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা কমাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র   
সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা কমাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র   
চার দেশে বন্যায় ১৫০০ মৃত্যুর পর নতুন আতঙ্ক
চার দেশে বন্যায় ১৫০০ মৃত্যুর পর নতুন আতঙ্ক
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম
গাজায় বিতর্কিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর নেতাকে হত্যা করল ফিলিস্তিনিরা
গাজায় বিতর্কিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর নেতাকে হত্যা করল ফিলিস্তিনিরা
ব্রিটিশ সংসদে খালেদা জিয়াকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ
ব্রিটিশ সংসদে খালেদা জিয়াকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ
চমকে দিলেন ফারিণ
চমকে দিলেন ফারিণ
কনার রহস্যজনক পোস্ট
কনার রহস্যজনক পোস্ট
ক্ষোভ প্রকাশ করলেন রবি শঙ্কর কন্যা
ক্ষোভ প্রকাশ করলেন রবি শঙ্কর কন্যা
এবার আগুনে দগ্ধ হলেন আরিফিন শুভ
এবার আগুনে দগ্ধ হলেন আরিফিন শুভ
প্রেমিকের হুডি চুরি করতেন ভারতীয় এই অভিনেত্রী
প্রেমিকের হুডি চুরি করতেন ভারতীয় এই অভিনেত্রী
বিয়ে নিয়ে যা বললেন রাশমিকা মান্দানা
বিয়ে নিয়ে যা বললেন রাশমিকা মান্দানা
যতবার করি, টাকা নিই ডার্লিং: শাহরুখ
যতবার করি, টাকা নিই ডার্লিং: শাহরুখ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
রেকর্ড ভেঙেও আকরামকে শীর্ষে রাখলেন স্টার্ক
রেকর্ড ভেঙেও আকরামকে শীর্ষে রাখলেন স্টার্ক
দুই মাসের জন্য ছিটকে গেলেন রিয়াল তারকা
দুই মাসের জন্য ছিটকে গেলেন রিয়াল তারকা
বিপিএলে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি চান লিটন
বিপিএলে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি চান লিটন
আন্তর্জাতিক ব্যস্ততা কাটিয়ে পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাচ্ছেন লিটন দাস, মুস্তাফিজুর রহমানরা। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে আর কোনো আন্তর্জাতিক সিরিজ নেই তাদের। বিশ্বকাপের প্রস্তুতিটা তাই ব্যক্তিগত জায়গা থেকেই নিতে হবে ক্রিকেটারদের। তবে বিপিএল থাকায় বাড়তি সুবিধা তো পাচ্ছেনই তারা। সেখানে পারফর্ম করে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে হবে তাদের। অধিনায়ক লিটনও সতীর্থদের কাছে, বিপিএলে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি চান। রাজধানীর উত্তরায় একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। গেল কয়েকমাস ধরেই বিভিন্ন টুর্নামেন্ট ও সিরিজ খেলায় ব্যস্ত ছিলেন লিটনরা। বিশ্রাম কিংবা ব্যক্তিগতভাবে খুটিনাটি নিয়ে কাজ—কিছুই করা হয়নি তাদের। এবার সেই সুযোগ এসেছে। প্রায় দুই মাস সময় পাওয়ায় দলের ক্রিকেটারদের কাছে অধিনায়কের চাওয়া কি থাকবে, এমন প্রশ্নে লিটন বলেন, ‘একজন ক্রিকেটার হিসেবে আপনি যেখানেই খেলতে যাবেন না কেন, বড় লক্ষ্য রাখতে হবে। একই সঙ্গে আপনাকে প্রতিটি ম্যাচের দিকে দৃষ্টি রেখে এগোতে হবে। জয়ের ওপর তো কোনো বিকল্প নেই। চেষ্টা করব প্রতিটি ম্যাচ জেতার জন্য। কতটা সফল হব জানি না, কিন্তু আমাদের চেষ্টার কমতি থাকবে না। খেলোয়াড়রা এই বিশ্রামের পর বিপিএলে আসবে। যেহেতু টি-টোয়েন্টি সংস্করণের টুর্নামেন্ট। এখানে যদি তারা ওইভাবে পারফর্ম করতে পারে। আমার মনে হয় এটা বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে একটা ভালো আত্মবিশ্বাস তৈরি করবে।’ গত এক বছরে যতগুলো সিরিজ বা টুর্নামেন্ট খেলেছে বাংলাদেশ, বেশিরভাগই প্রায় একই দলকে টেনে নেওয়া হয়েছিল। ১৭-১৮জন ক্রিকেটারই ঘুরে ফিরে দলের মধ্যে ছিলেন। সামনে বিপিএলে চোখে পড়ার মতো কেউ পারফর্ম না করলে এই দলে যে পরিবর্তন আসতেছে না, তা মোটামুটি নিশ্চিত। অধিনায়ক হিসেবে লিটনেরও চাওয়া তাই, ‘যারা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে, তাদের এগিয়ে থাকাটাই বেশি। এখানে যে কোনো বাড়তি খেলোয়াড় ঢুকবে না, জিনিসটা তাও না। কিন্তু যারা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, পারফর্ম করছে; তাদের অভিজ্ঞতাই বেশি থাকবে। তারপরও বিপিএলে কোনো খেলোয়াড় অসাধারণ কিছু করলে সেটা নির্বাচকরা দেখবেন।’ বিপিএলে নিজেদের পারফরম্যান্স ছাড়াও ক্রিকেটারদের কাছে কন্ডিশন দ্রুততার সঙ্গে রপ্ত করার কৌশলও চান বাংলাদেশ অধিনায়ক। তিনি বলেন, ‘বিপিএলের তিন ভৈন্যুতে হবে তিন রকমের খেলা। আপনি সবসময় ভালো উইকেট পাবেন জিনিসটা তেমনও না, আবার যে খারাপ উইকেট পাবেন সেটাও না। আপনি নির্দিষ্ট দিনে কেমন উইকেটে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন, সে অনুযায়ী নিজেকে মানিয়ে নিয়ে দলকে সাহায্য করছেন, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম শতকের দেখা পেলেন রুট
অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম শতকের দেখা পেলেন রুট
আকরামের ঐতিহাসিক রেকর্ড ভাঙলেন স্টার্ক
আকরামের ঐতিহাসিক রেকর্ড ভাঙলেন স্টার্ক
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X