নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে দিন দিন গবাদিপশুর মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে লাম্পি স্কিন ডিজিজ (এলএসডি)। এ রোগে আক্রান্ত হলে পশুর চামড়া অনেকটাই অকার্যকর হয়ে যায়। আবার গাভি আক্রান্ত হলে দুধ উৎপাদন শূন্যের কোটায় নেমে আসে। ফলে রোগের মৃত্যুহার কম হলেও ঝুঁকি বাড়াচ্ছে দুগ্ধ ও চামড়াশিল্পে। এখন পর্যন্ত এই রোগে আক্রান্ত প্রায় দেড় শতাধিক গবাদি পশু।
স্থানীয় কৃষক জানায়, আমার গরুর এ রোগ হয়েছে গত ১০ দিন থেকে প্রাণিসম্পদের ডাক্তার চিকিৎসা করাচ্ছে তবুও সুস্থ হয়নি। আমার গ্রামে আরও প্রায় ৩০টির মতো গরু এই রোগে আক্রান্ত। একটি আড়িয়া গরু গত ১ বছর ধরে লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত। গরুটিকে চিকিৎসার জন্য উপজেলা পশু হাসপাতাল নিয়ে যাই সেখানে শুধু কয়েকটি ট্যাবলেট দেয় কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। পরে গ্রাম্য চিকিৎসকের চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থ হয়।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের ভেটেনারি সার্জন ডা. নাহিদ সুলতান জানান, এ রোগ সারা দেশব্যাপী হচ্ছে। এ বিষয়ে আমার আলাদা কোনো বক্তব্য নেই।
মন্তব্য করুন