দেড় যুগ পর ২৭তম বিসিএস থেকে নিয়োগ পেলেন ৬৭৩ জন

দেড় যুগ পর ২৭তম বিসিএস থেকে নিয়োগ পেলেন ৬৭৩ জন

২৭তম বিসিএস থেকে প্রথম পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, ৬৭৩ জন প্রার্থীকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) তাদের নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এ ব্যাচের কর্মকর্তারা ২০০৮ সালের নভেম্বরে যোগদান করেছিলেন। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২৭তম বিসিএস পরীক্ষা-২০০৫-এর মাধ্যমে প্রথম পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকারি
ঢাকাস্থ বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ঢাকাস্থ বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ভারতের অখণ্ডতা ও ওসমান হাদি ইস্যুতে জামায়াতের বিবৃতি
ভারতের অখণ্ডতা ও ওসমান হাদি ইস্যুতে জামায়াতের বিবৃতি
এসএসসির ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা, কোন বিষয়ে কত
এসএসসির ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা, কোন বিষয়ে কত
ঢাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ, কাল গায়েবানা জানাজা
ঢাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ, কাল গায়েবানা জানাজা
ঘুমন্ত পুলিশের সঙ্গে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার সেলফি, ক্যাপশনে ‘ঘুম ভালোবাসিরে’
ঘুমন্ত পুলিশের সঙ্গে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার সেলফি, ক্যাপশনে ‘ঘুম ভালোবাসিরে’
তারেক রহমানের অভ্যর্থনার স্থান নিয়ে বৈঠক, যে তথ্য জানালেন সালাহউদ্দিন
তারেক রহমানের অভ্যর্থনার স্থান নিয়ে বৈঠক, যে তথ্য জানালেন সালাহউদ্দিন
  • ভোট রক্ষা মানেই দেশ রক্ষা

    মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণ সময়োচিত, স্পষ্ট এবং রাজনৈতিকভাবে গভীর তাৎপর্যপূর্ণ। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদ বিষয়ে গণভোটকে তিনি শুধু একটি সাংবিধানিক আনুষ্ঠানিকতা হিসেবে নয়, বরং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রচিন্তা নির্ধারণের এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। তার ভাষণে বারবার উচ্চারিত হয়েছে একটি মূল বার্তা—ভোট রক্ষা করা মানেই দেশ রক্ষা করা। প্রধান উপদেষ্টা সতর্ক করেছেন, পরাজিত ও দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট শক্তিগুলো নির্বাচন ঘিরে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে মরিয়া। তরুণ প্রজন্মকে তারা নিজেদের পুনরুত্থানের প্রধান বাধা হিসেবে দেখছে এবং সে কারণেই সহিংসতা, চোরাগোপ্তা হামলা ও

    শহীদ সাবের

    শহীদ সাবের লেখক ও সাংবাদিক। প্রকৃত নাম একেএম শহীদুল্লাহ। তিনি ১৯৩০ সালের ১৮ ডিসেম্বর কক্সবাজারের ঈদগাঁ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা সালামতউল্লাহ এবং মা শফিকা খাতুন। শহীদ সাবেরের প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় ঈদগাঁ প্রাইমারি স্কুলে। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়নের পর তিনি পিতার কর্মস্থল কলকাতায় হেয়ার স্কুলে ভর্তি হন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর তিনি চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে অধ্যয়ন করেন এবং ওই স্কুল থেকে ১৯৪৯ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন। আইএ ক্লাসে ভর্তি হন চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে। স্কুলে পড়ার সময়ই তিনি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েন। কলকাতার পার্ক সার্কাসের বালুহক্কাক লেনে ‘ছোটদের আসর’ নামে একটি সংগঠন ছিল। শহীদ সাবের ছিলেন এ সংগঠনের লাইব্রেরিয়ান। এ

    বিজয়ী বাংলাদেশের পথপরিক্রমা

    মানুষ ব্যষ্টি হিসেবে এবং সমষ্টি হিসেবে প্রত্যেক জাতি রাষ্ট্রই তার নিজের বোধ বিশ্বাসের বিশ্বে বাস করতে চায়। তার সব পদক্ষেপকে নিজের নিরিখেই যৌক্তিক ভাবতে ভালোবাসে। দেশ, সমাজ ও সংসারসংক্রান্ত উপলব্ধি ও ক্রিয়া প্রতিক্রিয়াগুলো যার যেমন চিন্তাচেতনা তদানুযায়ী পরিচালিত হয়ে থাকে। মানসচক্রবালের চৌহদ্দিভেদে দৃষ্টিভঙ্গির তারতম্য হয়ে থাকে। নৃতত্ত্ববিদ আর সমাজতত্ত্ববিদ যথাক্রমে পৌরুষ ও পরিবেশকে মানুষের বোধ বিশ্বাস সৃষ্টির নিয়ামক ভেবে থাকে। উভয়ের মতবাদের মধ্যে বৈরিতা নেই, বরং পরিপূরকের সম্পর্ক আছে। অস্থিমজ্জার সঙ্গে মিশে থাকা জাত্যভিমানে এবং পরিবেশ প্রভাবের মেলবন্ধনে যে অয়োময় প্রতীতি গড়ে ওঠে, প্রত্যেক মানুষের মধ্যে তা ব্যষ্টি ও সমষ্টির সমাজকে গতিদান করে। সমাজ এগোচ্ছে না পিচ্ছোছে, ভাঙ্গঙছে না গড়ছে, তা
  • পরিবেশ বিপর্যয়

    বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদীকে কেন্দ্র করেই এ ভূখণ্ডে গড়ে উঠেছে সভ্যতা, কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্য। দুঃখজনক হলেও সত্য, সেই নদীগুলো সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত। নিত্যদূষণ, দখল আর অপরিকল্পিত নগরায়ণে নদী ক্রমেই আক্রান্ত হচ্ছে। গত দুই দশকে শিল্প-কারখানা ও বাণিজ্যের প্রসারের অজুহাত দেখিয়ে নদী দখল যেমন বেড়েছে, তেমনই বেড়েছে ভয়াবহ হারে দূষণ। নদীতে পানির প্রবাহ ঠিক রাখা, দূষণমুক্ত রাখা এবং দখল রোধে জড়িত রয়েছে ২৭টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। নদীর অবৈধ দখল ও পরিবেশ দূষণ ঠেকাতে আছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনও। তবুও নদী রক্ষা পাচ্ছে না। প্রশ্ন জাগে—এত প্রতিষ্ঠান থাকার পরও কেন নদী বাঁচছে না? গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত সবাই আমরা নির্বিচারে নদীতে ময়লা-আবর্জনা ফেলছি। প্লাস্টিক

    বিএনপির নীতিনির্ভর রাজনীতির নতুন রূপরেখা

    চব্বিশের রক্তস্নাত গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারের পতনের পর একটি অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে। ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাট ও বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের ফলে বাংলাদেশ এই মুহূর্তে এক জটিল অর্থনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতার মুখোমুখি। নাজুক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঊর্ধ্বমূল্য, বেকারত্ব, স্বাস্থ্যসেবার ব্যয়বহুলতা এবং শিক্ষার মান নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ—এসব সংকট মিলিয়ে মানুষের জীবনে অনিশ্চয়তা গভীরতর হয়েছে। দেড় যুগ ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে উন্নয়ন ও অগ্রগতির নানা প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও সেগুলোর খুব কমই বাস্তবে মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনে। তাই বর্তমানে প্রয়োজন এমন রাজনীতি, যা কথার চেয়ে কাজে, স্লোগানের চেয়ে সমাধানে, প্রতিশ্রুতির চেয়ে প্রস্তুত নীতিতে বিশ্বাস

    জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়

    দেশজুড়ে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হলো বাঙালির চিরগৌরবের বিজয়ের দিন। এদিন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। দিনটি উপলক্ষে এর আগে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা যে বাণী দিয়েছেন, তাতে ছিল দেশকে গড়ে তোলার জন্য সবার প্রতি জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার আহ্বান। দেশের বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এ আহ্বান অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও সময়োচিত। রাষ্ট্রপতির বাণীতে বলা হয়, ‘দিনটি আমাদের জাতীয় গৌরবের প্রতীক, স্বাধীনতার চূড়ান্ত সাফল্যের স্মারক। স্বাধীনতার প্রকৃত সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয়
  • দেবেশ রায়

    দেবেশ রায় প্রখ্যাত বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি বাংলা সাহিত্যে একজন ছকভাঙা আধুনিক ঔপন্যাসিক হিসেবে সমাদৃত। কথাসাহিত্যিক দেবেশ রায়ের জন্ম ১৯৩৬ সালের ১৭ ডিসেম্বর পাবনা জেলার বাগমারা গ্রামে। পিতা ক্ষিতীশ রায় ও মাতার নাম অপর্ণা রায়। তার পরিবার ১৯৪৩ সালে জলপাইগুড়ি চলে যায়। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এক দশক দেবেশ রায় ‘পরিচয়’ পত্রিকা সম্পাদনা করেন। তার বেড়ে ওঠা উত্তরবঙ্গে। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির সর্বক্ষণের কর্মী ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময় প্রত্যক্ষ বাম রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। রাজনীতির সূত্রে শিখেছিলেন রাজবংশী ভাষা। কলকাতা শহরেও ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সে একজন গবেষণা সহকর্মী ছিলেন।

    নির্বাচন: প্রত্যাশায় আছে, উদ্বেগে নেই

    তপশিল ঘোষণার পরও নির্বাচন নিয়ে সংশয়-শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। খোদ রাজধানীর বুকে দিনদুপুরে ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। তপশিল ঘোষণার পরদিনই একজন প্রার্থীর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন। হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়া রাজনৈতিক মহল ও জনমনে অনেক কঠিন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কোনো মহল নির্বাচন বানচাল করার ছক তৈরি করছে কি না, সেই প্রশ্নও উঠেছে। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি আসন্ন নির্বাচনে শুধু একজন প্রার্থী ছিলেন না, তিনি ছিলেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের একজন যোদ্ধা। প্রার্থী গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। প্রথম ধাপে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার পর চট্টগ্রামের একটি আসনের প্রার্থী এরশাদউল্লাহ গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হন। ওই ঘটনায়

    নিরাপদ রাষ্ট্র

    চব্বিশের জুলাই আন্দোলনের পর অন্তর্বর্তী সরকার যখন রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয়, তখন জনমনে একটি বড় প্রত্যাশা জন্মেছিল। এবার বুঝি দীর্ঘদিনের অস্থিরতা, সহিংসতা ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার চক্র ভেঙে দেশটি অন্তত ন্যূনতম নিরাপত্তার দিকে এগোবে। শুরুতে কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপও দেখে দেশের মানুষ। প্রশাসনিক সংস্কারের প্রতিশ্রুতি এবং দৃশ্যমান কয়েকটি সিদ্ধান্ত সেই প্রত্যাশাকে আরও জোরালো করে। কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যে আশানুরূপ উন্নত হয়নি, সে বাস্তবতা আজ আর অস্বীকার করার উপায় নেই। প্রায় ১৭ মাস পার হয়ে গেলেও রাষ্ট্রকে সহিংসতা থেকে নিরাপদ রাখা সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনা ব্যর্থতার আরেকটি
  • ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০১ পিএম
    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ২,৯২৭ জন
    মোট ভোটারঃ ২,৯২৭
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হাজার কোটির পথে রণবীরের ‘ধুরন্ধুর’

ঢাকাস্থ বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

গার্দিওলার সম্ভাব্য বিদায়ে ম্যানসিটির কোচিং পরিকল্পনা প্রকাশ

রুমীর রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে যা বলল এনসিপি

আজওয়াদ আহমেদের প্রথম একক প্রদর্শনীর উদ্বোধন

জ্যাক টি৯ জয় করল কেওক্রাডং : বাংলাদেশের দুর্গম পাহাড়ে নতুন সম্ভাবনা

আরবি ভাষাকে অর্থনৈতিক হাতিয়ার ব্যবহারের তাগিদ

তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে জিয়া পরিষদের কমিটি

ভারতের অখণ্ডতা ও ওসমান হাদি ইস্যুতে জামায়াতের বিবৃতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়লেন ইতালির অধিনায়ক

১০

খুলনা আদালত প্রাঙ্গণে জোড়া খুন / কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া এজাজ র‌্যাবের হাতে ধরা

১১

তাইওয়ানে ভূমিকম্প, জনমনে আতঙ্ক

১২

৭ বলেই দুই উইকেট রিশাদের, তবু হাসেনি ভাগ্য

১৩

নির্বাচন সফল হওয়ার মূল ভিত্তি জনগণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা 

১৪

এসএসসির ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা, কোন বিষয়ে কত

১৫

ঢাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ, কাল গায়েবানা জানাজা

১৬

নোটিশে র‍্যালির ঘোষণা, বাস্তবে শুধু ফটোসেশন

১৭

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মির্জা ফখরুলের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ

১৮

বিশ্বমঞ্চে লাল-সবুজের জয়জয়কার / কম্বোডিয়ায় গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের ৩ স্বর্ণ পদক জয়

১৯

যমুনা অয়েলের নতুন এমডি আমীর মাসুদ

২০
সন্দেহজনক গাড়িতে পুলিশের কড়া দৃষ্টি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও ‘ফ্যাসিস্ট’ দমনে দেশজুড়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ আরও জোরদার করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সারা দেশে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও পয়েন্টে পুলিশের তল্লাশি চৌকি (চেকপোস্ট)
চিকিৎসকদের পদোন্নতি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বেচ্ছাচার
উপযুক্ত প্রার্থী থাকলেও সারা দেশে রক্ত পরিসঞ্চালন বিভাগে সহযোগী অধ্যাপকের পদ শূন্য রয়েছে ১৭টি। একই পদে মেডিকেল অনকোলজি বিষয়ে উপযুক্ত চিকিৎসক থাকলেও পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ ধরনের
তারেক রহমান ফেরার আগেই মাঠ গোছাতে চায় বিএনপি
বিএনপি এখন পুরোদমে নির্বাচনী মেজাজে। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরে একদিকে ভোটের মাঠে চলছে জোর তৎপরতা, অন্যদিকে পর্দার আড়ালে ম্যারাথন বৈঠক। সব দিক সামলেই দলটি ক্ষমতার মসনদে ফেরার লড়াইয়ে নিজেদের প্রস্তুত
কোণঠাসা জাপার নির্বাচনের প্রস্তুতি
অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছরের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে নানাবিধ চাপে কোণঠাসা জাতীয় পার্টি। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে তকমা অর্জনের পাশাপাশি দল ভেঙে যাওয়ায় এক প্রকার অথৈ সাগরে হাবুডুবু
ঢাকাস্থ বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ঢাকাস্থ বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটকে কেন্দ্র করে ঢাকাস্থ বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে কূটনীতিকদের আশ্বস্ত করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় কূটনীতিকদের জন্য আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে নির্বাচন উপলক্ষে সরকারের গৃহীত হালনাগাদ প্রস্তুতি ও সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা তুলে ধরেন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম। ওই বৈঠকের পর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সভায় জানানো হয়, নির্বাচন ঘিরে সশস্ত্র বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে এবং যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন বিদেশি পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত রয়েছে বলেও কূটনীতিকদের অবহিত করা হয় এবং বিভিন্ন দেশকে পর্যবেক্ষক পাঠানোর আমন্ত্রণ জানানো হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ব্রিফিংয়ে ঢাকাস্থ বিভিন্ন দেশের প্রায় ৪০ জন কূটনীতিক উপস্থিত ছিলেন।
১৬ মিনিট আগে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ ৩ সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে

যুক্তরাজ্যে নয়, সিঙ্গাপুরেই হাদির অস্ত্রোপচারের অনুমতি

৪ ঘণ্টা আগে

রিটার্নিং-সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে পুলিশ মোতায়েনের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে

সংবিধান পরিবর্তনকে হুমকি নয়, গণতান্ত্রিক সত্য হিসেবে গ্রহণ করতে হবে : প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে

দেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফ করবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে
রুমীর রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে যা বলল এনসিপি
রুমীর রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে যা বলল এনসিপি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি থানার যুগ্ম সমন্বয়কারী জান্নাত আরা রুমীর রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জান্নাত আরা রুমিকে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হত্যা ও ধর্ষণের হুমকির পর রহস্যজনক ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ফ্যাসিবাদবিরোধী এই যোদ্ধার রহস্যজন্যক মৃত্যুতে এনসিপি গভীর শোক এবং উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’ ‘মৃত্যুর আগে দীর্ঘ সময় ধরে তিনি আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পরিচালিত সংঘবদ্ধ সাইবার বুলিং, প্রকাশ্য প্রাণনাশের হুমকি ও মানসিক নির্যাতনের শিকার ছিলেন। এই হুমকিদাতা আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নাম, মোবাইল নম্বর ও প্রমাণাদি এক মাস আগে বিগত ১৩ নভেম্বর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হলেও রহস্যজনকভাবে কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’ ‘এ অবস্থায় এনসিপি মনে করে, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের লাগাতার হুমকি ও সহিংস মানসিক চাপই জান্নাত আরা রুমীর মৃত্যুর পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে। একজন সাহসী নারী রাজনৈতিক কর্মীকে পরিকল্পিতভাবে আতঙ্কিত, একঘরে ও বিপর্যস্ত করে তোলার এই পদ্ধতি আওয়ামী সন্ত্রাসী রাজনীতিরই ধারাবাহিক বহিঃপ্রকাশ।’ ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি এই মৃত্যুর জন্য আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নৈতিক ও রাজনৈতিক দায়ের কথা স্পষ্টভাবে তুলে ধরছে এবং অবিলম্বে নিরপেক্ষ তদন্ত, দায়ী আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘জান্নাত আরা রুমীর মৃত্যু শুধু একটি ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও বিরোধী রাজনীতির ওপর আওয়ামী সন্ত্রাসের আরেকটি নির্মম অধ্যায়।’ ‘আল্লাহ তায়ালা মরহুমাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সহযোদ্ধাদের এই শোক সইবার শক্তি দান করুন, আমিন।’
১৯ মিনিট আগে
তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে জিয়া পরিষদের কমিটি
তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে জিয়া পরিষদের কমিটি
ভারতের অখণ্ডতা ও ওসমান হাদি ইস্যুতে জামায়াতের বিবৃতি
ভারতের অখণ্ডতা ও ওসমান হাদি ইস্যুতে জামায়াতের বিবৃতি
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের দিন ৭ রুটে বিশেষ ট্রেন রিজার্ভ চায় বিএনপি
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের দিন ৭ রুটে বিশেষ ট্রেন রিজার্ভ চায় বিএনপি
তারেক রহমানের অভ্যর্থনার স্থান নিয়ে বৈঠক, যে তথ্য জানালেন সালাহউদ্দিন
তারেক রহমানের অভ্যর্থনার স্থান নিয়ে বৈঠক, যে তথ্য জানালেন সালাহউদ্দিন
খালেদা জিয়া রাজনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারবেন : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়া রাজনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারবেন : ডা. জাহিদ
জামায়াত নেতার ‘জান্নাতের প্রলোভন’, কড়া প্রতিবাদ ফখরুলকন্যার 
জামায়াত নেতার ‘জান্নাতের প্রলোভন’, কড়া প্রতিবাদ ফখরুলকন্যার 

ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের বিষয়ে এনবিআরের যে সিদ্ধান্ত

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংস্থাটি জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল। নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্ব হানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর। এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে। খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতায় প্রয়োজনে আন্দোলন করতে হবে : গভর্নর

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতায় প্রয়োজনে আন্দোলন করতে হবে বলে জানিয়েছেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইআরএফ মিলনায়তনে ব্যাংকিং সেক্টর রিফর্ম, চ্যালেঞ্জ এবং করণীয় শীর্ষক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।  ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ধার করে নয়, বরং দেশের রিজার্ভ নিজেদের সক্ষমতাতেই বাড়াতে হবে। বাংলাদেশের খেলাপি ঋণ প্রায় ৩৬ শতাংশ, যা হয়তো পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি। আমরা কোনো তথ্য গোপন করিনি। তবে ডিসেম্বরে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে পারে। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পূর্ণ স্বাধীনতার প্রয়োজন। এই দাবিতে প্রয়োজনে আন্দোলনও করতে হবে। তিনি জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদেই যেন এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা যায়, সে লক্ষ্যেই করতে হবে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়ার কোনো আশঙ্কা নেই বলেও তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ধার করে বা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে অর্থ এনে রিজার্ভ বাড়ানোর প্রয়োজন নেই। নিজেদের সক্ষমতার মাধ্যমেই রিজার্ভ বাড়াতে হবে। চলতি বছরে রিজার্ভ ৩৪ থেকে ৩৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্ধারিত বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে হিসাব করলে এটি দাঁড়ায় ২৭ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের নির্ধারিত বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে, যা ছিল ২৭ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। এর আগে ৯ নভেম্বর আন্তঃদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তিব্যবস্থা এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) বিল পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ ছিল ৩১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২৬ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের মে-জুন মেয়াদের আমদানি ব্যয়ের বিপরীতে বাংলাদেশ জুলাইয়ে আকুকে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছিল, যা ছিল তখন পর্যন্ত বড় অঙ্কের বিল। এরপর ২০২৩ সালজুড়ে দ্বিমাসিক আকুর বিল কমে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে এটি আবার বাড়তে শুরু করে। চলতি বছরের মে-জুনে বিলের পরিমাণ পৌঁছে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

দেশের বাজারে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ১৭ হাজার টাকায় বিক্রি হবে। সর্বশেষ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা। বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। সবশেষ গত ১১ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১২ হাজার ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ২ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ১২ ডিসেম্বর থেকে। স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সঙ্গে বাড়ানো রয়েছে রুপার দামও। সেদিন ভরিতে বাড়ানো হয়েছে ৩২৬ টাকা। বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৫৭২ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৩৬২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৭৩২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা ২ হাজার ৭৯৯ টাকায় বেচাকেনা হচ্ছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১০ বার সমন্বয় করা হয়েছে রুপার দাম। এর মধ্যে বেড়েছে ৭ বার, আর কমেছে মাত্র ৩ বার। আর গত বছর সমন্বয় করা হয়েছিল ৩ বার।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

রিজার্ভ বেড়ে ৩২.৪৮ বিলিয়ন ডলার

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্ধারিত বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে হিসাব করলে এটি দাঁড়ায় ২৭ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের নির্ধারিত বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে, যা ছিল ২৭ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। এর আগে ৯ নভেম্বর আন্তঃদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তিব্যবস্থা এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) বিল পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ ছিল ৩১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২৬ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের মে-জুন মেয়াদের আমদানি ব্যয়ের বিপরীতে বাংলাদেশ জুলাইয়ে আকুকে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছিল, যা ছিল তখন পর্যন্ত বড় অঙ্কের বিল। এরপর ২০২৩ সালজুড়ে দ্বিমাসিক আকুর বিল কমে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে এটি আবার বাড়তে শুরু করে। চলতি বছরের মে-জুনে বিলের পরিমাণ পৌঁছে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
২০ ঘণ্টা আগে
রিজার্ভ বেড়ে ৩২.৪৮ বিলিয়ন ডলার

আমানতকারীদের টাকা ফেরতের বিষয়ে যা জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

দুর্বল ব্যাংকগুলোর আমানতকারীদের টাকা ফেরতের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকেই নিতে হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান।  তিনি বলেন, গত সেপ্টেম্বর শেষে ১৭টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৫০ শতাংশের বেশি হয়েছে। এ ছাড়া কোনো ব্যাংককে অধিগ্রহণ করা হবে না বলেও জানান তিনি। আরিফ হোসেন আরও বলেন, আমানতকারীদের টাকা ফেরতের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে নিতে হবে। প্রয়োজন হলে মামলা দায়ের করে টাকা ফেরত নিশ্চিত করতে হবে বরেও জানান তিনি।  এদিকে ডিসেম্বর মাসের প্রথম ১৪ দিনে দেশে ১৭০ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ১২ কোটি ১৯ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ডিসেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে রেমিট্যান্সপ্রবাহ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে একই সময়ে এসেছিল ১৩৮ কোটি ১০ লাখ ডলার। আরিফ হোসেন খান জানান, ১৪ ডিসেম্বর একদিনে প্রবাসীরা দেশে ২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ১ হাজার ৪৭৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১৭ দশমিক ৮০ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া, গত নভেম্বরে প্রবাসীরা দেশে ২৮৮ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ পরিমাণ। আর গত অক্টোবর ও সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছিল যথাক্রমে ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ও ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। তারও আগে গত আগস্ট ও জুলাইয়ে যথাক্রমে দেশে এসেছিল ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ও ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
আমানতকারীদের টাকা ফেরতের বিষয়ে যা জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া এজাজ র‌্যাবের হাতে ধরা
খুলনা আদালত প্রাঙ্গণে জোড়া খুন / কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া এজাজ র‌্যাবের হাতে ধরা
নির্বাচন সফল হওয়ার মূল ভিত্তি জনগণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা 
নির্বাচন সফল হওয়ার মূল ভিত্তি জনগণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা 
নোটিশে র‍্যালির ঘোষণা, বাস্তবে শুধু ফটোসেশন
নোটিশে র‍্যালির ঘোষণা, বাস্তবে শুধু ফটোসেশন
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মির্জা ফখরুলের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মির্জা ফখরুলের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ
ঘুমন্ত পুলিশের সঙ্গে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার সেলফি, ক্যাপশনে ‘ঘুম ভালোবাসিরে’
ঘুমন্ত পুলিশের সঙ্গে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার সেলফি, ক্যাপশনে ‘ঘুম ভালোবাসিরে’
যমুনা অয়েলের নতুন এমডি আমীর মাসুদ
যমুনা অয়েলের নতুন এমডি আমীর মাসুদ
পরকীয়ার জেরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
পরকীয়ার জেরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
জাকির খানের নিরাপত্তা চেয়ে মায়ের জিডি
জাকির খানের নিরাপত্তা চেয়ে মায়ের জিডি
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

তাইওয়ানে ভূমিকম্প, জনমনে আতঙ্ক

তাইওয়ানের পূর্বাঞ্চলের হুয়ালিয়েন শহর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরে সাগরে বৃহস্পতিবার ৫ দশমিক ১ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। দেশটির আবহাওয়া প্রশাসনের বরাতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর রয়টার্সের।  ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৩১ দশমিক ৬ কিলোমিটার গভীরে। কম্পনের প্রভাব রাজধানী তাইপেতেও অনুভূত হয় এবং সেখানে ভবনগুলো কিছু সময়ের জন্য কেঁপে ওঠে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, তাইওয়ান দুটি টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থলের কাছে অবস্থিত হওয়ায় দেশটি ভূমিকম্পপ্রবণ। অতীতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে বড় ধরনের প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। ২০১৬ সালে দক্ষিণ তাইওয়ানে এক ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ নিহত হন। এর আগে ১৯৯৯ সালে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার এক শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রাণ যায় দুই হাজারের বেশি মানুষের।
এআই সঙ্গীকে বিয়ে করলেন জাপানি তরুণী
এআই সঙ্গীকে বিয়ে করলেন জাপানি তরুণী
বিতর্কের মধ্যেই ফের ইসরায়েলে সামরিক সরবরাহ শুরু
বিতর্কের মধ্যেই ফের ইসরায়েলে সামরিক সরবরাহ শুরু
নারীর নিকাব টানায় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
নারীর নিকাব টানায় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুদূষণে বছরে অকালমৃত্যু ১০ লাখ : বিশ্বব্যাংক
দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুদূষণে বছরে অকালমৃত্যু ১০ লাখ : বিশ্বব্যাংক
বার্ড ফ্লু নিয়ে বিজ্ঞানীদের ভয়ংকর সতর্কবার্তা
বার্ড ফ্লু নিয়ে বিজ্ঞানীদের ভয়ংকর সতর্কবার্তা
মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো হীরা, অর্ধকোটির মালিক দুই বন্ধু
মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো হীরা, অর্ধকোটির মালিক দুই বন্ধু
হাজার কোটির পথে রণবীরের ‘ধুরন্ধুর’
হাজার কোটির পথে রণবীরের ‘ধুরন্ধুর’
হেনস্তার শিকার দক্ষিণী অভিনেত্রী
হেনস্তার শিকার দক্ষিণী অভিনেত্রী
ডিপজলের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়নি সিআইডি
ডিপজলের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়নি সিআইডি
কোটিপতি থেকে হাজার কোটির মালকিন জুহি চাওলা
কোটিপতি থেকে হাজার কোটির মালকিন জুহি চাওলা
গোপনে বাংলাদেশে কনসার্ট করছেন আতিফ আসলাম
গোপনে বাংলাদেশে কনসার্ট করছেন আতিফ আসলাম
বাবার বয়সী এক নির্মাতা জোর করে চুম্বন করতে চেয়েছিল : মালতী
বাবার বয়সী এক নির্মাতা জোর করে চুম্বন করতে চেয়েছিল : মালতী
গোপনে বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন মেহরীন
গোপনে বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন মেহরীন
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়লেন ইতালির অধিনায়ক
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়লেন ইতালির অধিনায়ক
৭ বলেই দুই উইকেট রিশাদের, তবু হাসেনি ভাগ্য
৭ বলেই দুই উইকেট রিশাদের, তবু হাসেনি ভাগ্য
গার্দিওলার সম্ভাব্য বিদায়ে ম্যানসিটির কোচিং পরিকল্পনা প্রকাশ
গার্দিওলার সম্ভাব্য বিদায়ে ম্যানসিটির কোচিং পরিকল্পনা প্রকাশ
ম্যানচেস্টার সিটির ভবিষ্যৎ কোচিং পরিকল্পনা নিয়ে ইউরোপিয়ান ফুটবলে শুরু হয়েছে নতুন আলোচনা। বর্তমান কোচ পেপ গার্দিওলা আগামী মৌসুম শেষে দায়িত্ব ছাড়তে পারেন—এমন সম্ভাবনা মাথায় রেখে আগেভাগেই বিকল্প পরিকল্পনা সাজাতে শুরু করেছে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নরা। সেই পরিকল্পনায় সবচেয়ে আলোচিত নাম চেলসির বর্তমান কোচ এনজো মারেস্কা। বিশ্বস্ত ফুটবল সাংবাদিক ডেভিড অর্নস্টেইনের তথ্য অনুযায়ী, গার্দিওলার সম্ভাব্য বিদায়ের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে ম্যানসিটি কর্তৃপক্ষ। যদিও ২০২৪ সালে নতুন করে চুক্তি করেছিলেন স্প্যানিশ এই কোচ, তবে মৌসুমের শেষ দিকে গিয়ে তিনি নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে সম্ভাব্য উত্তরসূরি হিসেবে মারেস্কার নাম উঠে এসেছে ক্লাবের ভেতরের আলোচনায়। এর পেছনে বড় কারণ—ম্যানসিটির সঙ্গে তাঁর পুরোনো সম্পর্ক। যুব দল থেকে শুরু করে সিনিয়র টিমে গার্দিওলার সহকারী হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে মারেস্কার। ২০২২–২৩ মৌসুমে সিটির ট্রেবল জয়ের পেছনেও কোচিং স্টাফের অংশ ছিলেন তিনি। ২০২৪ সালে চেলসির দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই মারেস্কার অধীনে স্থিতিশীলতা পেয়েছে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের ক্লাবটি। প্রিমিয়ার লিগে চতুর্থ স্থান, কনফারেন্স লিগ ও ক্লাব বিশ্বকাপ জয়ের মাধ্যমে ইতিবাচক ছাপ রেখেছেন ইতালিয়ান এই কোচ। ফলে তাঁর প্রতি আগ্রহ স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলোর। তবে সহজে মারেস্কাকে ছাড়তে চায় না চেলসি। ২০২৯ সাল পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ এই কোচকে নিতে চাইলে বড় অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দিতে হতে পারে ম্যানসিটিকে। ক্লাব সূত্র জানিয়েছে, গ্রীষ্মে মারেস্কার পারফরম্যান্স নিয়ে অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে চেলসিতে ‘কঠিন সময় পার করার’ ইঙ্গিত দিয়েছেন মারেস্কা নিজেই, যা ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনাকে আরও উসকে দিয়েছে। যদিও ক্লাবের ভেতরের মহল বলছে, সেগুলো ছিল আবেগী প্রতিক্রিয়া মাত্র। সব মিলিয়ে গার্দিওলার ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তের দিকেই তাকিয়ে আছে ম্যানচেস্টার সিটি। আর সেই সিদ্ধান্তই নির্ধারণ করবে—এনজো মারেস্কা কি ফিরবেন তাঁর পুরোনো ঠিকানায়, নাকি চেলসিতেই দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্পে মনোযোগ দেবেন।
ক্রিকেট একাডেমি গড়ার ঘোষণা দিলেন মুশফিক
ক্রিকেট একাডেমি গড়ার ঘোষণা দিলেন মুশফিক
পদত্যাগ করলেন আনচেলত্তি
পদত্যাগ করলেন আনচেলত্তি
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X