খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়া নিয়ে নতুন ভাবনা মেডিকেল বোর্ডের

খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়া নিয়ে নতুন ভাবনা মেডিকেল বোর্ডের

ধীরে ধীরে সেরে উঠছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তার শারীরিক অবস্থার ক্রমোন্নতি হচ্ছে। রোববার (০৭ ডিসেম্বর) তার সিটিস্ক্যানসহ কিছু পরীক্ষা করা হয়েছে। যেগুলোর রিপোর্ট ভালো এসেছে। এমন অবস্থায় খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড চিন্তা করছে বিদেশ না নিয়ে দেশেই খালেদা জিয়াকে সারিয়ে তুলতে। তাছাড়া দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার
মধ্যরাতে শিক্ষা ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
মধ্যরাতে শিক্ষা ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তসহ আরও যা আছে নতুন এমপিও নীতিমালায়
অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তসহ আরও যা আছে নতুন এমপিও নীতিমালায়
দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার : টিআইবি
দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার : টিআইবি
সামনে অনেক কঠিন সময় অপেক্ষা করছে : তারেক রহমান
সামনে অনেক কঠিন সময় অপেক্ষা করছে : তারেক রহমান
৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে দুঃসংবাদ দিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে দুঃসংবাদ দিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
এক সপ্তাহে ১১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে ফেরত পাঠাল সৌদি
এক সপ্তাহে ১১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে ফেরত পাঠাল সৌদি
  • নিবন্ধনহীন নারী রাষ্ট্রের চোখে অদৃশ্য : নারীর অধিকার সুরক্ষায় শতভাগ নিবন্ধন জরুরি

    বিশ্বজুড়ে প্রতি বছর ২৫ নভেম্বর আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবসকে কেন্দ্র করে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা অবসানের লক্ষ্যে ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। ১৬ দিনব্যাপী এই আয়োজন আমাদের নারীর প্রতি বিদ্যমান সামাজিক বৈষম্য মনে করে দেয়। নারীর প্রতি বৈষম্য নানা কারণে ঘটে, যার মধ্যে নিবন্ধনহীনতা অন্যতম। প্রতিটি নারীর মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অত্যন্ত জরুরি। এই নথিটিই রাষ্ট্রের চোখে নারীর জীবনকে দৃশ্যমান করে তোলে, অথচ আজও দেশের লাখো নারীর কাছে এটি অধরা। বর্তমান জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন-২০০৪ নারীর অধিকার সুরক্ষায় যথেষ্ট কার্যকরী নয়। ফলে অধিকাংশ নারীই পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে অদৃশ্য রয়ে যাচ্ছে, বঞ্চিত হচ্ছে মৌলিক অধিকার

    বেগম খালেদা জিয়ার অবিচল পথচলা

    বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এমন কিছু নাম আছে, যাদের উপস্থিতি সময়ের স্রোতে শুধু নেতৃত্ব নয়, মানবিক শক্তির প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়। বেগম খালেদা জিয়া সেই বিরল নামগুলোর একটি। তিনি প্রতিটি অধ্যায়ে নিজের দায়িত্ব, সংযম এবং নৈতিকতার মাধ্যমে দেখিয়েছেন নেতৃত্ব শব্দের উচ্চতায় নয় চরিত্রের গভীরতায় গড়ে ওঠে। আমার দৃষ্টিতে তার এই সংযম এবং আত্মশক্তিই তাকে আলাদা মর্যাদা দিয়েছে। তিনি দেখিয়েছেন প্রতিহিংসামুক্ত পথেই একটি জাতিকে সামনে এগিয়ে দেওয়া যায়। বাংলাদেশের সংকটগুলো যতবার প্রবল হয়েছে, ততবার তার শান্ত উপস্থিতি মানুষকে নতুন আশার দিকে ডাক দিয়েছে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, তিনি রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার এক নীরব অথচ গভীর আলোকবর্তিকা। আমরা দেখতে পাই, তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন ইতিহাসের এক

    দেশের জনসংখ্যা নীতি কি ঠিক পথে চলছে

    বাংলাদেশের জনসংখ্যার সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া দুরূহ; কারণ, জনসংখ্যাকে কম করে দেখানোর প্রবণতা দেশের ক্ষমতাসীন সরকারগুলোর মজ্জাগত। ২০১১ সালের আদমশুমারিতে জনসংখ্যাকে মারাত্মকভাবে কম দেখানোর অভিযোগ ওঠার পর বিআইডিএস পুনর্গণনা জরিপে বলা হয়েছিল, দেশের উল্লেখযোগ্য অনুপাতের খানায়/বাড়িতে কোনো গণনাকারী আদৌ যায়নি মর্মে প্রমাণ মিলেছে। এ ধরনের ত্রুটির ফলে কাজীর গরু আর গোয়ালের গরুর হিসাবে বড় ধরনের গড়বড় হয়ে গেছে। বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ। আরও গুরুত্বপূর্ণ হলো, বৃহৎ জনসংখ্যার দেশগুলোর মধ্যে জনসংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে সবচেয়ে ঘন বসতিপূর্ণ দেশ বাংলাদেশ। এক বর্গকিলোমিটারে প্রায় ১ হাজার ১২০ জন মানুষের বাস এ দেশে। জনসংখ্যার এ মাত্রাতিরিক্ত ঘনত্বের জন্যই বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনার ব্যাপারে হতাশা
  • অসময়ে বিপজ্জনক ডেঙ্গু

    চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ছোট্ট নাদিয়া জান্নাত তাসকিয়ার মৃত্যু যেন আরেকবার মনে করিয়ে দিল ডেঙ্গু কেবল একটি মৌসুমি রোগ নয়, এটি এখন সারা দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকিগুলোর একটি। চিকিৎসার জন্য ওষুধের দোকান নির্ভরতা, সঠিক সময়ে হাসপাতালে না পৌঁছাতে পারা, আর হাসপাতালেও সর্বোচ্চ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়া নাদিয়ার গল্প আজ হাজারো পরিবারের গল্প। এ বছর ডেঙ্গুতে ৩৯৪ জনের মৃত্যু এবং প্রায় এক লাখ মানুষের হাসপাতালে ভর্তি হওয়া স্পষ্ট করে দিয়েছে, ডেঙ্গু মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুতি এখনো অপ্রতুল। শিশুদের মৃত্যুর সংখ্যা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। এক বছরে ৭০টি শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই স্বাভাবিক নয়। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু থেকে শুরু করে কিশোর, সব বয়সের শিশু ডেঙ্গুতে আক্রান্ত

    মামলাজট হ্রাসে ভূমিকা রাখবে

    জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থা বিলুপ্ত করে আইনগত সহায়তা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে সরকার। এরই মধ্যে আইনগত সহায়তা প্রদান আইন দ্বিতীয় দফায় সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চূড়ান্ত করা হয়েছে সংশোধিত অধ্যাদেশের খসড়া। আগামী সপ্তাহে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের বৈঠকে চূড়ান্ত করা হবে খসড়া অধ্যাদেশটি। যেহেতু দেশের সব নাগরিক যেন আইনি সহায়তা থেকে বঞ্চিত না হন, এটাই এর চূড়ান্ত লক্ষ্য, ফলে আমরা উদ্যোগটির সফলতা কামনা করি। এর আগে ২০০০ সালে আর্থিক সংকটের কারণে যেন নাগরিকরা আইনের আশ্রয় লাভের ক্ষেত্রে সমতার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হন, এজন্য ‘আইনগত সহায়তা প্রদান’ আইন করা হয়। ২০০৯ থেকে গত মার্চ পর্যন্ত এ সংস্থায় প্রায় ১২ লাখ অসচ্ছল বিচারপ্রার্থী

    হাছন রাজা

    হাছন রাজা মরমি কবি। তিনি ১৮৫৪ সালে সুনামগঞ্জ শহরের কাছে সুরমা নদীর তীরে লক্ষ্মণশ্রী পরগনার তেঘরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ছিলেন প্রতাপশালী জমিদার। হাছন রাজা তার তৃতীয় পুত্র। সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, রামপাশা, লক্ষ্মণশ্রী আর সিলেটের একাংশ নিয়ে বিশাল অঞ্চলের জমিদার ছিলেন মরমি গীতিকবি হাসন রাজা। ১৫ বছর বয়সে তিনি জমিদারিতে অভিষিক্ত হন। হাছন রাজার গানের বিচিত্রতা লক্ষণীয়। মানবিকবোধকে তিনি উচ্চস্তরে স্থান দিয়েছেন। তার গানে মমত্ব, ভ্রাতৃত্ব, সংহতি এবং সহনশীলতাবোধের গভীর দিকদর্শনের পাশাপাশি রয়েছে সম্প্রীতির কথা। হাছন রাজার গবেষণা-সাধনা ও শিল্পকর্ম ছিল গণকল্যাণমুখী। তিনি বিখ্যাত জমিদার ছিলেন। আবার ছিলেন সুরের সাধক। কবির নিজের সৃষ্টিকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দাঁড়
  • তারেক মাসুদ

    তারেক মাসুদ খ্যাতিমান বাঙালি চলচ্চিত্র নির্মাতা, পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার, লেখক এবং গীতিকার। তিনি ১৯৫৬ সালের ৬ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার নূরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার মায়ের নাম নুরুন নাহার মাসুদ ও বাবা মশিউর রহমান মাসুদ এবং স্ত্রী ক্যাথেরিন মাসুদ। ভাঙ্গা ঈদগাহ মাদ্রাসায় প্রথম পড়াশোনা শুরু করেন। একপর্যায়ে গ্র্যাজুয়েশনের জন্য প্রথমে নটর ডেম কলেজে ভর্তি হলেও পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়-জীবন থেকেই লেখক শিবির, বাম আন্দোলন এবং বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্দোলনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত থেকেছেন। মাটির ময়না তার প্রথম ফিচার চলচ্চিত্র। এ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ২০০২-এর কান চলচ্চিত্র উৎসবে ডিরেক্টরস ফোর্টনাইটসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন

    লটারি-বাহারে পুলিশ, আস্থা সেনায়

    নির্বাচনের যাত্রাপথ, নির্বাচনের পূর্বাপরেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলতে সবার আগে চোখ যায় পুলিশের দিকে। তারপর আসে সশস্ত্র বাহিনী, র্যাব, আনসারসহ অন্যান্য বাহিনীর নাম। কিন্তু চরম ট্র্যাজেডি হচ্ছে, পুলিশ এখনো ক্ষত সারিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। অভ্যন্তরীণভাবে কর্মকর্তা-সদস্য মিলিয়ে পুলিশের বিরাট একটা অংশ চায় মান-মর্যাদাসহ পেশাদার হতে। জনগণের বন্ধু হতে না পারুক, অন্তত শত্রুর কলঙ্কমুক্ত হয়ে মানুষের কাতারে আসতে। কাজে-আচরণে যদ্দূর সম্ভব আস্থায় আসতে। কিন্তু বাস্তবটা বড় করুণ। জনআকাঙ্ক্ষা, সরকারের এবং পুলিশের অভ্যন্তরীণ নানা চেষ্টা-প্রচেষ্টায়ও ফল আসছে না। পারছে না কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় ঘুরে দাঁড়াতে। ৫ আগস্টের আগে-পরেও দলীয়পনা এবং আনুগত্যের বিভাজন পুলিশকে পুলিশ করেই রেখেছে। যার পরিণতিতে ভুগছে তো ভুগছেই পুলিশ বাহিনী।

    আরেকবার উঠে দাঁড়ান বেগম খালেদা জিয়া

    বাংলাদেশের রাজনীতির বিস্তৃত আকাশে কিছু নাম নক্ষত্রের মতো জ্বলজ্বল করে থাকে। সময় বদলায়, মানুষ বদলায়, ইতিহাসের ধারা বারবার ঘুরে যায়—তবু কিছু নাম মুছে যায় না। বেগম খালেদা জিয়া ঠিক এমনই একটি নাম—যা জাগায় আশা, জাগায় প্রেম-ঘৃণার ভিন্ন অনুভূতি, কিন্তু সবশেষে এক অনিবার্য বাস্তবতা এনে দেয়: বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাস তাকে ছাড়া পূর্ণ হয় না। আজ তিনি প্রায় নিঃশব্দ, প্রায় নিশ্চল। রাজনৈতিক উত্তাপের মাঠ থেকে বহু দূরে, হাসপাতালের সাদা দেয়ালের ভেতর বন্দি একটি দহনশীল ইতিহাস। কিন্তু এমন মুহূর্তেই মানবিকতার গভীর আলোয় তার দিকে তাকিয়ে বলার ইচ্ছে জাগে—উঠে দাঁড়ান, বেগম জিয়া। আরেকবার। ইতিহাসের করিডোরে বেগম খালেদা জিয়ার পদচারণা ছিল উজ্জ্বল ও দীপ্তময়। তবে বেগম জিয়ার
  • ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০১ পিএম
    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৬৮২ জন
    মোট ভোটারঃ ৬৮২
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

খালেদা জিয়া সংগ্রাম, সাহস ও গণতন্ত্রের প্রতীক : কবীর ভূইয়া

দেশের মাটিতেই ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চান সাকিব

মধ্যরাতে শিক্ষা ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তসহ আরও যা আছে নতুন এমপিও নীতিমালায়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে : বুলবুল

সময়মতো স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া আমাদের মৌলিক অধিকার : মাসুদুজ্জামান

‎জকসু নির্বাচন / প্রার্থীদের ডোপটেস্ট আগামী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর

ডিসেম্বরের ৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার 

সালমান এফ রহমানসহ ৬ জনের ‎বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলা

ডা. আসিবুলের বেতন বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না : আদালত

১০

আইজিপির অপসারণ ও বিচার চাইলেন পিন্টুর স্ত্রী

১১

নিবন্ধনহীন নারী রাষ্ট্রের চোখে অদৃশ্য : নারীর অধিকার সুরক্ষায় শতভাগ নিবন্ধন জরুরি

১২

চট্টগ্রামে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বাড়িতে ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১৩

কালবেলার অনুসন্ধানে ধরা হানিট্র্যাপ চক্র, আটক ২

১৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ নেতাকে শোকজ

১৫

দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার : টিআইবি

১৬

‘দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে’

১৭

আরএমপির ১২ থানায় ওসি পদে রদবদল

১৮

রাবির দ্বাদশ সমাবর্তন নিয়ে অসন্তোষ

১৯

খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য আইইবিতে দোয়া মাহফিল

২০
ভোট হতে পারে ১২ ফেব্রুয়ারি
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের দিন আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ধার্য করে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি এগিয়ে নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওইদিন বৃহস্পতিবার হওয়ায় ভোটারদের সুবিধার্থে তার আগের দিন বুধবারসহ মোট
গুপ্তধনের খোঁজে প্রাচীন মন্দিরের সুড়ঙ্গে খনন, জানে না প্রশাসন
বাগেরহাটের ফকিরহাটে প্রায় পাঁচশত বছরের প্রাচীন শিবমন্দিরের সুড়ঙ্গে গুপ্তধনের সন্ধানে অবৈধ খনন তৎপরতা শুরু হয়েছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী সংস্কারহীন ও নিরাপত্তাহীনতায় থাকা এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটির সামান্য ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট রয়েছে। প্রশাসনের
‘বাঁধের মাটি বড় বড় খণ্ড হয়ে ঝুপঝাপ শব্দে ভেঙে পড়ে’
খুলনার কয়রা উপজেলার সর্ব দক্ষিণের জনপদ কপোতাক্ষ নদের মাটিয়াভাঙ্গা এলাকার পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বেড়িবাঁধ ভয়াবহ ভাঙনের কবলে পড়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশের উপক্রম হয়। স্থানীয়রা
ডেঙ্গুতে এ বছর প্রাণ গেল ৭০ শিশুর
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের শীতলপুরের বাসিন্দা মোহাম্মদ সেলিম। তার শিশুকন্যা নাদিয়া জান্নাত তাসকিয়া জ্বরে আক্রান্ত হয়। শুরুতে বাড়ির পাশের ওষুধের দোকান থেকে নাপা কিনে খাওয়ান। পরিস্থিতি খারাপ হতে শুরু করলে সীতাকুণ্ডের বাংলাদেশ
খালেদা জিয়া সংগ্রাম, সাহস ও গণতন্ত্রের প্রতীক : কবীর ভূইয়া
খালেদা জিয়া সংগ্রাম, সাহস ও গণতন্ত্রের প্রতীক : কবীর ভূইয়া
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ‘সংগ্রাম, সাহস ও গণতন্ত্রের প্রতীক’ আখ্যা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির নির্বাহী সদস্য কবীর আহমেদ ভূইয়া বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতির এক অপরিহার্য জাতীয় নেতা এবং রাজনৈতিক অঙ্গনের টার্নিং পয়েন্ট। মানবমুক্তির অগ্রদূত এই নেত্রী আবারও প্রমাণ করেছেন, তিনি দেশের মানুষের হৃদয়ের মানুষ। রোববার (৭ ডিসেম্বর) জেলার আখাউড়া উপজেলাধীন ঐতিহ্যবাহী খড়মপুর শাহ পীর কল্লা শহীদ দরগাহ শরীফ মাঠে উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথ উদ্যোগে খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। কবীর আহমেদ ভূঁইয়া আরও বলেন, জাতীয় ঐক্যের প্রতীক বেগম খালেদা জিয়া। তিনি শুধু সাবেক প্রধানমন্ত্রী নন, জাতির অভিভাবক, একজন সত্যিকারের মুরব্বি। দেশের সংকটময় সময়গুলোতে তিনি জনগণের ভরসা। আমরা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি— তিনি যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে আবার মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়াতে পারেন। দোয়া মাহফিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন আবদু। দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, কসবা উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট ফখরুদ্দিন আহমদ খান পিপি, আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. খোরশেদ আলম ভূইয়া, কসবা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া, আখাউড়া পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সেলিম ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক আকতার খান,  সিনিয়র সহসভাপতি কাউন্সিলর বাহার, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি জালাল উদ্দিন জালু ও এলাই মিয়া। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মো. মোহসীন, উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আমজাদ খান, সদস্য সচিব বাহাদুর তিতাস, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাবেদ আহমেদ, সদস্য সচিব নয়ন ভূঁইয়া, বিএনপি নেতা সোহেল খান খাদেম, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হাসান খান সানি, সাবেক আহ্বায়ক ইমরান মোল্লা, সদস্য সচিব মোবারক মিয়াসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। দোয়া মাহফিল শেষে খরমপুর দরগাহ শরীফে শতাধিক মুসল্লি, ফকির ও অসহায় মানুষের মাঝে তোবারক বিতরণ করা হয়। প্রধান অতিথি কবীর আহমেদ ভূইয়া জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে দরগাহ জিয়ারত করেন। পরে দরগাহ শরীফের প্রধান ইমাম দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন।
৩ ঘণ্টা আগে

‎জকসু নির্বাচন / প্রার্থীদের ডোপটেস্ট আগামী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে

সালমান এফ রহমানসহ ৬ জনের ‎বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলা

৭ ঘণ্টা আগে

দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার : টিআইবি

৭ ঘণ্টা আগে

৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে দুঃসংবাদ দিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে

খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়া নিয়ে নতুন ভাবনা মেডিকেল বোর্ডের

৭ ঘণ্টা আগে
খালেদা জিয়া সংগ্রাম, সাহস ও গণতন্ত্রের প্রতীক : কবীর ভূইয়া
খালেদা জিয়া সংগ্রাম, সাহস ও গণতন্ত্রের প্রতীক : কবীর ভূইয়া
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ‘সংগ্রাম, সাহস ও গণতন্ত্রের প্রতীক’ আখ্যা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির নির্বাহী সদস্য কবীর আহমেদ ভূইয়া বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতির এক অপরিহার্য জাতীয় নেতা এবং রাজনৈতিক অঙ্গনের টার্নিং পয়েন্ট। মানবমুক্তির অগ্রদূত এই নেত্রী আবারও প্রমাণ করেছেন, তিনি দেশের মানুষের হৃদয়ের মানুষ। রোববার (৭ ডিসেম্বর) জেলার আখাউড়া উপজেলাধীন ঐতিহ্যবাহী খড়মপুর শাহ পীর কল্লা শহীদ দরগাহ শরীফ মাঠে উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথ উদ্যোগে খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। কবীর আহমেদ ভূঁইয়া আরও বলেন, জাতীয় ঐক্যের প্রতীক বেগম খালেদা জিয়া। তিনি শুধু সাবেক প্রধানমন্ত্রী নন, জাতির অভিভাবক, একজন সত্যিকারের মুরব্বি। দেশের সংকটময় সময়গুলোতে তিনি জনগণের ভরসা। আমরা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি— তিনি যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে আবার মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়াতে পারেন। দোয়া মাহফিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন আবদু। দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, কসবা উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট ফখরুদ্দিন আহমদ খান পিপি, আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. খোরশেদ আলম ভূইয়া, কসবা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া, আখাউড়া পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সেলিম ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক আকতার খান,  সিনিয়র সহসভাপতি কাউন্সিলর বাহার, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি জালাল উদ্দিন জালু ও এলাই মিয়া। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মো. মোহসীন, উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আমজাদ খান, সদস্য সচিব বাহাদুর তিতাস, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাবেদ আহমেদ, সদস্য সচিব নয়ন ভূঁইয়া, বিএনপি নেতা সোহেল খান খাদেম, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হাসান খান সানি, সাবেক আহ্বায়ক ইমরান মোল্লা, সদস্য সচিব মোবারক মিয়াসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। দোয়া মাহফিল শেষে খরমপুর দরগাহ শরীফে শতাধিক মুসল্লি, ফকির ও অসহায় মানুষের মাঝে তোবারক বিতরণ করা হয়। প্রধান অতিথি কবীর আহমেদ ভূইয়া জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে দরগাহ জিয়ারত করেন। পরে দরগাহ শরীফের প্রধান ইমাম দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে : বুলবুল
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে : বুলবুল
সময়মতো স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া আমাদের মৌলিক অধিকার : মাসুদুজ্জামান
সময়মতো স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া আমাদের মৌলিক অধিকার : মাসুদুজ্জামান
চট্টগ্রামে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বাড়িতে ব্যারিস্টার মীর হেলাল
চট্টগ্রামে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বাড়িতে ব্যারিস্টার মীর হেলাল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ নেতাকে শোকজ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ নেতাকে শোকজ
খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য আইইবিতে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য আইইবিতে দোয়া মাহফিল
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সোমবার
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সোমবার

ডিসেম্বরের ৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার 

চলতি ডিসেম্বরের প্রথম ৬ দিনে দেশে এসেছে ৬৩ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ১০ কোটি ৫৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। রোববার (৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, চলতি ডিসেম্বরের প্রথম ৬ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৩ কোটি ২৩ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৮ কোটি ১৭ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৪৬ কোটি ৩০ লাখ ১০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। এর আগে গত নভেম্বরে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৮৮ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। আর গত অক্টোবর ও সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছিল যথাক্রমে ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ও ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত আগস্ট ও জুলাইয়ে যথাক্রমে দেশে এসেছিল ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ও ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এদিকে, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছর জুড়ে দেশে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা দেশের ইতিহাসে কোনো নির্দিষ্ট অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড।

যুক্তরাজ্যে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা নিয়ে ‘সুখবর’ দিলেন সারাহ কুক

আগামী ২০২৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের বাজারে পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে বহুজাতিক ব্যাংক দ্য হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন (এইচএসবিসি) এক্সপোর্ট এক্সিল্যান্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫-এ বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান। সারাহ কুক বলেন, ‘২০২৯ সালের পর তৈরি পোশাকসহ ৯২ শতাংশ পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে বাংলাদেশ। যা বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বৈচিত্র্য আনতে ভূমিকা রাখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই সিদ্ধান্ত প্রমাণ করে, যুক্তরাজ্য দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহী এবং ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায়।’ এদিকে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি লিটার বোতলজাত ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম যথাক্রমে প্রতি লিটারে ৬ ও ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি লিটার পাম তেলের দাম ১৬ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে ৩৩ টাকা। নতুন দাম সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে। রোববার ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। এতে বলা হয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নতুন মূল্য সমন্বয় করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী, বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে ৬ টাকা বাড়িয়ে ১৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে ৭ টাকা বাড়িয়ে ১৭৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বাজারে পাঁচ লিটারের প্রতি বোতল সয়াবিন তেল ৯৫৫ টাকা ও প্রতি লিটার খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬৬ টাকা। এর আগে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই এককভাবে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানিয়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি কোনো ঘোষণা ছাড়াই ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ান ব্যবসায়ীরা। নতুন করে বাজারে আসা পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হয় ৯৬৫ টাকায়। আগের দাম ছিল ৯২২ টাকা। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। বোতলজাত প্রতি লিটার এতদিন ১৮৯ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল।

ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ

দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি লিটার বোতলজাত ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম যথাক্রমে প্রতি লিটারে ৬ ও ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি লিটার পাম তেলের দাম ১৬ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে ৩৩ টাকা। নতুন দাম সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।  এতে বলা হয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নতুন মূল্য সমন্বয় করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী, বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে ৬ টাকা বাড়িয়ে ১৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে ৭ টাকা বাড়িয়ে ১৭৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বাজারে পাঁচ লিটারের প্রতি বোতল সয়াবিন তেল ৯৫৫ টাকা ও প্রতি লিটার খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬৬ টাকা। এর আগে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই এককভাবে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানিয়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি কোনো ঘোষণা ছাড়াই ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ান ব্যবসায়ীরা। নতুন করে বাজারে আসা পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হয় ৯৬৫ টাকায়। আগের দাম ছিল ৯২২ টাকা। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। বোতলজাত প্রতি লিটার এতদিন ১৮৯ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল
১১ ঘণ্টা আগে
ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ

নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.২৯ শতাংশ

চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আগের মাস অক্টোবরে এই হার ছিল ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। তবে এক বছর আগের নভেম্বরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে; তখন এটি ছিল ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। রোববার (৭ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। বিবিএসের তথ্যমতে, নভেম্বর মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে ৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। অক্টোবর মাসে এই হার ছিল যথাক্রমে ৭ দশমিক ০৮ শতাংশ ও ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গ্রাম ও শহরে মূল্যস্ফীতি গ্রামীণ এলাকায় চলতি বছরের নভেম্বর মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ছিল ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। খাদ্যপণ্যে গ্রামীণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। শহর এলাকায় একই সময়ে সাধারণ মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৬১ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে পৌঁছেছে। গড় মূল্যস্ফীতি গত এক বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৫ সালের নভেম্বর মাসে মুভিং অ্যাভারেজ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এর আগের একই সময়ে (ডিসেম্বর ২০২৩-নভেম্বর ২০২৪) এই হার ছিল বেশি, ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। বিবিএস জানিয়েছে, দেশের ৬৪টি জেলার ১৫৪টি হাট-বাজার থেকে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে নভেম্বর ২০২৫ মাসের ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) প্রস্তুত করা হয়েছে। নভেম্বর মাসে মজুরি বৃদ্ধির চিত্র নভেম্বরে ২০২৫ মাসে দেশের জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ মজুরি বৃদ্ধির হার (পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট) হয়েছে ৮ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। অক্টোবরে এই হার ছিল ৮ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ, আর নভেম্বর ২০২৪ এ ছিল ৮ দশমিক ১০ শতাংশ। খাতভিত্তিক হিসাবে কৃষি খাতে মজুরি বৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক ১৪ শতাংশ, শিল্প খাতে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ এবং সেবা খাতে ৮ দশমিক ২২ শতাংশ। অক্টোবর মাসে এই তিন খাতে মজুরি বৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে ৮ দশমিক ১৭, ৭ দশমিক ৭৭ ও ৮ দশমিকর ১৯ শতাংশ। বিবিএসের ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং উইং দেশের সব ৬৪ জেলা থেকে সংগৃহীত মজুরি সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে ২০২১-২২ ভিত্তি সূচক (১০০) অনুযায়ী এই মজুরি হার সূচক নির্ধারণ করেছে। নভেম্বরে জাতীয় পর্যায়ে মজুরি বৃদ্ধির হার পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে ৮ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ নিরূপিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.২৯ শতাংশ

কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে সর্বশেষ গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) স্বর্ণের দাম কমেছিল। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভালো মানের স্বর্ণ ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫০ টাকা কমানো হয়েছে।  এ হিসাবে রোববার (৭ ডিসেম্বর) ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। বাজুস জানিয়েছে, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই নতুন দাম দেশের সব জুয়েলারি দোকানে কার্যকর থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ১ হাজার ৪৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে, সবশেষ গত ১ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১২ হাজার ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ২ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল ২ ডিসেম্বর থেকে। এদিকে দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।
২০ ঘণ্টা আগে
স্বর্ণের ভরি কত দরে বিক্রি হচ্ছে আজ 
চট্টগ্রামে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বাড়িতে ব্যারিস্টার মীর হেলাল
চট্টগ্রামে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বাড়িতে ব্যারিস্টার মীর হেলাল
কালবেলার অনুসন্ধানে ধরা হানিট্র্যাপ চক্র, আটক ২
কালবেলার অনুসন্ধানে ধরা হানিট্র্যাপ চক্র, আটক ২
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ নেতাকে শোকজ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ নেতাকে শোকজ
আরএমপির ১২ থানায় ওসি পদে রদবদল
আরএমপির ১২ থানায় ওসি পদে রদবদল
৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে দুঃসংবাদ দিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে দুঃসংবাদ দিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
‘দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে’
‘দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে’
নওগাঁ জেলা পরিষদ পার্কের অধিকাংশ রাইডস ব্যবহারের অনুপযোগী
নওগাঁ জেলা পরিষদ পার্কের অধিকাংশ রাইডস ব্যবহারের অনুপযোগী
আগামী নির্বাচন দেশ ও জনগণের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
আগামী নির্বাচন দেশ ও জনগণের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

এক সপ্তাহে ১১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে ফেরত পাঠাল সৌদি

সৌদি আরবজুড়ে ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হয়েছে। এ অভিযানে এক সপ্তাহে ১১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।  রোববার (০৭ ডিসেম্বর) গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অভিযানে গত এক সপ্তাহে ১৯ হাজার ৭৯০ অবৈধ বাসিন্দাকে আটক করা হয়েছে। শনিবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত যৌথ অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনী বিভিন্ন সরকারি সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়ে তল্লাশি চালায়। ওকাজ পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ অভিযানে ১২ হাজার ২৫২টি আবাসন আইন লঙ্ঘন, ৪ হাজার ৩৮৪টি সীমান্ত নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ১৫৪টি শ্রম আইন লঙ্ঘনের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ২১ হাজার ৮০৫ জনকে তাদের নিজ নিজ দূতাবাসে ভ্রমণ নথি সংগ্রহের জন্য পাঠানো হয়েছে। এছাড়া ৫ হাজার ৩৭০ জনকে ভ্রমণ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে সহায়তা করা হয়েছে। একই সময়ে ১১ হাজার ১৪৮ জনকে সৌদি আরব থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সীমান্তসংক্রান্ত অপরাধ দমনে অভিযানটি বিশেষভাবে নজর দিয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, অবৈধভাবে সৌদি আরবে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৬৬১ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের ৪৫ শতাংশ ইয়েমেনি, ৫৪ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং বাকিরা বিভিন্ন দেশের নাগরিক। দেশত্যাগের চেষ্টা করার সময় আরও ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া অবৈধ প্রবেশকারীদের পরিবহন, আশ্রয় বা কর্ম দেওয়ার অভিযোগে ১৫ জনকে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে ৩১ হাজার ২৯২ প্রবাসী আইনগত প্রক্রিয়ার অধীনে রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৯ হাজার ৪১০ পুরুষ এবং এক হাজার ৮৮২ নারী রয়েছেন। 
অস্ত্র সমর্পণের জন্য নতুন শর্ত ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের
অস্ত্র সমর্পণের জন্য নতুন শর্ত ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের
রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল দখল করে সরকার উৎখাতের ঘোষণা
রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল দখল করে সরকার উৎখাতের ঘোষণা
বেনিনে প্রেসিডেন্টকে অপসারণের দাবি সেনাদের, পাল্টা বার্তা সরকারের
বেনিনে প্রেসিডেন্টকে অপসারণের দাবি সেনাদের, পাল্টা বার্তা সরকারের
গ্রিস উপকূলে অভিবাসী নৌকাডুবি, নিহত ১৮
গ্রিস উপকূলে অভিবাসী নৌকাডুবি, নিহত ১৮
জাপানের যুদ্ধবিমানের ওপর ‘বিপজ্জনক কৌশল’ চীনের, তীব্র প্রতিক্রিয়া
জাপানের যুদ্ধবিমানের ওপর ‘বিপজ্জনক কৌশল’ চীনের, তীব্র প্রতিক্রিয়া
সরাসরি মোদির কাছে বিচার চাইলেন পাকিস্তানি নারী
সরাসরি মোদির কাছে বিচার চাইলেন পাকিস্তানি নারী
শ্যালিকার বাসা থেকে গ্রেপ্তার বলিউড পরিচালক
শ্যালিকার বাসা থেকে গ্রেপ্তার বলিউড পরিচালক
বছর শেষে জোড়া ধামাকা নিয়ে পর্দায় ফিরছেন তানজিকা
বছর শেষে জোড়া ধামাকা নিয়ে পর্দায় ফিরছেন তানজিকা
বক্স অফিসে সাড়া ফেলল ‘ধুরন্ধর’
বক্স অফিসে সাড়া ফেলল ‘ধুরন্ধর’
আবারও পেছাল সালমান শাহ হত্যা মামলার প্রতিবেদন
আবারও পেছাল সালমান শাহ হত্যা মামলার প্রতিবেদন
এক টেকে ‘জানি না’ গেয়েছিলেন নচিকেতা
এক টেকে ‘জানি না’ গেয়েছিলেন নচিকেতা
জন্মদিনে ময়ূরীকন্যার পোস্ট ভাইরাল
জন্মদিনে ময়ূরীকন্যার পোস্ট ভাইরাল
গায়েহলুদ শেষ, তবুও ভাঙল গায়ক-ক্রিকেটারের বিয়ে
গায়েহলুদ শেষ, তবুও ভাঙল গায়ক-ক্রিকেটারের বিয়ে
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
২০২৬ বিশ্বকাপে মেসিদের কত কিলোমিটার ভ্রমণ করতে হবে?
২০২৬ বিশ্বকাপে মেসিদের কত কিলোমিটার ভ্রমণ করতে হবে?
যে কারণে স্কালোনির কাছে ক্ষমা চাইলেন ফিফা সভাপতি
যে কারণে স্কালোনির কাছে ক্ষমা চাইলেন ফিফা সভাপতি
দেশের মাটিতেই ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চান সাকিব
দেশের মাটিতেই ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চান সাকিব
ভারতের বিপক্ষে সিরিজের পর থেকে জাতীয় দলের জার্সিতে আর দেখা যায়নি সাকিব আল হাসানকে। এ কারণে অনেকের মধ্যেই ধারণা জন্ম নেয়, ওই সিরিজই হয়তো বাংলাদেশের হয়ে শেষ অধ্যায় ছিল তার। তবে অবসর নিয়ে চলা সেই ধোঁয়াশার অবসান ঘটালেন সাকিব নিজেই। সম্প্রতি বিয়ার্ড বিফোর উইকেট নামের একটি পডকাস্টে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। সেখানে সাকিব জানান, তিনি এখনই জাতীয় দল থেকে অবসর নেননি। বরং দেশের মাটিতে পূর্ণাঙ্গ একটি সিরিজ খেলে তবেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চান। সাকিবের ভাষায়, বাংলাদেশে ফিরে দর্শকদের সামনে খেলাই তার শেষ ইচ্ছা। মাঠে নেমে দেশের হয়ে শেষবার লড়াই করেই তিনি ক্যারিয়ার শেষ করতে চান। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে ভারতের বিপক্ষে সিরিজের সময়ই নিজের পরিকল্পনার আভাস দিয়েছিলেন সাকিব। তবে সে সময় সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। এরপর দীর্ঘদিন জাতীয় দলের হয়ে না খেললেও নিয়মিতই অংশ নিচ্ছেন বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে। জাতীয় দলে তার ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার মাঝেই সাকিবের এই বক্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এখন দেখার বিষয়, কবে এবং কোন সিরিজ দিয়ে দেশের মাটিতে নিজের শেষ অধ্যায়টি লিখতে পারেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই তারকা।
ব্যাটে-বলে নিষ্প্রভ সাকিব, তবু জয় পেয়েছে তার দল
ব্যাটে-বলে নিষ্প্রভ সাকিব, তবু জয় পেয়েছে তার দল
ইংল্যান্ডের হারের পেছনে ম্যাককালামের অদ্ভুত অজুহাত
ইংল্যান্ডের হারের পেছনে ম্যাককালামের অদ্ভুত অজুহাত
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X