কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৯ এএম
অনলাইন সংস্করণ

‘নতুন প্রজন্মের মাঝে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের তাৎপর্য তুলে ধরার আহ্বান’

স্বাধীনতা ঘোষাণাপত্রের ৫৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র: স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের সৃষ্টিতত্ত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি)। ছবি : কালবেলা
স্বাধীনতা ঘোষাণাপত্রের ৫৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র: স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের সৃষ্টিতত্ত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি)। ছবি : কালবেলা

নতুন প্রজন্মের মাঝে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি)। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র হলো বর্তমান সংবিধানের ভিত্তি। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র মহান মুক্তিযুদ্ধের গতি ত্বরান্বিত করে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সেমিনার হলে স্বাধীনতা ঘোষাণাপত্রের ৫৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র: স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের সৃষ্টিতত্ত্ব’ শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘৭১-এর ১০ এপ্রিল স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রের মাধ্যমে গঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকারের অনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় ১৭ এপ্রিল। সেই অনাড়ম্বর আন্তরিক ভালোবাসাপূর্ণ শান্ত সুনিবিড় পরিবেশে উপস্থিত ছিলেন দেশী-বিদেশী বহু নামি সাংবাদিক। সাক্ষী হিসেবে ছিলেন হাজারো স্থানীয় মানুষ। হারমোনিয়ামে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন ভবেরপাড়ার ছেলেরাই। গার্ড অব অনার প্রদান করেন স্থানীয় আনসার ও পুলিশের সদস্যরা। আর এর নেতৃত্বে ছিলেন ঝিনাইদহের এসডিপিও মাহবুবউদ্দিন আহমেদ। সকল ধর্মের মানুষের একত্রিত প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে বঙ্গন্ধুর স্বপ্নের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকে করা হলো গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি। তিনি তখনও পাকিস্তানীদের হাতে বন্দী। তাই উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব প্রাপ্ত হলেন। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন তাজউদ্দীন আহমদ। একইসঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো মন্ত্রী পরিষদ সদস্যদের। ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং হাজারো জনতার সামনে বক্তব্য রাখলেন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। তাজউদ্দীন আহমদ বৈদ্যনাথতলার নামকরণ করলেন ‘মুজিবনগর’।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাফা অভিযানে জয়ী হতে পারবেন কী নেতানিয়াহু?

করোনার টিকায় ভয়াবহ পার্শপ্রতিক্রিয়া

মে দিবসে ডুমা এবং ওসিআরইসির পথ মূকাভিনয়

সূর্যমুখী আবাদে কৃষক এরশাদ মাহমুদের চমক

এখনো জামাত হয় ৫০০ বছরের পুরোনো ‌‘এক কাতার’ মসজিদে

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাউল ও লোকগানের কর্মশালা

প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে আ.লীগ নেতার স্ট্যাটাস

ল্যাবএইড ফার্মাসিউটিক্যালসে চাকরি, আবেদন করুন সময় থাকতে

শোষণ-বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের আহ্বান

শ্রমজীবীদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ ছাত্রপক্ষের

১০

আওয়ামী লীগই এদেশে সংকট সৃষ্টি করেছে : ফারুক

১১

গাজীপুরে মহান মে দিবস পালিত

১২

মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার

১৩

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রক্তে ভাসিয়ে দেবে : ওবায়দুল কাদের

১৪

হাসপাতালে খালেদা জিয়া 

১৫

হঠাৎ উত্তাল বঙ্গোপসাগর, জেলে নিখোঁজ

১৬

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপাকে মেহেরপুরে পশু খামারিরা

১৭

গাছে গাছে মিলছে পাখিদের পানির পাত্র

১৮

এমবাপ্পের পিএসজি কি পারবে ডর্টমুন্ড বাধা পেরুতে!

১৯

এক ডগায় এত লাউ, কেউ কখনও দেখেনি

২০
*/ ?>
X