ঘোষিত তালিকায় প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম এনসিপির

ঘোষিত তালিকায় প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম এনসিপির

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলের প্রার্থীদের নাম এরই মধ্যে ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দল মনোনীত এসব প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়তে প্রয়োজনীয় সব ধরনের প্রস্তুতিও নিতে শুরু করেছেন। ঘোষিত এই প্রার্থী তালিকায় খুব বেশি পরিবর্তনও আসবে না বলে কালবেলাকে জানিয়েছেন এনসিপির দায়িত্বশীল একাধিক
বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ঢাকায় বাড়ছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে
ঢাকায় বাড়ছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে
মিটারবিহীন গ্রাহকদের গ্যাসের ব্যবহার যাচাই করবে বুয়েট
মিটারবিহীন গ্রাহকদের গ্যাসের ব্যবহার যাচাই করবে বুয়েট
ঘন কুয়াশায় ২ নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় ২ নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ
ঢাকার যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
ঢাকার যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেভাবে সিরিয়ায় ইসরায়েল নীতির পতন হবে
যেভাবে সিরিয়ায় ইসরায়েল নীতির পতন হবে
  • আস্থা ফেরানোর পরীক্ষা

    দীর্ঘ সময় পর বাংলাদেশ আবার এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে, যেখানে নির্বাচন কেবল ক্ষমতা বদলের আনুষ্ঠানিকতা নয়, বরং হারিয়ে যাওয়া গণতান্ত্রিক আস্থাকে ফিরিয়ে আনার একটি বড় পরীক্ষা। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক বক্তব্য ও উদ্যোগ সেই বাস্তবতারই ইঙ্গিত দেয়। ‘ভয়হীন, বাধামুক্ত ও নির্ভীক মতপ্রকাশের’ নির্বাচনের অঙ্গীকার এবং সে লক্ষ্যে ‘সুপার ক্যারাভান’ কর্মসূচি শুরু নিঃসন্দেহে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক বার্তা। গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর যে অনাস্থা জমে উঠেছে, তা রাতারাতি দূর হওয়ার নয়। ভোটারদের বড় অংশ বিশ্বাস করতে শিখেছে যে, নির্বাচনের ফল নির্ধারিত, ভোট দিলে কিংবা না দিলে কিছুই আসে যায় না। এ ভাঙা

    শীত ও গৃহহীন জীবন

    শীতে গৃহহীনদের জীবন অত্যন্ত দুর্বিষহ। শীতকাল সাধারণ মানুষের কাছে উৎসবের হলেও, গৃহহীন ও দরিদ্র মানুষের কাছে তা বেঁচে থাকার এক কঠিন লড়াই। শীতকাল অধিকাংশ মানুষের কাছে আরামদায়ক হলেও গৃহহীন মানুষের জন্য এটি চরম কষ্টের এবং জীবনমরণ লড়াইয়ের সময়। শীতে যা এক কঠিন সংগ্রাম। গৃহহীন ও দরিদ্র মানুষরা খোলা আকাশের নিচে বা দুর্বল আশ্রয়ে থাকে, কম্বল ও পর্যাপ্ত শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট পায়। তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ও কাজকে ব্যাহত করে এবং খাদ্য জোগাড় করাও কঠিন হয়ে পড়ে। তীব্র ঠান্ডা, কুয়াশা আর বাতাসের কারণে তাদের মৌলিক চাহিদা উষ্ণতা, আশ্রয় ও খাবারের অভাব দেখা দেয়, যা বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের জন্য জীবন-মৃত্যুর সংকট তৈরি করে। রেলস্টেশন,

    শিশুর একাকিত্ব ও ভবিষ্যৎ শঙ্কা!

    বেশ কয়েক দিন ধরে লক্ষ করছি, পাশের বাসার ছাদের ওপর একটা সাত-আট বছরের শিশু একা একা কার সঙ্গে যেন কথা বলছে। একটু মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করতেই দেখলাম, বাচ্চাটার হাতে ব্যাট আর সামনে থাকা দেয়ালে নিজেই বল ছুড়ে দিচ্ছে আর সেই দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে যেই বলটা তার দিকে ছুটে আসছে, ঠিক সেই মুহূর্তে সে বলটা তার ব্যাট দিয়ে শট খেলেই দৌড়ে রান নেওয়ার চেষ্টা করছে। অবশেষে বিষয়টা বোধগম্য হলো, কংক্রিটের দেয়ালকে করেছে অপজিশন দলের বোলার ও খেলার সহযোগী। কংক্রিটের দেয়ালই তার প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছে। এ দেয়ালকে সে তার বন্ধু বা প্রতিযোগী বানিয়ে ক্রিকেট খেলছে তার সঙ্গে এবং কথা বলছে। এ দেয়ালকে প্রতিদ্বন্দ্বী
  • যেভাবে সিরিয়ায় ইসরায়েল নীতির পতন হবে

    সিরীয় নেতা বাশার আল-আসাদের পতনের এক বছর পেরিয়ে গেছে। সিরিয়ায় অনেক দেশের প্রতিনিধি তখন দোহা ফোরামে উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় কাগজের ঘরের মতো আলেপ্পো, হামস, হামা ও দামেস্ক বিদ্রোহী বাহিনীর আক্রমণে ভেঙে পড়ে। আমি রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভকে দেখছিলাম। তিনি টেলিভিশনের পর্দা থেকে সংবাদ গ্রহণ করছিলেন। বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সময় দায়িত্বে থাকা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ‘পোকার ফেস’ও তার ভাবনা লুকাতে পারছিল না। তার মুখ পাথরের মতো নেমে যায়। মঞ্চে ‘নিউজমেকার’ হিসেবে ল্যাভরভ উত্তেজিত হয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে চাচ্ছিলেন না। তিনি চাইছিলেন, ইউক্রেনের কথা বলুন। আবু মুহাম্মদ আল-জোলানি যখন তার মিলিটারি পোশাক খুলে আহমেদ আল-শারা হয়ে গেলেন, ততক্ষণে অন্তর্বর্তী সিরীয় প্রেসিডেন্ট শান্তি প্রচার

    রোহিঙ্গা সংকট : বাংলাদেশের ওপর বাড়তে থাকা দীর্ঘমেয়াদি চাপ

    রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার ইতিহাস দীর্ঘদিনের। গত শতাব্দীর সত্তরের দশকের শেষ ভাগ থেকে ধাপে ধাপে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে থাকে। তবে ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর পরিচালিত ব্যাপক সহিংসতা, নিধনযজ্ঞ ও জাতিগত নিপীড়নের ফলে একযোগে প্রায় সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়, যা সমসাময়িক ইতিহাসের অন্যতম বড় মানবিক সংকট হিসেবে বিবেচিত। আগতদের পাশাপাশি আগে থেকে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের মিলিয়ে বর্তমানে দেশে তাদের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখেরও বেশি। এত বিপুল মানুষের উপস্থিতি বাংলাদেশের জন্য কেবল মানবিক চ্যালেঞ্জ নয়, বরং সামাজিক, পরিবেশগত ও কৌশলগত দিক থেকেও গভীর চাপ সৃষ্টি করেছে। মানবিক বিবেচনায় বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের আশ্রয়
    ইলিয়াস হোসেন
    ইলিয়াস হোসেনহেড অব নিউজ, আরটিভি

    এখনই থামাতে হবে নৈরাজ্য

    ‘কোথাও কিছু একটা ঘটছে! তলে তলে ঘোঁট পাকাচ্ছে অঘটনঘটনপটীয়সীরা। নখ-দাঁতে শান দিচ্ছে নরঘাতকরা। মরণঘাতী অস্ত্র সজ্জিত হচ্ছে মধ্যযুগীয় আক্রোশে। বিচ্ছিন্ন সংখ্যাগরিষ্ঠ ভদ্রলোকদের নীরবতায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে উগ্রবাদ। রুখে না দাঁড়ালে এ ক্রান্তিকালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে আধুনিক, প্রগতিশীল সমাজ’। বাংলাদেশের জন্মের আগে থেকেই এ ধরনের আশঙ্কা বহুল চর্চিত বিষয়। কখনো কখনো সত্যি সত্যি এর ভয়াল থাবার শিকার হয়েছে এ জনপদের মানুষ। আবার কখনো কখনো রাজনৈতিক প্রয়োজনে শুধুই প্রচার-অপপ্রচারের দামামা বেজে উঠেছে। তবে আশার কথা, দেশের বেশিরভাগ মানুষই শান্তিপ্রিয়। তারা সবসময় পরিশ্রম করে একটি নিরাপদ জীবনের জন্য। খুব বেশি সম্পদ-ক্ষমতার প্রত্যাশা করে না। দুবেলা ডাল-ভাত খেয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবন কাটিয়ে দেয়। দিনভর
  • অর্থনীতি কিছুটা মন্থর হলেও এগোচ্ছে

    সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গৃহীত নানা পদক্ষেপের ফলে দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে। জিডিপির প্রবৃদ্ধির হারও বাড়তে শুরু করেছে। দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকা চড়া মূল্যস্ফীতির হার কমছে। ডলারের বিপরীতে বিনিময় হারেও স্থিতিশীলতা ফিরে এসেছে। এমন পরিস্থিতিতে অর্থনীতি সামনে এগিয়ে যাওয়ারই কথা। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পালে আরও জোরে হাওয়া লাগার কথা। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে ঝুঁকি তৈরি করেছে আগামী জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে দেশের অভ্যন্তরে সৃষ্ট রাজনৈতিক ঘটনাবলি ও ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা। এ দুটি কারণে আগামীতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি কিছুটা স্তিমিত করে দিতে পারে। এতে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির হার অর্জনের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সতর্কবাণী

    অবিচল ব্যক্তিত্ব ও আপসহীনতা

    একান্তই হিংসায় প্রজ্বলিত হয়ে গণতান্ত্রিক রীতিনীতির বিরুদ্ধে বাকশালী স্বৈরমানসিকতায় অভ্যস্ত যারা, তাদের একটি অংশ ছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নামে বেফাঁস, বেপরোয়া সমালোচনা করতে কাউকে দেখা যায়নি। পারিবারিক ও সামাজিকভাবে কেউ সৎ, মহৎ, গণতান্ত্রিক চেতনার না হলে রাজনৈতিকভাবে তার পক্ষে বিশালতা অর্জন করা সম্ভব নয়। ব্যক্তির রাজনৈতিক যোগ্যতার মানদণ্ড তার ব্যক্তিগত ইমেজের বাইরে নয়। খালেদা জিয়ার ব্যাপারে বলা যায়, গৃহকোণ থেকে রাজনীতিতে এসেছেন সময়ের প্রয়োজনে। সেই রাজনীতিও খুব শান্তিপ্রিয় পরিস্থিতির মধ্যে ছিল না। তিনি গৃহকোণ থেকে সরাসরি এসেছেন একেবারে রাজপথে, স্বৈরাচারী এরশাদবিরোধী আন্দোলনে প্রত্যক্ষ নেতৃত্বের মাধ্যমে। তার রাজনীতিতে আসার পথটা সত্যিকারেই ছিল সাহসী, ঝুঁকিপূর্ণ এবং রাজনৈতিক আন্দোলনে সফল হওয়ার ক্ষেত্রে

    খেলাপি ঋণের চাপে আক্রান্ত অর্থনীতি, ঘুরে দাঁড়ানোর উপায় কী?

    বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত বর্তমানে খেলাপি ঋণের ভয়াবহ চাপে পড়েছে, যা দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকা, যা দেশের ব্যাংক খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৬ শতাংশ।  মাত্র তিন মাস আগেও, অর্থাৎ জুন ২০২৫ শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যা তখনই মোট ঋণের প্রায় ৩০ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছিল। অর্থাৎ অল্প সময়ের ব্যবধানে খেলাপি ঋণের চাপ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এর মধ্যে ১৭টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ৫০-৯৯ শতাংশের শতাংশের বেশি, আর ছয়টি ব্যাংকের ক্ষেত্রে
  • ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০১ পিএম
    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৩,৭৫৫ জন
    মোট ভোটারঃ ৩,৭৫৫
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আজ থেকে নতুন দামে স্বর্ণ বিক্রি শুরু, ভরি কত

বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

পুতিনের সঙ্গে সিরিয়ার মন্ত্রীদের বৈঠক, আলোচনায় সামরিক সহায়তা

ভারত সিরিজের জন্য চমক রেখে নিউজিল্যান্ডের দল ঘোষণা

আগুনে শিশুর মৃত্যু, ৪ দিন পর বিএনপি নেতার মামলা 

যমুনা গ্রুপে চাকরি, আবেদন করুন আজই

১৬ সদস্যের শক্তিশালী দল ঘোষণা বাংলাদেশের

এনসিপির রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন রুমন খান

ঢাকায় বাড়ছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে

ব্রিটিশ পুলিশের হাতে গ্রেটা থুনবার্গ আটক

১০

বিপিএলের ইতিহাসে এর আগে এমনটি কখনোই ঘটেনি

১১

ঢাকার যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১২

ঘন কুয়াশায় ২ নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ

১৩

ভেনেজুয়েলায় মার্কিন অবরোধ সমর্থনকারীদের জন্য কঠোর শাস্তির আইন পাস

১৪

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৫

২৪ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৬

দলীয় কর্মসূচি থেকে ফেরার পথে কৃষক দলের আহ্বায়ক নিহত

১৭

মাদারীপুরে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি গ্রেপ্তার

১৮

যশোর-৪ আসনে বাপ-ছেলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

১৯

গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য তিন প্রথিতযশা পেলেন গুণীজন সংবর্ধনা

২০
২৪ হাজার কোটি টাকার পাইপলাইন করতে চায় সরকার
দেশে প্রতিদিনই বাড়ছে গ্যাসের চাহিদা, বিপরীতে কমে যাচ্ছে দেশীয় উৎপাদন। এই প্রেক্ষাপটে ভবিষ্যতের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমদানি করা এলএনজির ওপর নির্ভরতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে সরকার। যদি বড় কোনো নতুন
জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে আসছেন নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টেনসেন
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে সিনেটের অনুমোদন পাওয়া অভিজ্ঞ কূটনীতিক ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন আগামী জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে ঢাকায় পৌঁছাতে পারেন। তার দায়িত্ব গ্রহণের জন্য আনুষঙ্গিক কাজ চলমান রয়েছে বলে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের
উৎপাদন বণ্টন চুক্তি পর্যালোচনার জন্য ফের কমিটি
বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য প্রস্তুত করা ‘উৎপাদন বণ্টন চুক্তি (পিএসসি)-২০২৫’ পুনরায় পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে নতুন করে একটি কমিটি গঠন করেছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ।
মিত্রদের জন্য ১৫ আসন ছাড়তে পারে বিএনপি
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের প্রতীক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে অবশেষে। মিত্রদের জন্য কতটি আসন ছাড়া হবে, তা নিয়ে আজ
মিটারবিহীন গ্রাহকদের গ্যাসের ব্যবহার যাচাই করবে বুয়েট
মিটারবিহীন গ্রাহকদের গ্যাসের ব্যবহার যাচাই করবে বুয়েট
মিটারবিহীন আবাসিক গ্রাহকরা কী পরিমাণ গ্যাস ব্যবহার করেন, তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বিতরণ কোম্পানিগুলোর দাবি, মিটারবিহীন গ্রাহকরা বেশি গ্যাস ব্যবহার করছেন। সে কারণে গ্যাসের সিস্টেম লস বাড়ছে এবং আর্থিক লোকসান হচ্ছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) বিতরণ কোম্পানিগুলোর এ দাবি মানতে নারাজ। এই পরিস্থিতিতে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বুয়েট) দিয়ে পরীক্ষা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিইআরসি। গত বুধবার কমিশনের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিইআরসির সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বিষয়টি সম্পর্কে কালবেলাকে বলেন, মিটারবিহীন আবাসিক গ্রাহকরা কতটুকু গ্যাস ব্যবহার করেন, তা পরীক্ষা করবে বুয়েট। এরপরই আমরা তিতাসের আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। গ্যাস ব্যবহার নিয়ে যে বিতর্ক রয়েছে, তারও অবসান হবে। জানা গেছে, তিতাসের ওই আবেদনটি বিইআরসিতে জমা হয় ২০২৩ সালের মার্চ মাসে। আবেদনে তিতাসের পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়, মিটারবিহীন আবাসিক গ্রাহকদের নির্ধারিত পরিমাণ গ্যাসের বিল আদায় করা হচ্ছে। কিন্তু কিছু কিছু এলাকায় মাসে অনেক বেশি গ্যাস ব্যবহার হয়ে থাকে। তিতাসের দাবি, মিটারবিহীন গ্রাহকরাই বেশি গ্যাস ব্যবহার করছেন, যার ফলে সিস্টেম লস বাড়ছে। আবেদনে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি এক চুলার ক্ষেত্রে নির্ধারিত ৫৫ ঘনমিটার (৯৯০ টাকা) থেকে বাড়িয়ে ৭৬.৬৫ ঘনমিটার এবং দুই চুলার ক্ষেত্রে ৬০ ঘনমিটার (১০৮০ টাকা) থেকে বাড়িয়ে ৮৮.৪৪ ঘনমিটার নির্ধারণের প্রস্তাব দেয়। মূলত এই প্রস্তাবের পর থেকেই বিইআরসির সঙ্গে তিতাসের টানাপোড়েন শুরু হয়। বিইআরসি একটি অভ্যন্তরীণ কমিটির মাধ্যমেও কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি। সর্বশেষ গত ৬ ফেব্রুয়ারি বিইআরসি, পেট্রোবাংলা ও তিতাসের যৌথসভায় তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে একটি সমীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় কাজটি বুয়েটকে দেওয়া হয়েছে। তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহনেওয়াজ পারভেজ কালবেলাকে বলেন, আমরা নিজেরা পরীক্ষা করে দেখেছি, অনেক এলাকার মিটারবিহীন গ্রাহকরা মাসে ১০০ থেকে ১২০ ঘনমিটার পর্যন্ত গ্যাস ব্যবহার করছেন। অথচ বিল পাচ্ছি ৬০ ঘনমিটারের। বাকি অংশ সিস্টেম লস হিসেবে গণ্য হচ্ছে। এতে লোকসান বাড়ছে। তাই আমরা বিইআরসির কাছে গ্যাসের নির্ধারিত পরিমাণ ও বিল বাড়ানোর আবেদন করেছি। বিইআরসি ও তিতাস সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে প্রায় ৪৪ লাখ আবাসিক গ্রাহক রয়েছেন, যার মধ্যে প্রায় ৫ লাখ প্রিপেইড মিটার ব্যবহার করছেন। অধিকাংশ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রিপেইড গ্রাহকরা গড়ে ৩০ ঘনমিটারের কম গ্যাস ব্যবহার করেন। শুধু বর্তমান পরিসংখ্যানই নয়, ২০১৯ সালে বিইআরসি বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) দিয়ে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে। এতে দেশের ছয়টি বিতরণ কোম্পানির ১৩ জেলার ১ হাজার ৫৪ জন আবাসিক গ্রাহকের ওপর জরিপ করা হয়। ওই রিপোর্টে বলা হয়, এক চুলার প্রিপেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকরা গড়ে ৩৫.৫ ঘনমিটার এবং দুই চুলার গ্রাহকরা গড়ে ৫৯.৩ ঘনমিটার গ্যাস ব্যবহার করেছেন। সব মিলিয়ে গড়ে ৫৭.৯ ঘনমিটার গ্যাস ব্যবহার করেছেন মিটার ব্যবহারকারীরা। আর মিটারবিহীন গ্রাহকরা গড়ে ৫৬ ঘনমিটার গ্যাস ব্যবহার করেছেন। যদিও তিতাস গ্যাস এই রিপোর্টের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে আসছে। বিইআরসি সর্বশেষ গ্যাসের দাম বৃদ্ধির আদেশ দেয় ২০২২ সালের ৫ জুন। এর আগে গণশুনানির আয়োজন করা হয়। সেই সময় বিতরণ কোম্পানিগুলোর তথ্য অনুযায়ী, প্রিপেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকরা গড়ে এক চুলায় ৪০ এবং দুই চুলায় সর্বোচ্চ ৫০ ঘনমিটার গ্যাস ব্যবহার করেছেন। এই পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এক চুলার জন্য নির্ধারিত ৭৩.৪১ ঘনমিটার এবং দুই চুলার জন্য ৭৭.৪১ ঘনমিটার কমিয়ে যথাক্রমে ৫৫ এবং ৬০ ঘনমিটার নির্ধারণ করা হয়। বিইআরসির তৎকালীন সদস্য (গ্যাস, ২০২২) মকবুল ই-এলাহী চৌধুরী বলেন, তিতাস গ্যাসের দাবি সত্য নয়। আমার মনে হয়, বরং ৫০ ঘনমিটারের নিচে নির্ধারণ করা উচিত ছিল। তাদের (ওই সময়ে) প্রায় সাড়ে ৩ লাখ প্রিপেইড মিটার ছিল, সেখানে দেখা গেছে গড়ে ৪৫ ঘনমিটারেরও কম গ্যাস ব্যবহার হয়েছে। প্রিপেইড মিটারের বিলের তথ্য দেখলেই তা বোঝা যায়। এ বিষয়ে ‘রকেট সায়েন্স’ জানা দরকার নেই।
৯ ঘণ্টা আগে

৩২ দাবি সংবলিত স্মারকলিপি ২ মন্ত্রণালয়ের হাতে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন হচ্ছে কি না, জানালেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে

চরের জলবায়ু সহিষ্ণু উন্নয়নকে যথাযথ অগ্রাধিকার দিতে হবে

১৫ ঘণ্টা আগে

বর্জ্য পোড়ানোর ছবি পাঠালে দেওয়া হবে পুরস্কার

১৫ ঘণ্টা আগে

ভারতে কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ঢাকার গভীর উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে
ঘোষিত তালিকায় প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম এনসিপির
ঘোষিত তালিকায় প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম এনসিপির
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলের প্রার্থীদের নাম এরই মধ্যে ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দল মনোনীত এসব প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়তে প্রয়োজনীয় সব ধরনের প্রস্তুতিও নিতে শুরু করেছেন। ঘোষিত এই প্রার্থী তালিকায় খুব বেশি পরিবর্তনও আসবে না বলে কালবেলাকে জানিয়েছেন এনসিপির দায়িত্বশীল একাধিক নেতা। তারা আরও জানান, আগামী দু-এক দিনের মধ্যেই দ্বিতীয় ধাপে তাদের দলীয় প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ধাপে ৫০টির মতো আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা হতে পারে। আর এসব আসনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী থেকে দলের মনোনয়ন চেয়েও না পাওয়া ব্যক্তিদেরই বেশি দেখা যেতে পারে বলে জানান তারা। একই সঙ্গে জোট সঙ্গীদের সঙ্গে আলোচনা করে ২৯ ডিসেম্বরের পর ৩০০ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব কালবেলাকে বলেন, ‘আমরা দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করে চূড়ান্ত করছি। দ্বিতীয় ধাপে আরও ২৫-৩০টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা হতে পারে। প্রথম ধাপের ঘোষিত তালিকায় খুব বেশি পরিবর্তন আসবে না। কয়েক জায়গায় রিভিউ আবেদন আসছে, সেটি আমরা অধিকতর আলোচনার মাধ্যমে সুরাহা করব।’ প্রথম ধাপে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন জানিয়েছিলেন, যাদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে তাদের কারও বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ ওঠে, তাহলে তা তদন্ত করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। এদিকে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপি, এবি পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’ নামে একটি নির্বাচনী মোর্চার আত্মপ্রকাশ হয়। এই জোট সঙ্গীদের সঙ্গে কীভাবে আসন সমঝোতা হবে, তা নিয়েও কাজ চলছে। তিন দলের সমন্বয়ে করা হয়েছে একটি নির্বাচনী টিম। এরই মধ্যে একাধিক বৈঠকেও বসেছেন দল তিনটির প্রতিনিধিরা। সূত্র বলছে, শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচনে লড়ার জোর প্রচেষ্টা চলছে। তিন দলের প্রার্থীরাই শাপলা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এখনো নিবন্ধন পায়নি, তাই তাদের শাপলা প্রতীক নিতে আপত্তি নেই। তবে এবি পার্টির নিবন্ধন রয়েছে, তাদের প্রতীক ঈগল। তবে এই দলটির প্রার্থীরাও শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা চলছে। এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের এক নেতা কালবেলাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচন করার আলোচনা বেশি। এনসিপির আহ্বায়ক ও জোটের মুখপাত্র নাহিদ ইসলাম আত্মপ্রকাশের দিনও সেই ঘোষণা দিয়েছিলেন। এবি পার্টি বিলুপ্ত করে এনসিপির সঙ্গে একীভূত হবে কি না, সে আলোচনাও আছে। তবে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’ এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার কালবেলাকে বলেন, ‘দু-এক দিনের মধ্যেই দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। জোট সঙ্গীদের সঙ্গে প্রয়োজনে সমন্বয় করা হবে। তা নিয়ে একটি টিম কাজ করছে। আগামী ২৯ ডিসেম্বরের পর সমন্বয় করে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।’ তিন দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা আলোচনা করে দ্রুতই জোটের প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করবেন বলে জানিয়েছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে ১০৯টি আসনে এবি পার্টি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছি। আগামীতে তিন দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা বসে সমন্বয় করে জোটগত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবেন।’ দ্বিতীয় ধাপে প্রার্থীদের নাম ঘোষণার ক্ষেত্রে বিএনপি ও জামায়াতের ‘মনোনয়নবঞ্চিতদের’ প্রাধান্য দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘দ্বিতীয় ধাপে বিএনপির যারা বিদ্রোহী, কিন্তু সংস্কারের পক্ষে তাদের মনোনয়ন দেব। জামায়াতের যারা বিদ্রোহী তাদের মনোনয়ন দেব। তা ছাড়া যারা টাকার কাছে হেরে গেছে, কিন্তু জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ, কানেকশন আছে, সংসদে প্রতিনিধিত্ব করতে চান তাদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা আছে।’ এ ছাড়া যারা প্রাথমিক তালিকায় আসতে পারেননি, তাদের নাম বিবেচনায় রাখার আশ্বাস দিয়েছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। দলের বাইরে থেকেও এনসিপি মনোনয়ন দিতে চায়—এমনটি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, প্রবাসী বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন পেশার মানুষকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। পুরো তালিকাটি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক। সেখানে নারী, পুরুষ, সংখ্যালঘু সংখ্যাগুরু, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সমন্বয় করা হবে।’ আগামী নির্বাচনের তাৎপর্য তুলে ধরে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এবারের নির্বাচনটা গণভোট, এটা যাতে আমরা কেউ ভুলে না যাই। বলা হচ্ছে, প্রার্থী দেখে ভোট দেবেন, নাকি মার্কা দেখে ভোট দেবেন। কিন্তু ভোটটা যে গণভোট, ভোটের অন্যতম প্রধান প্রশ্ন হচ্ছে হ্যাঁ অথবা না—এ কথাটাই বলার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি। আপনারা অনেকে জিজ্ঞেস করেন যে আমরা কয়টা সিট পাব বা আমরা কয়টা সিট প্রত্যাশা করি। আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি না। সিট নিশ্চিত করতে হলে আমরা কোনো না কোনো জোটের সঙ্গে চলে যেতাম।’
৯ ঘণ্টা আগে
১১৯ আসনে ১৩২ প্রার্থী ঘোষণা এনডিএফের
১১৯ আসনে ১৩২ প্রার্থী ঘোষণা এনডিএফের
মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী হচ্ছে দেশ
মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী হচ্ছে দেশ
ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ‘মাইনরিটি ঐক্যজোট’র আত্মপ্রকাশ
ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ‘মাইনরিটি ঐক্যজোট’র আত্মপ্রকাশ
২৫ ডিসেম্বরের পর মিত্রদের নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিএনপি
২৫ ডিসেম্বরের পর মিত্রদের নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিএনপি
গণহত্যা মামলার আসামি, তবু অধরা জাপার আনিস
গণহত্যা মামলার আসামি, তবু অধরা জাপার আনিস
খালেদা জিয়ার আসনে এবার বাবা-ছেলের মনোনয়ন সংগ্রহ
খালেদা জিয়ার আসনে এবার বাবা-ছেলের মনোনয়ন সংগ্রহ

আজ থেকে নতুন দামে স্বর্ণ বিক্রি শুরু, ভরি কত

দেশের বাজারে আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ২৬ হাজার ২৮২ টাকায় বিক্রি হবে। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ৪ হাজার ১৯৯ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ২৬ হাজার ২৮২ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ১৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৮৫ হাজার ১৬৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সঙ্গে এবার রুপার দামও বাড়ানো রয়েছে। ভরিতে ১৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার ১৩২ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৮৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ১৯৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ হাজার ১৪৯ টাকা।

গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য তিন প্রথিতযশা পেলেন গুণীজন সংবর্ধনা

অর্থনীতিসহ দেশের বিভিন্ন খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এবার তিন কৃতী গুণীজনকে সংবর্ধিত করেছে বণিক বার্তা ও বিআইডিএস। তাদের মধ্যে রয়েছেন বেসরকারি খাতের সফল উদ্যোক্তা ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারে দুবার দায়িত্ব পালনকারী উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী (মরণোত্তর)। এরই সঙ্গে প্রথিতযশা শিক্ষক, গবেষক, অর্থনীতিবিদ ও দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকারী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আমিরুল ইসলাম চৌধুরী এবং টিকা উদ্ভাবন, পরীক্ষণ, প্রয়োগ ও দেশে সংক্রামক রোগ গবেষণায় নিজ কর্মে সমুজ্জ্বল বিজ্ঞানী ড. ফিরদৌসী কাদরী সংবর্ধিত হন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে 'গুণীজন সংবর্ধনা ২০২৫' অনুষ্ঠিত হয়। বণিক বার্তা ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) যৌথ উদ্যোগে অষ্টমবারের মতো এ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে এই তিন গুণীজনকে সংবর্ধিত করা হয়। অনুষ্ঠানের সূচনা বক্তব্য দেন বিআইডিএসের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. এ কে এনামুল হক এবং সঞ্চালনা করেন বণিক বার্তা সম্পাদক ও প্রকাশক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন খাতের পাঁচ শতাধিক বিশিষ্টজন উপস্থিত ছিলেন। দেশের এ তিন গুণীজনকে সম্মান জানিয়ে আলোকপাত ও স্মৃতিচারণ করেন অর্থ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের (আইসিসি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, সিপিডি’র ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যসহ বিশিষ্টজন।   অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, তাদের প্রত্যেকে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে গৌরবোজ্জল ভূমিকা রেখেছেন। অধ্যাপক ড. আমিরুল ইসলাম চৌধুরী সম্পর্কে তিনি বলেন, ময়না ভাই (অধ্যাপক ড. আমিরুল ইসলাম চৌধুরী) অত্যন্ত বিনয়ী ও জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি শিক্ষক হিসেবে যেমন সফল ছিলেন, তেমনি গণবিশ্ববিদ্যালয়েও কাজ করেছেন। ড. ফিরদৌসী কাদরী ছিলেন অত্যন্ত গোছানো ও কাজপাগল একজন মানুষ। তিনি বিজ্ঞান গবেষণায় যে নিষ্ঠা দেখিয়েছেন, তা অতুলনীয়। সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী সম্পর্কে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, মঞ্জুর এলাহী একজন অত্যন্ত ‘সফট স্পোকেন’ ব্যক্তি হয়েও নিজের হাতে এতগুলো সফল প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে তিনি প্রকৃত অর্থেই বিপ্লব এনেছেন। তিনি বলেন, মঞ্জুর এলাহী সাহেব ব্যবসা-বাণিজ্যে, ময়না ভাই গবেষণায় এবং শায়লা বিজ্ঞানে অসামান্য অবদান রেখেছেন। এই ধরনের স্বপ্নবাজ কিছু মানুষই আজ বাংলাদেশকে এতদূর নিয়ে এসেছেন।  প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও ড. আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর ছাত্র ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, আমার কাছে মনে হয় কয়েকজন বিরল শিক্ষকের মধ্যে অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম চৌধুরী একজন। অন্যদিকে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী একজন দুর্দান্ত ব্যক্তি ছিলেন। তার অসংখ্য গুণ ছিল। আমরা তার জন্য প্রার্থনা করি। আর মানুষের মঙ্গলের জন্যই যে বিজ্ঞান, সেটি দেখিয়েছেন ড. ফিরদৌসী কাদরী।  পিপিআরসি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, আজকের বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তিনটি গুণ—সজ্জনতা, পেশাদারিত্ব ও দায়িত্ববোধ। এই তিনটি গুণ তিনি ব্যক্তিগতভাবে ড. আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর মধ্যে প্রত্যক্ষ করেছেন। দায়িত্বে থেকেও দায়িত্বশীলভাবে কাজ করার দৃষ্টান্ত ছিলেন তিনি। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তার অবদান স্মরণ করে বলেন, মঙ্গাপীড়িত রংপুর অঞ্চলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা একটি গুরুত্বপূর্ণ ও শুভ উদ্যোগ ছিল। আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রয়াত সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী নিভৃতে দেশের জন্য অসামান্য অবদান রেখেছেন। দুইবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে স্বল্প সময়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে কেয়ারটেকার সরকারকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে তাঁর ভূমিকা ছিল অনন্য। ব্যবসায়িক সাফল্যের পাশাপাশি এপেক্সকে শীর্ষ রপ্তানিকারক হিসেবে গড়ে তোলার মাধ্যমে এবং সুশাসনে অংশ নিয়ে মঞ্জুর এলাহী দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।  ড. আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর বিষয়ে স্মৃতিচারণ করে তার শিক্ষার্থী ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, অর্থনীতিকে তত্ত্বের বাইরে নিয়ে গিয়ে বাস্তব জীবনের সঙ্গে সংযোগ করাটাও স্যারের কাছ থেকেই শেখা। ক্লাসের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীটিও যেন সব বুঝতে পারে—সে জন্য তিনি বাস্তব জীবন থেকে উদাহরণ টেনে আমাদের বোঝাতেন। তিনি শ্রেণিকক্ষের শিক্ষক থেকে আমাদের বাস্তব জীবনের শিক্ষক হয়ে উঠেছিলেন।  ২০১৪ সাল থেকে দেশের প্রথিতযশা ব্যক্তিদের 'গুণীজন সংবর্ধনা' প্রদান করে আসছে বণিক বার্তা ও বিআইডিএস। বিভিন্ন সময়ে দেশের উন্নয়ন, নীতিনির্ধারণ, গবেষণা, অর্থনৈতিক সংস্কারসহ সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং রাখছেন এমন ব্যক্তিদের সম্মাননা জানানোই এ আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য। এ ধারাবাহিকতায় এবার অনুষ্ঠিত হয়েছে গুণীজন সংবর্ধনার অষ্টম আয়োজন।  

ইবনে সিনায় সাশ্রয়ী খরচে স্বাস্থ্যসেবা পাবেন সিএমজেএফ পরিবার

ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) সদস্য ও তাদের পরিবার এখন থেকে দেশের অন্যতম শীর্ষ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ইবনে সিনা ট্রাস্টের সকল শাখা থেকে বিশেষ ছাড়ে চিকিৎসাসেবা পাবেন। এ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। ইবনে সিনা ট্রাস্টের এজিএম অ্যান্ড হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট নিয়াজ মাখদুম শিবলী এবং সিএমজেএফের সাধারণ সম্পাদক আবু আলী চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সিএমজেএফ সভাপতি এস এম গোলাম সামদানী ভূঁইয়া, সহসভপাতি বাবুল বর্মণ, অর্থ সম্পাদক মাহফুজুল ইসলাম, কার্যনির্বাহী সদস্য জুনায়েদ শিশির, ইবনে সিনা মালিবাগ শাখার ম্যানেজার (অ্যাডমিন) অ্যান্ড ইনচার্জ কাজী মো. মহিউদ্দীন কাইয়্যুম, ট্রাস্টের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের করপোরেট রিজিওনাল ইনচার্জ মোহাম্মদ মাসুদ, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার হাবিবুল্লাহ মারুফ, আবু আবদুল্লাহ রাসেল, করপোরেট অফিসার হাছনুর রহমান খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ইবনে সিনা ট্রাস্টের এজিএম অ্যান্ড হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট নিয়াজ মাখদুম শিবলী বলেন, সাংবাদিকরা হলেন জাতির বিবেক। বিশেষ করে অর্থনীতি নিয়ে যেসব সাংবাদিক কাজ করেন তাদের পেশাদারিত্বের ওপর দেশের বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অনেকাংশে নির্ভর করে। এ সময় তিনি মানবতার সেবা করাই ইবনে সিনা ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য উল্লেখ করে বলেন, গোটা দেশে ২৭টি শাখা নিয়ে ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টার সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছে। আমাদের প্রাতিটি শাখায় অত্যাধুনিক মেশিনারিজ ব্যবহার করা হয়। গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকলে ইবনে সিনার স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্ক সাধারণ মানুষ সঠিক তথ্য পাবেন জানিয়ে তিনি বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের দেখার দৃষ্টি ভিন্ন হয়ে থাকে। আপনারা আমাদের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিলে আমাদের সেবার মান আরও বাড়াতে পারব। সিএমজেএফ সভাপতি এস এম গোলাম সামদানী ভূঁইয়া বলেন, ইবনে সিনা স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্নভাবে দীর্ঘদিন ধরে অবদান রেখে চলেছে। সিএমজেএফ এ রকম একটি প্রাতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পেরে আনন্দিত। এ সময় তিনি ইবনে সিনার স্বাস্থ্যসেবাকে আরও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানের আহ্বান জানান। সিএমজেএফ সাধারণ সম্পাদক আবু আলী বলেন, সিএমজেএফ তার সদস্যদের পেশাগত মান উন্নয়নের পাশাপাশি তাদের সার্বিক কল্যাণে নানাভাবে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করছে। ইবনে সিনার সঙ্গে চুক্তির মধ্য দিয়ে এ সেবায় নতুন মাত্রা যুক্ত হলো। তিনি আরও বলেন, দেশে স্বাস্থ্যসেবার অবস্থা বেহাল। সরকারি খাতের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা পাওয়া খুবই দুরূহ। অন্যদিকে বেসরকারি খাতের হাসপাতালের ব্যয় বহন করা অনেকের জন্য বেশ কঠিন। অনেক হাসপাতালের চিকিৎসাসেবার মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ইবনে সিনার হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তির ফলে সিএমজেএফ সদস্যদের চিকিৎসাপ্রাপ্তি কিছুটা সহজ হবে বলে আমাদের আশা। ইবনে সিনা হাসপাতালের চিকিৎসাসেবায় যে সুনাম রয়েছে, তা ধরে রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা বজায় রাখার আহ্বান জানান তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে
ইবনে সিনায় সাশ্রয়ী খরচে স্বাস্থ্যসেবা পাবেন সিএমজেএফ পরিবার

সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ, বুধবার থেকে কার্যকর

দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ৪ হাজার ১৯৯ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ২৬ হাজার ২৮২ টাকা নির্ধারণ করেছে সংগঠনটি। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।  এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ২৬ হাজার ২৮২ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ১৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৮৫ হাজার ১৬৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সঙ্গে এবার রুপার দামও বাড়ানো রয়েছে। ভরিতে ১৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার ১৩২ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৮৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ১৯৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ হাজার ১৪৯ টাকা।
১০ ঘণ্টা আগে
সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ, বুধবার থেকে কার্যকর

বুধবার রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ ৫ ঘণ্টা

বিতরণ লাইন স্থানান্তর কাজের জন্য বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাজধানী কয়েকটি এলাকায় পাঁচ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। এতে বলা হয়, মেসার্স ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ নং মিন্টু রোড, ঢাকার বিতরণ লাইন স্থানান্তর কাজের জন্য আগামী ২৪ ডিসেম্বর বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মোট ৫ ঘণ্টা কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ (শাহবাগ থেকে বাংলামটর পর্যন্ত) মহাসড়কের উভয় পাশের এলাকায় বিদ্যমান সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া এর আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
১৫ ঘণ্টা আগে
বুধবার রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ ৫ ঘণ্টা
আগুনে শিশুর মৃত্যু, ৪ দিন পর বিএনপি নেতার মামলা 
আগুনে শিশুর মৃত্যু, ৪ দিন পর বিএনপি নেতার মামলা 
এনসিপির রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন রুমন খান
এনসিপির রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন রুমন খান
ঘন কুয়াশায় ২ নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় ২ নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ
কোটালীপাড়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চাওয়া তাপস গ্রেপ্তার
কোটালীপাড়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চাওয়া তাপস গ্রেপ্তার
দলীয় কর্মসূচি থেকে ফেরার পথে কৃষক দলের আহ্বায়ক নিহত
দলীয় কর্মসূচি থেকে ফেরার পথে কৃষক দলের আহ্বায়ক নিহত
মাদারীপুরে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি গ্রেপ্তার
মাদারীপুরে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি গ্রেপ্তার
যশোর-৪ আসনে বাপ-ছেলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
যশোর-৪ আসনে বাপ-ছেলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
জাতীয় নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী গ্রেপ্তার
জাতীয় নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী গ্রেপ্তার
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

পুতিনের সঙ্গে সিরিয়ার মন্ত্রীদের বৈঠক, আলোচনায় সামরিক সহায়তা

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদ হাসান আল-শাইবানী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী মুরহাফ আবু কাসরা। রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এত সামরিক সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।  মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর)  আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সানা জানিয়েছে, বৈঠকে সামরিক শিল্প খাতে কৌশলগত সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক বিভিন্ন বিষয় আলোচনায় উঠে এলেও প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। আলোচনার মধ্যে ছিল সিরীয় সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বাড়াতে সামরিক সহযোগিতা জোরদার, আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম উন্নয়ন, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে যৌথ কাজ। প্রতিবেদনে বলা হয়, দুপক্ষ এমনভাবে সামরিক ও কারিগরি অংশীদারত্ব এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে মতবিনিময় করেছে, যাতে সিরীয় আরব সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং সামরিক শিল্পের আধুনিক উন্নয়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা যায়। সামরিক বিষয় ছাড়াও বৈঠকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইস্যুতে আলোচনা হয়। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে দামেস্ক ও মস্কোর মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমন্বয় বজায় রাখার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সিরিয়া-রাশিয়া সহযোগিতা বাড়ানো, পুনর্গঠন প্রকল্প, অবকাঠামো উন্নয়ন ও বিনিয়োগ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট পুতিন সিরিয়ার প্রতি রাশিয়ার ‘অটল সমর্থন’ পুনর্ব্যক্ত করেন এবং দেশটির ভৌগোলিক অখণ্ডতার প্রতি সমর্থনের কথা জানান। একই সঙ্গে তিনি সিরিয়ার ভূখণ্ডে ইসরায়েলের বারবার হামলার নিন্দা করে একে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য সরাসরি হুমকি হিসেবে উল্লেখ করেন। এই সফরটি গত ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর সিরিয়ার নতুন কর্তৃপক্ষের রাশিয়া সফরের সর্বশেষ উদ্যোগ। প্রায় ১৪ বছর ধরে চলা গৃহযুদ্ধের সময় আসাদ সরকারের অন্যতম প্রধান মিত্র ছিল রাশিয়া, যা সামরিক সহায়তা ও বিমান হামলার মাধ্যমে তাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। আসাদ ও তার পরিবার ক্ষমতা হারানোর পর রাশিয়ায় আশ্রয় নিলেও মস্কো বর্তমানে দামেস্কের নতুন সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত খমেইমিম বিমানঘাঁটি ও তারতুস নৌঘাঁটি ব্যবহারের চুক্তি বহাল রাখার বিষয়ে রাশিয়া আগ্রহ দেখাচ্ছে। এর আগে অক্টোবরে সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা রাশিয়া সফর করে জানান, দামেস্ক ও মস্কোর মধ্যে অতীতে স্বাক্ষরিত সব চুক্তি তার সরকার সম্মান করবে। ওই সময় পুতিন বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে আলোচিত ‘অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় উদ্যোগ’ বাস্তবায়নে রাশিয়া প্রস্তুত।
ব্রিটিশ পুলিশের হাতে গ্রেটা থুনবার্গ আটক
ব্রিটিশ পুলিশের হাতে গ্রেটা থুনবার্গ আটক
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন অবরোধ সমর্থনকারীদের জন্য কঠোর শাস্তির আইন পাস
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন অবরোধ সমর্থনকারীদের জন্য কঠোর শাস্তির আইন পাস
গ্রিনল্যান্ডে মার্কিন বিশেষ দূত নিয়োগের ফলে কী হবে
গ্রিনল্যান্ডে মার্কিন বিশেষ দূত নিয়োগের ফলে কী হবে
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কতদিন চলবে
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কতদিন চলবে
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে লিবিয়ার সেনাপ্রধানসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা নিহত
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে লিবিয়ার সেনাপ্রধানসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা নিহত
লিবিয়ার সেনাপ্রধানকে বহনকারী বিমান যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
লিবিয়ার সেনাপ্রধানকে বহনকারী বিমান যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
চমকের সিদ্ধান্ত
চমকের সিদ্ধান্ত
রহস্যময়ী কিয়ারা অধ্যায়
রহস্যময়ী কিয়ারা অধ্যায়
ক্রিসমাসের হলিউড
ক্রিসমাসের হলিউড
নির্বাচন-গণভোটের ৮ গান, ঢাকা বিভাগেরটা রিলিজ
নির্বাচন-গণভোটের ৮ গান, ঢাকা বিভাগেরটা রিলিজ
বাংলাদেশ নিয়ে যা বললেন ইধিকা
বাংলাদেশ নিয়ে যা বললেন ইধিকা
দেবের পোস্টার আছে, সিনেমা নেই!
দেবের পোস্টার আছে, সিনেমা নেই!
ব্লকবাস্টার সিনেমার সুপারফ্লপ রিমেক
ব্লকবাস্টার সিনেমার সুপারফ্লপ রিমেক
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
ভারত সিরিজের জন্য চমক রেখে নিউজিল্যান্ডের দল ঘোষণা
ভারত সিরিজের জন্য চমক রেখে নিউজিল্যান্ডের দল ঘোষণা
১৬ সদস্যের শক্তিশালী দল ঘোষণা বাংলাদেশের
১৬ সদস্যের শক্তিশালী দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
আসন্ন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে ইংল্যান্ড। সমারসেটের উইকেটরক্ষক ব্যাটার থমাস রিউকে অধিনায় করে এই দল ঘোষণা করে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড। সম্প্রতি ইংল্যান্ড লায়ন্সের হয়ে অস্ট্রেলিয়া সফরে অংশ নেওয়া রিউয়ের অনুপস্থিতিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাত ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজে অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ফারহান আহমেদ। আসন্ন বিশ্বকাপে তিনি সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করবেন।  বিশ্বকাপর জন্য ঘোষিত দলে প্রথমবারের মতো ডাক পেয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার আলি ফারুক। যুব দলের কোচ মাইকেল ইয়ার্ডি মনে করেন, টুর্নামেন্টের আগে ইংল্যান্ড একটি ভারসাম্যপূর্ণ দল নিয়ে এগোচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমরা যে খেলোয়াড়দের নির্বাচন করেছি, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। বিশ্বকাপের মঞ্চে শুধু ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে তোলাই নয়; বরং বিশেষ কিছু করে দেখানোরও সুযোগ। আমাদের দলে অভিজ্ঞতার ভালো সমন্বয় রয়েছে। বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়ের কাউন্টি ক্রিকেটের অভিজ্ঞতা আছে এবং অনূর্ধ্ব-১৯ দলে একসঙ্গে খেলার মধ্য দিয়ে তাদের মধ্যে যে বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে, তা টুর্নামেন্টে তাদের অনেক সাহায্য করবে।’ ইয়ার্ডি আরও বলেন, ‘আমি চাই খেলোয়াড়রা বিশ্বকাপে খেলার এ সুযোগটি উপভোগ করুক জিম্বাবুয়ের মতো সুন্দর একটি দেশে। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের সামর্থ্য প্রমাণ করুক।’ ১৬ দলের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দল গ্রুপ ‘সি’-তে খেলবে। ১৬ জানুয়ারি হারারেতে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে মাঠে নামবে তারা। এরপর স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে ইংল্যান্ড। গ্রুপ পর্ব থেকে তিনটি দল পরবর্তী রাউন্ডে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ দল: থমাস রিউ (অধিনায়ক), ফারহান আহমেদ, রালফি আলবার্ট, বেন ডকিন্স, ক্যালেব ফ্যালকনার, আলি ফারুক, অ্যালেক্স ফ্রেঞ্চ, অ্যালেক্স গ্রিন, লুক হ্যান্ডস, ম্যানি লামসডেন, বেন মেইজ, জেমস মিন্টো, আইজ্যাক মোহাম্মদ, জো মুরস, সেবাস্টিয়ান মরগান।
বিপিএলের ইতিহাসে এর আগে এমনটি কখনোই ঘটেনি
বিপিএলের ইতিহাসে এর আগে এমনটি কখনোই ঘটেনি
গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বুলবুলরা
গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বুলবুলরা
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X